আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

সুস্বাদু সুজি

মোদক

উপকরণ: সুজি ১/২ কাপ, ঘি ২ টেবিল চামচ, দুধ ১ কাপ, জাফরান অল্প কয়েকটি, কনডেন্সড মিল্ক ১/২ কাপ, আমন্ড ১০টি, পেস্তা ১০-১৫টি, এলাচ গুঁড়ো ১ চা চামচ, পাউডার সুগার ১ টেবিল চামচ।

প্রণালী: একটি কড়াইয়ে ১ টেবিল চামচ ঘি দিয়ে তাতে ১/২ কাপ সুজি দিয়ে দিন। সুজিটা হালকা লাল করে ভেজে নিন এ বার। সুজির মধ্যে দুধ দিয়ে ভাল করে নাড়তে থাকুন। একটা ছোট বাটিতে এক চিমটি জাফরান ভিজিয়ে রাখতে হবে এবং সুজি রান্নার সময়ে দিয়ে দিতে হবে। এতে সুজিতে সুন্দর জাফরানি রং ধরবে। এ বার কনডেন্সড মিল্ক দিয়ে দিন। ভাল করে কড়াইয়ে নাড়তে থাকুন, যতক্ষণ না সুজির মণ্ড ঘন হয়ে আসছে আর সুজি যতক্ষণ না কড়াই থেকে ছেড়ে যাচ্ছে। এ বার একটা প্লেটে সুজির মণ্ড ঠান্ডা হতে দিন। পুর তৈরি করার জন্য আর একটা কড়াইয়ে ১ টেবিল চামচ ঘি দিয়ে তার মধ্যে আমন্ড কুচি, পেস্তা কুচি ভাল করে রোস্ট করে নিতে হবে। এর মধ্যে এলাচ গুঁড়ো ও পাউডার সুগার দিয়ে দিন। ৩০ সেকেন্ড মতো রোস্ট করে নিতে হবে। এর মধ্যে অল্প সুজি দিয়ে পাক দিন। একটা বাঁধুনি আসবে। পুর তৈরি। সুজি থেকে অল্প ডো নিয়ে হাতের সাহায্যে ভিতরে পুর ভরে মোদক তৈরি করুন বা মোল্ডের সাহায্যেও করতে পারেন।

সুজি বিস্কিট

উপকরণ: সুজি ১ কাপ, ডিম ১টি, চিনি ১/৪ কাপ, নুন স্বাদ মতো, গুঁড়ো দুধ ১ টেবিল চামচ, সাদা তেল ভাজার জন্য, সাজানোর জন্য: কাজু, আমন্ড, চেরি।

প্রণালী: একটা বাটির মধ্যে ডিম, নুন, চিনি ভাল করে ফেটিয়ে নিতে হবে, যতক্ষণ না মিশ্রণটি ফুলে উঠছে। এর মধ্যে ১ কাপ সুজি দিয়ে দিতে হবে। তার মধ্যে ২ টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ দিয়ে দিন। এ বার মিশ্রণটিকে হাত দিয়ে ভাল করে মাখতে হবে। মাখা হয়ে গেলে ঢাকা দিয়ে রেখে দিন। মিনিট দশেক পরে হাতে ভাল করে তেল মাখিয়ে বিস্কিটের আকার দিয়ে নিন। এ বার কাজু, চেরি, আমন্ড দিয়ে সাজিয়ে তেলে হালকা বাদামি রং আসা পর্যন্ত ভেজে নিতে হবে। এয়ারটাইট কনটেনারে রাখলে এই বিস্কিট অনেক দিন পর্যন্ত ভাল থাকে।

সুজির কেক

উপকরণ: সুজি দেড় কাপ, দুধ ১ কাপ, ময়দা ১/২ কাপ, বেকিং পাউডার ১ চা চামচ, খাবার সোডা ১/২ চা চামচ, নুন স্বাদ মতো, সাদা তেল ১/২ কাপ, চিনি ১ কাপ।

প্রণালী: প্রথমে একটা বাটির মধ্যে ১ কাপ দুধ দিয়ে দিন। তার মধ্যে সুজি দিয়ে চামচের সাহায্যে ভাল করে মিশিয়ে ১৫ মিনিট রেখে দিন। বাটিতে ১/২ কাপ তেল ও ১ কাপ চিনি চামচের সাহায্যে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। মেশানো হয়ে গেলে ১০ মিনিট রেখে দিতে হবে যাতে চিনি ও তেল ভাল করে মিশে যায়। এ বার দুধ, সুজি, ময়দা, বেকিং পাউডার, খাবার সোডা, চিনি ও তেল সব ভাল করে মিশিয়ে নিন। একটা কেক তৈরি করার পাত্র নিয়ে তার মধ্যে ঘি লাগিয়ে নিতে হবে ভাল করে। কেকের পাত্রের নীচে গোল করে বাটার পেপার বিছিয়ে দিন, যাতে কেকটা লেগে না যায়। এ বার মিশ্রণটি ঢেলে দিন। একটা কড়াইয়ে নুন দিয়ে তার উপরে স্ট্যান্ড বসিয়ে ১০ মিনিট প্রি-হিট করে নিতে হবে। ১০ মিনিট পরে কেকের পাত্র বসিয়ে ৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন। ৪০ মিনিট পরে একটা টুথপিক দিয়ে ফুটিয়ে দেখুন কেকটা তৈরি হয়েছে কি না! যদি টুথপিকে কেকের অংশ লেগে না থাকে, তা হলে বুঝতে হবে কেকটা হয়ে গিয়েছে। পুরো ঠান্ডা হলে কেক কেটে পরিবেশন করুন।

সুজি বিস্কিট, সুজির কেক এবং চিজ় বল (বাঁ-দিক থেকে)।

চিজ় বল

উপকরণ: সুজি ১ কাপ, চিজ় ৩-৪ কিউব, আলু সিদ্ধ (বড় আকারের) ১টি, ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ, গোলমরিচ গুঁড়ো ১/২ চা চামচ, জল ২ কাপ, নুন স্বাদ মতো, চিলি ফ্লেক্স ১ চা চামচ, সাদা তেল ভাজার জন্য, গার্নিশ করার জন্য: মেয়োনিজ়, অরিগ্যানো, চিলি ফ্লেকস।

প্রণালী: প্রথমে একটা কড়াইয়ে দু’কাপ জল দিয়ে আঁচে বসান। এর মধ্যে পরিমাণ মতো নুন, চিলি ফ্লেক্স, গোলমরিচ গুঁড়ো ও চিনি মিশিয়ে জল ফুটতে দিন। জল ফুটে উঠলে সুজি দিয়ে দিতে হবে এবং সুজিটাকে রান্না করে নিতে হবে। এর পর সুজি ফুটে মাখামাখা হয়ে আসবে। সুজি একটু জমাট বেঁধে গেলে তার মধ্যে আলু সিদ্ধ এবং ধনেপাতা কুচি দিয়ে ভাল করে মেখে নিতে হবে। চিজ় পাতলা করে এবং ছোট টুকরো করে আলাদা কেটে রাখুন। হাতে তেল মাখিয়ে সুজির বল তৈরি করে তার ভিতরে চিজ় পুর হিসেবে ভরে দিতে হবে। এই ভাবে সুজির চিজ় বল তৈরি করা হয়ে গেলে কড়াইয়ে সাদা তেল গরম করে বলগুলো বাদামি করে ভেজে নিন। শেষে মেয়োনিজ়ে অল্প অরিগ্যানো ও চিলিফ্লেকস মিশিয়ে তার সঙ্গে পরিবেশন করুন।

ডোনাট

উপকরণ: সুজি দেড় কাপ, টক দই ১/২ কাপ, বেকিং সোডা ১/৪ চা চামচ, নুন একচিমটি, সাদা তেল ভাজার জন্য ১ কাপ, চিনি ৫ টেবিল চামচ।

প্রণালী: একটি মিক্সিং বোলে সুজি নিয়ে টক দই দিয়ে দিতে হবে। টক দইয়ের বদলে ইস্টও দেওয়া যেতে পারে। সুজি মাখার সময়ে চিনি, নুন ও সামান্য জল দিয়ে ভাল করে মেখে নিতে হবে এবং ২০ মিনিট রেখে দিতে হবে। ২০ মিনিট পরে হাতে একটু তেল মাখিয়ে ডোনাটের আকার দিতে হবে। ডোনাট কাটারের সাহায্যেও ডোনাট তৈরি করা যায়। এ বার কড়াইয়ে সাদা তেল গরম করে ডোনাটগুলো খয়েরি করে ভেজে নিন। মিষ্টি সুজির ডোনাটের উপরে ডার্ক চকলেট ও হোয়াইট চকলেটের কোট দিয়ে রঙিন স্প্রিঙ্কলার ছড়িয়ে পরিবেশন করুন। একই কায়দা সুজির ঝাল ডোনাট বা সম্বর বড়াও তৈরি করা যায়। তার জন্য একটা পাত্রে টক দই, পেঁয়াজ কুচি, আদা-রসুন বাটা, লঙ্কা কুচি, কারি পাতা ও পরিমাণ মতো নুন দিয়ে সুজি মেখে মিনিট কুড়ি রেখে দিন। মিশ্রণটা খািনকক্ষণ বাদে ফুলে উঠবে। তখন হাতে চাপে ডোনাটের শেপ দিয়ে সাদা তেলে ভেজে নিন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com