ফসল উৎপাদনে বীজ যত মানসম্মত হয় ফলন ততবেশি হয়, তত ভালো হয়। ভালো মানসম্মত বীজ যতটুকু না উৎপাদন কৌশলের ওপর নির্ভর করে তার চেয়ে বেশি নির্ভর...
শিম বাংলাদেশের অন্যতম লতাজাতীয় শীতকালীন সবজি। দেশের সর্বত্র ব্যাপক আকারে এর চাষ হয়। শিম খেতে my¯^v`y , পুষ্টিকর, আমিষের উত্তম উৎস । শিমের পরিপক্ক বীজে প্রচুর আমিষ ও স্নেহ জাতীয পদার্থ আছে। সব শ্রেনীর লোকের...
বেগুন বাংলাদেশের একটি বহুল প্রচলিত সবজি। আলুর পরে এর স্থান। সারা বছর এটি বাজারে পাওয়া যায়। ভারত উপমহাদেশেই সম্ভবত বেগুনের আদি উৎপত্তিস্থল। বেগুনের জলবায়ু ও মাটি বাংলাদেশে সারা বছরই বেগুনের চাষ হলেও...
কালোজিরাতে প্রায় শতাধিক পুষ্টি ও উপকারী উপাদান আছে। কালোজিরা খাদ্যাভাসের ফলে আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কালোজিরা আয়ুর্বেদীয়, ইউনানি,...
এনভায়ারমেন্টাল ফটোগ্রাফার অফ দ্য ইয়ার ২০২১ – বর্ষসেরা পরিবেশ আলোকচিত্রী ২০২১ – নির্বাচিত হয়েছেন স্পেনের আলোকচিত্রী আন্তোনিও অ্যারাগন রিনানসিও। তার তোলা গানার আফিয়াডেনিইগবা সমুদ্র সৈকতে উপকূলীয়...
লাউ একটি জনপ্রিয় সব্জী। লাউ, ডগা, পাতা সবই সব্জী হিসেবে খাওয়া যায়। কচি লাউ কুচিয়ে মিষ্টি জাতীয় ভুনি কদু রান্না করাও দেশের কোন কোন এলাকায় জনপ্রিয় । লাউ সহজে হজম হয়, শরীর ঠান্ডা...
মুখী কচু বাংলাদশে গুড়া কচু, কুড়ি কচু, ছড়া কচু, দুলি কচু, বন্নি কচু, ইত্যাদি নামে ও পরচিতি। এটি খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর সবজি। এতে প্রচুর পরিমাণ...
মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের কানিহাটি গ্রাম। কৃষিনির্ভর এ গ্রামের দিগন্তজোড়া মাঠে এখন ধানক্ষেত। শিশির ভেজা বাতাসে দুলছে সোনালি ফসল। এই গ্রামেরই দুই বিঘা জমি ঘিরে...
মেনোপজ, বাঙলায় যাকে বলে রজঃনিবৃত্তি, অর্থাৎ নারীদের একটি বয়সের পর পুরোপুরি মাসিক ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া। পৃথিবীর সকল নারীর জীবনে একটি বয়সে এসে এটি ঘটে কিন্তু...
ডাল ফসলের এলাকা ও উৎপাদনের দিক থেকে ছোলা বাংলাদেশে তৃতীয় স্থান দখল করে আছে। বাংলাদেশে প্রায় ১৭ হাজার হেক্টর জতিমতে ছোলার চাষ হয়। এর মোট উৎপাদন প্রায় ১৮ হাজার মেট্রিক টন। ছোলার জাত বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনষ্টিাটিউট কর্তৃক এ পর্যন্ত ছোলার ৮টি উন্নত জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। উদ্ভাবিত জাতমসূহের মধ্যে রয়েছে বারি ছোলা-২ (বড়াল), বারি ছোলা-৩ (বরেন্দ্র), বারিে ছোলা-৪ (জোড়াফুল) এবং বারি ছোলা-৫ (পাবনাই)। ছোলার এ জাতসমূহ একক ফসলের পাশাপশি আন্তঃফসল হিসেবে চাষ করে লাভবান হওয়া যায়। বারি ছোলা-২ (বড়াল) এ জাতটি ১৯৮৫ সালে (ICRSAT) হতে আনা হয়। পরবর্তীতে বহুস্থানিক পরীক্ষার মাধ্যমে উচ্চ ফলনশীল হিসেবে ১৯৯৩ সালে এ জাতটি সারাদেশে চাষাবাদের জন্য বারি ছোলা-২ নামে অনুমোদন করা হয়। গাছের কেনোপি মাঝরি বিস্তৃত, শাখার অগ্রভাগ তুলনামুলকভাবে হালকা ও উপশিরা লম্বা গাছের রং গাঢ় সবুজ। স্থানীয় জাতের চেয়ে হাজার বীজের ওজন ১৪০-১৫০ গ্রাম। বীজের পার্শ্বদিকে সামান্য চেপ্টা। বীজের রং হালকা বাদামি। বীজের আকার বড় হওয়ায় এ
সর্বশেষ মন্তব্য