আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

স্যুপের পুষ্টিতথ্য

পৃথিবীর বিভিন্ন খাবারের মধ্যে স্বাস্থ্যকর হলো স্যুপ। শরীরের পানিশূন্যতা দূর করার পাশাপাশি পুষ্টি জোগাতে স্যুপের জুড়ি নেই। তবে স্যুপে ব্যবহৃত উপকরণের ওপর নির্ভর এর পুষ্টিগুণ।

স্যুপ এককথায় স্বাস্থ্যকর তরল বা পানীয়। শরীরের পানিশূন্যতা দূর করতে এর জুড়ি নেই। পানি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে; কিন্তু স্যুপ হাইড্রেটেড রাখার পাশাপাশি শরীরে প্রয়োজনীয় অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। স্যুপ পৃথিবীর বিভিন্ন খাবারের মধ্যে স্বাস্থ্যকর হিসেবে পরিচিত।

সব স্যুপ স্বাস্থ্যকর নয়
সব স্যুপ স্বাস্থ্যকর নয়

তবে সব স্যুপ যে স্বাস্থ্যকর, তা বলা যাবে না। এটা ঠিক, স্বাস্থ্যকর স্যুপ, অর্থাৎ অথেনটিক স্যুপ বলতে বোঝায় স্বাস্থ্যকর, প্রাকৃতিক খাদ্য উপাদান ও মসলা দিয়ে তৈরি কম চর্বি, কম লবণ আর মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট–সমৃদ্ধ তরল খাবার। স্যুপ বানাতে যত কৃত্রিম উপাদান ব্যবহৃত হবে, সেই স্যুপ তত অস্বাস্থ্যকর হবে। এবার জেনে নেওয়া যাক পরিচিত কয়েকটি স্যুপের পুষ্টিতথ্য এবং খাওয়ার নিয়ম।বিজ্ঞাপন

থাই স্যুপ

ক্লিয়ার স্যুপ
ক্লিয়ার স্যুপ

দুই রকম হয়ে থাকে: ক্লিয়ার ও থিক থাই স্যুপ। থিকটাই বেশির ভাগ মানুষের পছন্দ। কিন্তু কর্নফ্লাওয়ার না থাকায় ক্লিয়ার স্যুপ বেশি স্বাস্থ্যকর। চিকেন স্টকে চিকেন, লবণ, আদা, সস, চিনি, লেবুর রস, কাঁচা মরিচ, চিংড়ি মাছ—মূলত এই উপাদান বা রকমফেরের রেসিপি দিয়েও থাই স্যুপ করা যায়। এ স্যুপের আবশ্যকীয় উপাদান হলো থাই পাতা। এ পাতার গন্ধই স্যুপটিকে আলাদা করে অন্যান্য স্যুপ থেকে। অনেকেই অনেক ভাবে করে। কেউ চিংড়ি বাদ দিয়েও মডিফায়েড থাই স্যুপ করে। ক্লিয়ার থাই স্যুপের পুষ্টিকগুণ অনেক বেশি। ক্লিয়ার থাই স্যুপে কোনো সস ও কর্নফ্লাওয়ার ব্যবহার না করায় ক্যালরি কম। প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, জিংক—এ পুষ্টি উপাদানগুলো বেশি পাওয়া যায়। থিক থাই স্যুপে এই উপাদানের পাশাপাশি কার্বোহাইড্রেট ও ক্যালরি বেশি পাওয়া যায়। তাই ডায়বেটিক রোগী ও ওজন কমাতে ক্লিয়ার থাই স্যুপ ভালো।

কর্ন স্যুপ

কর্ন স্যুপ
কর্ন স্যুপ

চিকেন স্টকে ডিম, কর্নফ্লাওয়ার ও সুইট কর্ন ব্যবহার করে মূলত এ স্যুপ বানানো হয়। এ স্যুপের বেশির ভাগ ক্যালরি আসে কার্বোহাইড্রেট থেকে। স্টক যে যত সুন্দর করে বানাবে, তার স্যুপ তত মজা হবে। ডিম থাকায় এই রেসিপি যাদের প্রোটিনের চাহিদা বেশি, তা পূরণে সাহায্য করবে। এই স্যুপ ডায়ারিয়া, জ্বর, আগুনে পুড়ে যাওয়া রোগী, অপারেশনের পর হাসপাতালে ভর্তি রোগীর প্রোটিন ও তরলের চাহিদা পূরণে অনেক সাহায্য করে। যাদের অনেক অ্যাসিডিটি, একেবারে সলিড খাবার মুখে খেতে পারছে না, তারা অল্প অল্প করে স্যুপটি খেলে ভালো। এই স্যুপ অনেকভাবে মডিফায়েড করা যায়। যারা হার্ট বা হাইপ্রেশারের রোগী, তাদের কর্ন স্যুপে পুরো ডিম না দিয়ে ডিমের সাদা অংশ দেওয়া যায়। আবার তেল ছাড়া করতে চাইলে স্টকে কোনো তেল ব্যবহার না করে ফ্যাট ফ্রি করেও এই স্যুপ বানানো যায়বিজ্ঞাপন

ভেজিটেবল স্যুপ

ভেজিটেবিল স্যুপ
ভেজিটেবিল স্যুপ

সব রকম রঙিন সবজি নিজের ইচ্ছেমতো ব্যবহার করে এই স্যুপ বানানো যায়। ভেজিটেবল স্টক ব্যবহার করলে এই স্যুপ একেবারে ভেজিটেরিয়ানের জন্য পারফেক্ট হয়। আবার যাদের প্রোটিন চাহিদা বেশি, তাদের ভেজিটেবল স্যুপ সবজি আর চিকেন স্টক দিয়ে করা যায়। এই স্যুপের ভালো দিক হলো ফ্যাট খুব সামান্য বা নেই বললেই চলে। কর্নফ্লাওয়ার ব্যবহার না করলে হয় ক্লিয়ার ভেজিটেবল স্যুপ। সামান্য কর্নফ্লাওয়ার ব্যবহার করলে একটু ঘন হয় স্যুপটি। এই স্যুপে সবজির ব্যবহারের ওপর পুষ্টিগুণ নির্ভর করে। শীতের দিনে ত্বক মসৃণ রাখতে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, হার্টের ও ডায়বেটিক রোগীর জন্য এবং ওজন কমাতে এই স্যুপের জুড়ি নেই। তবে এর উপকারিতা পেতে হলে খেতে হবে কর্নফ্লাওয়ার ছাড়া ক্লিয়ার ভেজিটেবল স্যুপ।

সুইট অ্যান্ড সাওয়ার স্যুপ

প্রোটিন ও পটাশিয়াম খুব ভালো পরিমাণে মেলে সুইট অ্যান্ড সাওয়ার স্যুপে
প্রোটিন ও পটাশিয়াম খুব ভালো পরিমাণে মেলে সুইট অ্যান্ড সাওয়ার স্যুপে

টমেটো, চিকেন স্টক, ডিম, সিরকা, চিনি, লবণ, কর্নফ্লাওয়ার ও সস ব্যবহার করে মূলত এই স্যুপ করা হয়। প্রোটিন ও পটাশিয়াম খুব ভালো পরিমাণে পাওয়া যাবে এ স্যুপ থেকে। যেসব রোগীর পটাশিয়াম কমে যায়, তাদের জন্য খুব ভালো রেসিপি। অন্তঃসত্ত্বা নারী, যাঁরা কিছুই খেতে পারেন না, তাঁদের জন্য খুব উপকারী। এ ছাড়া চিনি না দিলে ডায়বেটিক রোগীরা অল্প পরিমাণে খেতে পারবে। তবে কিডনি রোগীরা অবশ্যই এড়িয়ে চলবে এই রেসিপি।

ক্রিম হয়ে থাকে নানা ধরণের
ক্রিম হয়ে থাকে নানা ধরণের

এ ছাড়া ক্রিম অব ক্যারট স্যুপ, ক্রিম মাশরুম স্যুপ, ডালের স্যুপ, নুডলস স্যুপ, পামকিন বা মিষ্টিকুমড়ার স্যুপও রয়েছে। তবে স্বাস্থ্য বিবেচনায় বাড়িতে করা মা-দাদিদের স্যুপের মতো স্বাস্থ্যকর স্যুপ আর হয় না। স্যুপের হেলথ বেনিফিট পেতে হলে প্রাকৃতিক খাদ্য উপাদান ও যত কম উপকরণ ব্যবহার করা হবে, ততই ভালো। আসছে শীতে সুস্থ থাকতে রোজ আপনার মেনুতে রাখতে পারেন স্যুপ।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com