আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

সামুদ্রিক মাছের স্বাদে

রেসিপি দিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা, আলোকচিত্রী মনির আহমেদ

চিংড়ি মাছের মালাইকারি

যা লাগবে : চিংড়ি মাছ ছয় পিস, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, কাঁচামরিচ ফালি সাত-আটটি, আদা ও রসুন বাটা এক চা চামচ, দুধের সর দুই টেবিল চামচ, নারিকেল কোরানো দুই টেবিল চামচ, হলুদ, মরিচ ও ধনে গুঁড়া এক চা চামচ করে। জিড়া গুঁড়া আধা চা চামচ, সয়াবিন তেল চার টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।

যেভাবে করবেন : কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি ভেজে নিন। সামান্য পানি দিয়ে আদা ও রসুন বাটা, হলুদ, মরিচ, ধনে গুঁড়া, জিরা গুঁড়া এবং লবণ দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। এবার চিংড়ি মাছ দুধের সর, নারিকেল, কাঁচামরিচ দিয়ে পাঁচ মিনিট নেড়ে রান্না করে পরিবেশন করুন মজাদার চিংড়ি মাছের মালাইকারি।

টুনা মাছের কাবাব

যা লাগবে : টুনা মাছ এক কাপ, আলু সিদ্ধ এক কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, কাঁচামরিচ কুচি এক টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি এক চা চামচ, আদা ও রসুন বাটা এক চা চামচ, ফিশসস এক চা চামচ, লবণ স্বাদমতো, কাবাব মসলা এক চা চামচ, ধনে গুঁড়া এক চা চামচ, মরিচ গুঁড়া এক চা চামচ, ডিম দুটি, সয়াবিন তেল ভাজার জন্য, কর্নফ্লাওয়ার এক টেবিল চামচ।

যেভাবে করবেন : আলু সিদ্ধ করে খোসা ফেলে গ্রেট করে নিন। পরে একটি বাটিতে সব উপকরণ একসঙ্গে মেখে কাবাব তৈরি করে নিন। পরে ফেটানো ডিমে চুবিয়ে ডুবো তেলে বাদামি করে ভেজে নিন। তৈরি হয়ে গেল টুনা মাছের কাবাব।

লাল পোয়া ফ্রাই

যা লাগবে : লাল পোয়া (৭৫০ গ্রাম করে) দুটি, লেবুর রস এক টেবিল চামচ, আদা ও রসুন বাটা এক চা চামচ, কাঁচামরিচ বাটা এক চা চামচ, পুদিনাপাতা এক টেবিল চামচ, শুকনামরিচ গুঁড়া এক টেবিল চামচ, ফিশসস এক টেবিল চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া এক চা চামচ, টমেটোসস এক টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল দুই টেবিল চামচ।

যেভাবে করবেন : মাছে সব উপকরণ দিয়ে মেখে ঘণ্টাখানেক রেখে দিন। পরে ওভেনে ১৮০হ্ন ডিগ্রি তাপমাত্রায় ৪০ থেকে ৫০ মিনিট বেক করে নিন। অথবা বড় ফ্রাই প্যানে কম তেলে ভেজে নিন। তৈরি হয়ে গের লাল পোয়ার আস্ত ফ্রাই। রায়তা ও সালাদ দিয়ে পরিবেশন করুন।

লইট্টা মাছের পাকোড়া

যা লাগবে : লইট্টা মাছ ২৫০ গ্রাম, বেসন এক কাপ, আদা ও রসুন বাটা এক টেবিল চামচ, লেবুর রস এক টেবিল চামচ, হলুদ, মরিচ, ধনে গুঁড়া আধা চা চামচ করে, জিরা গুঁড়া আধা চা চামচ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, কাঁচামরিচ কুচি এক টেবিল চামচ, পুদিনাপাতা বা ধনেপাতা কুচি দুই টেবিল চামচ, ডিম দুটি, সয়াবিন তেল ভাজার জন্য।

যেভাবে করবেন : মাছ কেটে ধুয়ে পরিষ্কার করে পানি ঝরিয়ে নিন। একটি বাটিতে লইট্টা মাছ, লেবুর রস, আদা ও রসুন বাটা, হলুদ, মরিচ, ধনে, জিরা গুঁড়া, লবণ একসঙ্গে মেখে পাঁচ মিনিট রেখে দিন। পরে পেঁয়াজ কুচি, কাঁচামরিচ কুচি, পুদিনাপাতা, ডিম, বেসন দিয়ে আলতো হাতে মেখে ডুবো তেলে বাদামি করে ভেজে নিন। তৈরি হয়ে গেল লইট্টা মাছের পাকোড়া।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com