আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

কালোজিরা যেসব রোগ থেকে দূরে রাখে

আমরা সবাই জানি কালোজিরা দরকারি মসলা। প্রায় অনেক রান্নাতেই স্বাদ তৈরি করতে রোজই ব্যবহার হয় এটি। অথচ পুষ্টিবিদ ও পুষ্টিবিজ্ঞানীদের মতে, শুধু রান্নায় স্বাদ যোগ করাই এর একমাত্র কাজ নয়। বরং প্রতিদিনের পাতে উপস্থিত থেকে শরীরকে নানা অসুখের সঙ্গে লড়তেও সাহায্য করে। কালোজিরার এমন নানা ওষধি ক্ষমতা জেনে নিন।

  • কালোজিরাতে ফসফেট, ফসফরাস ও লৌহের উপস্থিতি অধিক পরিমাণে থাকায় রক্তাল্পতার রোগীরাও এ থেকে উপকার পেয়ে থাকেন। অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও ক্যারোটিন থাকায় তা অ্যান্টি ক্যান্সার হিসেবেও খাদ্যমহলে জনপ্রিয়।

    কালোজিরাতে ফসফেট, ফসফরাস ও লৌহের উপস্থিতি অধিক পরিমাণে থাকায় রক্তাল্পতার রোগীরাও এ থেকে উপকার পেয়ে থাকেন। অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও ক্যারোটিন থাকায় তা অ্যান্টি ক্যান্সার হিসেবেও খাদ্যমহলে জনপ্রিয়।

  • কালোজিরার ব্যথা সারানোর অন্যতম দাওয়াই। দীর্ঘ দিনের পুরনো ব্যথা বা বাতের ব্যথায় কালোজিরার তেল মালিশ করলে কিছুটা স্বস্তি মেলে।

    কালোজিরার ব্যথা সারানোর অন্যতম দাওয়াই। দীর্ঘ দিনের পুরনো ব্যথা বা বাতের ব্যথায় কালোজিরার তেল মালিশ করলে কিছুটা স্বস্তি মেলে।

  • উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগলে সপ্তাহে একদিন কালোজিরার ভর্তা রাখুন ডায়েটে। কালোজিরার অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। রক্তচাপের ওষুধের সঙ্গে এই পথ্য বিশেষ কার্যকর।

    উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগলে সপ্তাহে একদিন কালোজিরার ভর্তা রাখুন ডায়েটে। কালোজিরার অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। রক্তচাপের ওষুধের সঙ্গে এই পথ্য বিশেষ কার্যকর।

  • বৃষ্টি ভেজার ফলে সর্দি-কাশি থেকে বুকে চাপ লাগলে কলোজিরার তেল গরম করে বুকে ও পিঠে মালিশ করে চাদর গায়ে থাকুন কিছুক্ষণ। কয়েকবার করলেই কষ্ট কমবে। কাশির প্রকোপ থেকেও রক্ষা পাবেন অনেকটাই।

    বৃষ্টি ভেজার ফলে সর্দি-কাশি থেকে বুকে চাপ লাগলে কলোজিরার তেল গরম করে বুকে ও পিঠে মালিশ করে চাদর গায়ে থাকুন কিছুক্ষণ। কয়েকবার করলেই কষ্ট কমবে। কাশির প্রকোপ থেকেও রক্ষা পাবেন অনেকটাই।

  • ওবেসিটি রুখতে গ্রিন টি-র সঙ্গে মিশিয়ে নিন কালোজিরার গুঁড়ো। মেটাবলিজম বাড়িয়ে শরীরের মেদ ঝরাতে বিশেষ কাজে আসে এই ঘরোয়া কৌশল।

    ওবেসিটি রুখতে গ্রিন টি-র সঙ্গে মিশিয়ে নিন কালোজিরার গুঁড়ো। মেটাবলিজম বাড়িয়ে শরীরের মেদ ঝরাতে বিশেষ কাজে আসে এই ঘরোয়া কৌশল।

  • চুল পড়া রুখতেও কালোজিরের তেল উপকারি। এক চামচ নারকেল তেলের সঙ্গে সম পরিমাণ কালোজিরার তেল মিশিয়ে গরম করে নিন। মাথায় ত্বকে এই তেল ঈষদুষ্ণ অবস্থায় মালিশ করুন। এক সপ্তাহ টানা এমন করলে চুল পড়ার সমস্যা মিটবে অনেকটাই।

    চুল পড়া রুখতেও কালোজিরের তেল উপকারি। এক চামচ নারকেল তেলের সঙ্গে সম পরিমাণ কালোজিরার তেল মিশিয়ে গরম করে নিন। মাথায় ত্বকে এই তেল ঈষদুষ্ণ অবস্থায় মালিশ করুন। এক সপ্তাহ টানা এমন করলে চুল পড়ার সমস্যা মিটবে অনেকটাই।

  • শুধু কালোজিরেই নয়, এর তেলও শারীরিক নানা সমস্যা সমাধানে কাজে আসে। ক্রনিক মাথা যন্ত্রণা মাইগ্রেনের সমস্যা থাকলে কালোজিরার তেল কপালে মালিশ করলে আরাম পাওয়া যায়।

    শুধু কালোজিরেই নয়, এর তেলও শারীরিক নানা সমস্যা সমাধানে কাজে আসে। ক্রনিক মাথা যন্ত্রণা মাইগ্রেনের সমস্যা থাকলে কালোজিরার তেল কপালে মালিশ করলে আরাম পাওয়া যায়।

  • শ্বাসকষ্টের সমস্যা হঠাৎ মুশকিলে ফেললে সব সময় চিকিৎসকের কাছে নেয়ার অবস্থা থাকে না। অনেক সময় হাতের কাছে মজুত থাকে না দরকারি ওষুধও। কালো জিরে রাখুন কাপড়ে জড়িয়ে। এবার নাকের কাছে নিয়ে গন্ধ শুঁকুন এর। শ্বাসকষ্টের কষ্ট থেকে সাময়িক মুক্তি দিতে পারে এই ঘরোয়া উপায়।

    শ্বাসকষ্টের সমস্যা হঠাৎ মুশকিলে ফেললে সব সময় চিকিৎসকের কাছে নেয়ার অবস্থা থাকে না। অনেক সময় হাতের কাছে মজুত থাকে না দরকারি ওষুধও। কালো জিরে রাখুন কাপড়ে জড়িয়ে। এবার নাকের কাছে নিয়ে গন্ধ শুঁকুন এর। শ্বাসকষ্টের কষ্ট থেকে সাময়িক মুক্তি দিতে পারে এই ঘরোয়া উপায়।

  • পেটের সমস্যায় কাজে আসে এই মশলা। কালোজিরা শুকনো খোলায় ভেজে গুঁড়ো করে নিন। এবার আধ কাপ ঠান্ডা করা দুধে এই কালোজিরা এক চিমটে মিশিয়ে খালিপেটে খান প্রতিদিন। দুধ ঠান্ডা হওয়ায় বদহজমও হবে না, উল্টে পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে কালোজিরার দৌলতে।

    পেটের সমস্যায় কাজে আসে এই মশলা। কালোজিরা শুকনো খোলায় ভেজে গুঁড়ো করে নিন। এবার আধ কাপ ঠান্ডা করা দুধে এই কালোজিরা এক চিমটে মিশিয়ে খালিপেটে খান প্রতিদিন। দুধ ঠান্ডা হওয়ায় বদহজমও হবে না, উল্টে পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে কালোজিরার দৌলতে।

  • সর্দি-কাশি রুখতে কালোজিরা দিয়ে ঘরোয়া চিকিৎসা নতুন কিছু নয়। একটি পরিষ্কার কাপড়ে কালোজিরা জড়িয়ে তা নাকের কাছে নিয়ে গিয়ে বড় করে শ্বাস টানুন কিছুক্ষণ ধরে। এর ঝাঁজ বুকে জমে থাকা শ্লেষ্মাকে টেনে বের করতে সাহায্য করে। নাক বন্ধের সমস্যাতেও ঘরোয়া এই উপায়ের জুড়ি মেলা ভার। কালোজিরাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফসফরাস। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়াতে সাহায্য করে ফসফরাস। তাই জীবাণুর সংক্রমণ ঠেকাতে কালোজিরাকে অবহেলা করলে চলবে না।

    সর্দি-কাশি রুখতে কালোজিরা দিয়ে ঘরোয়া চিকিৎসা নতুন কিছু নয়। একটি পরিষ্কার কাপড়ে কালোজিরা জড়িয়ে তা নাকের কাছে নিয়ে গিয়ে বড় করে শ্বাস টানুন কিছুক্ষণ ধরে। এর ঝাঁজ বুকে জমে থাকা শ্লেষ্মাকে টেনে বের করতে সাহায্য করে। নাক বন্ধের সমস্যাতেও ঘরোয়া এই উপায়ের জুড়ি মেলা ভার। কালোজিরাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফসফরাস। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়াতে সাহায্য করে ফসফরাস। তাই জীবাণুর সংক্রমণ ঠেকাতে কালোজিরাকে অবহেলা করলে চলবে না।

  • কালোজিরাতে ফসফেট, ফসফরাস ও লৌহের উপস্থিতি অধিক পরিমাণে থাকায় রক্তাল্পতার রোগীরাও এ থেকে উপকার পেয়ে থাকেন। অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও ক্যারোটিন থাকায় তা অ্যান্টি ক্যান্সার হিসেবেও খাদ্যমহলে জনপ্রিয়।
  • কালোজিরার ব্যথা সারানোর অন্যতম দাওয়াই। দীর্ঘ দিনের পুরনো ব্যথা বা বাতের ব্যথায় কালোজিরার তেল মালিশ করলে কিছুটা স্বস্তি মেলে।
  • উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগলে সপ্তাহে একদিন কালোজিরার ভর্তা রাখুন ডায়েটে। কালোজিরার অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। রক্তচাপের ওষুধের সঙ্গে এই পথ্য বিশেষ কার্যকর।
  • বৃষ্টি ভেজার ফলে সর্দি-কাশি থেকে বুকে চাপ লাগলে কলোজিরার তেল গরম করে বুকে ও পিঠে মালিশ করে চাদর গায়ে থাকুন কিছুক্ষণ। কয়েকবার করলেই কষ্ট কমবে। কাশির প্রকোপ থেকেও রক্ষা পাবেন অনেকটাই।
  • ওবেসিটি রুখতে গ্রিন টি-র সঙ্গে মিশিয়ে নিন কালোজিরার গুঁড়ো। মেটাবলিজম বাড়িয়ে শরীরের মেদ ঝরাতে বিশেষ কাজে আসে এই ঘরোয়া কৌশল।
  • চুল পড়া রুখতেও কালোজিরের তেল উপকারি। এক চামচ নারকেল তেলের সঙ্গে সম পরিমাণ কালোজিরার তেল মিশিয়ে গরম করে নিন। মাথায় ত্বকে এই তেল ঈষদুষ্ণ অবস্থায় মালিশ করুন। এক সপ্তাহ টানা এমন করলে চুল পড়ার সমস্যা মিটবে অনেকটাই।
  • শুধু কালোজিরেই নয়, এর তেলও শারীরিক নানা সমস্যা সমাধানে কাজে আসে। ক্রনিক মাথা যন্ত্রণা মাইগ্রেনের সমস্যা থাকলে কালোজিরার তেল কপালে মালিশ করলে আরাম পাওয়া যায়।
  • শ্বাসকষ্টের সমস্যা হঠাৎ মুশকিলে ফেললে সব সময় চিকিৎসকের কাছে নেয়ার অবস্থা থাকে না। অনেক সময় হাতের কাছে মজুত থাকে না দরকারি ওষুধও। কালো জিরে রাখুন কাপড়ে জড়িয়ে। এবার নাকের কাছে নিয়ে গন্ধ শুঁকুন এর। শ্বাসকষ্টের কষ্ট থেকে সাময়িক মুক্তি দিতে পারে এই ঘরোয়া উপায়।
  • পেটের সমস্যায় কাজে আসে এই মশলা। কালোজিরা শুকনো খোলায় ভেজে গুঁড়ো করে নিন। এবার আধ কাপ ঠান্ডা করা দুধে এই কালোজিরা এক চিমটে মিশিয়ে খালিপেটে খান প্রতিদিন। দুধ ঠান্ডা হওয়ায় বদহজমও হবে না, উল্টে পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে কালোজিরার দৌলতে।
  • সর্দি-কাশি রুখতে কালোজিরা দিয়ে ঘরোয়া চিকিৎসা নতুন কিছু নয়। একটি পরিষ্কার কাপড়ে কালোজিরা জড়িয়ে তা নাকের কাছে নিয়ে গিয়ে বড় করে শ্বাস টানুন কিছুক্ষণ ধরে। এর ঝাঁজ বুকে জমে থাকা শ্লেষ্মাকে টেনে বের করতে সাহায্য করে। নাক বন্ধের সমস্যাতেও ঘরোয়া এই উপায়ের জুড়ি মেলা ভার। কালোজিরাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফসফরাস। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়াতে সাহায্য করে ফসফরাস। তাই জীবাণুর সংক্রমণ ঠেকাতে কালোজিরাকে অবহেলা করলে চলবে না।

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com