আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

করোনাভাইরাস: গত ১৪ দিনে রোগী দ্বিগুণেরও বেশি, পিক আসবে কবে

 বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের চূড়ায় বা পিকে উঠবে কবে -এ প্রশ্নের জবাব পেতে অপেক্ষার কথাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা
বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের চূড়ায় বা পিকে উঠবে কবে -এ প্রশ্নের জবাব পেতে অপেক্ষার কথাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা

বাংলাদেশে আটই মার্চ প্রথম যেদিন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবার খবর দেয়া হলো সেদিন আক্রান্ত ছিলেন তিন জন। এরপরের কয়েকদিন আক্রান্তের সংখ্যা ছিল দুই, তিন বা চার জন করে। এরপর আটই এপ্রিল রোগী পাওয়া যায ৫৪ জন এবং পরদিন নয়ই এপ্রিল তা একশ ছাড়িয়ে যায়।

আবার কয়েকদিন শনাক্তের সংখ্যা কম বেশি হলেও ১২ই এপ্রিল ১৩৯ জন, চৌদ্দই এপ্রিল ২০৯জন, বিশে এপ্রিল ৪৯২ জন, চব্বিশে এপ্রিল ৫০৩, ২৯ এপ্রিল ৬৪১ জন শনাক্তের খবর দেয় স্বাস্থ্য বিভাগ।

পরে ল্যাবরেটরির সংখ্যা অর্থাৎ নমুনা পরীক্ষার হার বাড়ার সাথে সাথে ঊর্ধ্বমুখী হয় শনাক্তের সংখ্যাও। এগারই মে প্রথমবারের হাজারের বেশি রোগী শনাক্ত হয় একদিনে।

অন্যদিকে মোট আক্রান্তের হিসেব দেখলে দেখা যায় ছয় এপ্রিল আক্রান্ত ছিলো ১২৩ জন। এর মাত্র বারো দিন পর ১৮ই এপ্রিল মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ায় ২হাজার ১৪৪ জনে।

এর মাত্র আটদিনের মধ্যে ছাব্বিশে এপ্রিল মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ায় ৫ হাজার ৪১৬ জনে।

আবার পহেলা মে’তে রোগীর সংখ্যা ৮২৩৮ হলে এরপরের চৌদ্দ দিন অর্থাৎ ১৪ই মে নাগাদ রোগীর সংখ্যা দ্বিগুণের বেশি হয়ে এখন দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৮৬৩ জন।

অর্থাৎ আটই মার্চ শনাক্ত শুরুর পর এক মাস ২২ দিন পর পহেলা মে তারিখে এসে মোট শনাক্ত দাঁড়ায় আট হাজারে। কিন্তু এরপর এ সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি হতে সময় লেগেছে মাত্র বারো দিন।

তাহলে এখন প্রশ্ন আসছে যে সংক্রমণের পিক টাইম বা চূড়ায় যেতে কতদিন সময় লাগতে পারে।

বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে আইইডিসিআরের উপদেষ্টা মুশতাক হোসেন বলেছেন সপ্তাহ দেড়েক আগের যে পরিস্থিতি ছিলো তা দেখে কিছু রোগতত্ত্ববিদ ধারণা করেছিলেন মে মাসের শেষ দিকে বা জুনের প্রথম দিকে সংক্রমণ শীর্ষবিন্দু বা পিকে পৌঁছাবে। কিন্তু এখন শিথিলতার কারণে সেটা পিছিয়ে যাবে।

“এখন পর্যন্ত অনেক গুচ্ছ সংক্রমণ হচ্ছে তবে কোনো এলাকায় অনেক বেশি লোক সংক্রমিত নেই। সেরকম অনেক বেশি সংক্রমণের বিস্ফোরণ হলে শীর্ষবিন্দু এগিয়ে আসবে কিন্তু নেমে যেতে সময় লাগবে”।

তিনি বলেন পরিস্থিতি নিউইয়র্কের মতো হলে পিক টাইম এগিয়ে আসবে তবে কমতে সময় লাগবে।

মিস্টার হোসেন বলেন শীর্ষবিন্দু পার হলেই কেবল বোঝা যাবে যে এটি পার হলাম, কিন্তু তার আগ পর্যন্ত বলা মুশকিল। কারণ ঈদকে সামনে রেখে মানুষ কতটা শৈথিল্য দেখাচ্ছে বা কতটুকু বিধিনিষেধ মানছে তার ওপর সেটা নির্ভর করবে।

“সময়টা পরিবর্তনশীল। বাংলাদেশে মৃদু সংক্রমণ বেশি হচ্ছে। হয়তো অনেকে বেশি অসুস্থ হলে হাসপাতালে আসতো। তবে এখন পর্যন্ত হাসপাতালে উপচেপড়া ভিড় নেই”।

অন্যদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) বেনজীর আহমেদ বলছেন পুরো বিষয়টি নির্ভর করবে কী ধরণের ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে তার ওপর।

“অনেক ফ্যাক্টরের ওপর নির্ভর করে পিক টাইম আসাটা। যে দেশ যেভাবে রেসপন্ড করেছে, বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছে তার ওপর ভিত্তি করেই সেখানে সংক্রমণ পিকে এসেছে”।

তিনি বলেন কোনো দেশ দ্রুত আবার কোনো দেশ ব্যবস্থা বিলম্বে নিয়েছে। যেমন চীন আগ্রাসী ভূমিকা নিয়েছিলো লকডাউন, আইসোলেশন কার্যকরী করতে। ফলে সেখানে দ্রুত এসেছে। অন্যদিকে ইতালিতে অনেক দেরীতে এসেছে পিক টাইম এবং যুক্তরাষ্ট্রে এখনো এসেছে বলে মনে হয় না।

মিস্টার আহমেদ বলেন দেশগুলোর আচরণের ওপর নির্ভর করে পিক টাইম । বাংলাদেশে এখনকার উল্লম্ফনের কারণ হলো গৃহীত পদক্ষেপগুলো যথাযথ কার্যকর না হওয়া ও পর্যাপ্ত পরীক্ষার অভাব।

“সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত ও টেস্ট ব্যাপক হলে মে মাসের শুরুতে পিক টাইম আসার ধারণা করা হয়েছিলো। কিন্তু পরে গার্মেন্টস, দোকানপাট খুলে দেয়া হলো এবং যথাযথ লকডাউন না মানায় তা এখন বাড়ছে। সীমিত আকারে কমিউনিটি ট্রান্সমিশনও হচ্ছে”।

ব্যাপক না হলেও কোনো কমিউনিটিতে মধ্যম মানের ট্রান্সমিশন হয়েছে যেমন ঢাকা নারায়ণগঞ্জ ও সম্প্রতি চট্টগ্রাম। যদিও এখনো আশি ভাগ কমিউনিটি করোনামুক্ত। লকডাউন বাড়ানো না হলে এসব জায়গায় ছড়াতো।

“তাই সব মিলিয়ে বিষয়টি আমাদের ওপরই নির্ভর করেছ। মে মাসের পরে লকডাউন উঠে গেলে বা সব খুলে গেলে তখন সব একাকার হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে পিক টাইম নির্ভর করবে এসব ব্যবস্থার ওপর। চূড়াটাই বা কত বড় হবে অর্থাৎ কত মানুষ আক্রান্ত হবে সেটাও একটা বিষয়”।

তিনি বলেন, “তবে সব খুলে দেয়া হলে এবং সব একাকার হয়ে গেলে সংক্রমণের পিক বা চূড়া আসাটা প্রলম্বিত হবে এবং দীর্ঘমেয়াদী চক্র তৈরি হবে যাতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে গরীব মানুষেরা”।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com