আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

ইরান

খরায় ব্যাহত গম উৎপাদন আমদানি বাড়াচ্ছে ইরান

চলতি মৌসুমে রেকর্ড পরিমাণ গম আমদানি করবে ইরান। ইরানিয়ান শিল্পসংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। খরায় দেশটির গম উৎপাদনে এ বছর ব্যাপক বিপর্যয় নেমেছে। এ কারণেই কৃষিপণ্যটির আমদানি বাড়াতে বাধ্য হচ্ছে দেশটি। এদিকে বিশ্ববাজারে দাম বাড়তে থাকায় ঊর্ধ্বমুখী আমদানি দেশটির অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। খবর বিজনেস রেকর্ডার।

ইরানের প্রধান খাদ্য রুটি তৈরিতে গমের ব্যবহার ব্যাপক। কিন্তু চলমান খরায় গমের সংকট দেখা দেয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এর ওপর সুপেয় পানির সংকট দেশটির সরকারকে চাপের মুখে ফেলতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত নিষেধাজ্ঞা ইরানের অর্থনীতিকে কার্যত পঙ্গু করে তুলেছে। পাশাপাশি কভিড-১৯-এর প্রভাব খাদ্য ও ওষুধ ক্রয়ে দেশটির জন্য বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে উচ্চজাহাজীকরণ ব্যয় চ্যালেঞ্জকে আরো প্রকট করে তুলছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, চলতি বছর ইরানে গম উৎপাদন প্রায় ৩০ শতাংশ কমতে পারে। ফলে রুটির সরবরাহ সুরক্ষিত রাখতে গমের আমদানি বাড়াচ্ছে ইরান। ইরানের গ্রেইন সাপ্লাইং অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান কাভেহ জারগারান বলেন, চলতি মৌসুমে ইরান ৮০ লাখ টন গম আমদানি করবে। এরই মধ্যে দেশটির বিভিন্ন বন্দরে ২০ লাখ টন আমদানীকৃত গম খালাস করা হয়েছে।

ইরান

ইরানের ফারাশবান্দে জন্মে উন্নতমানের খেজুর

রাশিদ রিয়াজ : ইরানের ফারস প্রদেশের ফারাশবান্দ শহরে এসব খেজুর বাগান রয়েছে। সিরাজ থেকে তা ১৮০ কিলোমিটার দূরে। ফারাশবান্দে ছোট ও বড় মিলিয়ে অসংখ্য খেজুর বাগান। সেখানকার ‘জাহেদি খেজুর’ কদর সবচেয়ে বেশি। এ খেজুর রফতানি হয় বিভিন্ন দেশে।

সাড়ে তিন হাজার হেক্টর জমিতে শুধু ‘জাহেদি খেজুর’ বাগান রয়েছে। সেপ্টেম্বরের শেষে এ খেজুর তোলার মৌসুম শুরু হয় এবং তা চলে দুই মাস পর্যন্ত। বছরে ফারাশবান্দে খেজুর উৎপাদন হয় প্রতি হেক্টরে ৮ টন। ফারস প্রদেশের অন্যতম অর্থকরী ফসল হিসেবে এ খেজুর বিবেচিত হয়ে থাকে। ‘কাবকাব’ নামে আরেক ধরনের খেজুর উৎপাদন হয় এখানে। এ খেজুরটির চাহিদা যেমন ইরানে তেমনি এটি বিদেশে রফতানি হয়।

এছাড়া ইরানের বুশেহর প্রদেশে ষাট লাখ খেজুর গাছ থেকে বছরে ১ লাখ ১০ হাজার টন খেজুর উৎপাদন হয়। ইরান প্রেস

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ