আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

সংকট কমাতে সচেতনতা প্রয়োজন

আমাদের দেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ চলমান, না কি আসন্ন, এ নিয়ে নানা দ্বিমত থাকলেও পরিস্থিতি বিবেচনায় এখন সর্বোচ্চ সতর্কতা প্রয়োজন। এ নিয়ে সবাই একমত। করোনার উপসর্গও বদলেছে। তাই সংকট মোকাবিলায় প্রয়োজন সঠিক সময়ে চিকিৎসা ও সচেতনতা।

করোনায় রোগীদের নানা ধরনের স্বাস্থ্য জটিলতা ও এর প্রতিকার নিয়ে প্রথম আলো আয়োজন করে এসকেএফ নিবেদিত স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষ অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ের সুরক্ষা’। অনুষ্ঠানটির পঞ্চম পর্বে ডা. বিলকিস ফাতেমার সঞ্চালনায় অতিথি ছিলেন মানিকগঞ্জের কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডা. তৌফিকুর রহমান ফারুক।

অনুষ্ঠানটি ১৯ ডিসেম্বর প্রথম আলোর ও এসকেএফের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।বিজ্ঞাপন

করোনার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তৌফিকুর রহমান বলেন, শুরুতে করোনার যে ধরনের উপসর্গ দেখা যেত, এখন তার ধরন পাল্টেছে। আগে তীব্র জ্বরের সঙ্গে সর্দি, গলাব্যথা, স্বাদ-গন্ধ না পাওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা যেত। বর্তমানে দেখা যাচ্ছে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে এসব উপসর্গই রয়েছে, তবে এর তীব্রতা কম। সে জন্য অনেকেই মনে করেন একটু জ্বর-ঠান্ডা, এমনিতেই ভালো হয়ে যাবে। কিন্তু উপসর্গ কম হলেও হঠাৎ করেই জটিলতা বেড়ে যাচ্ছে।

 ডা. তৌফিকুর রহমান ফারুক, বিভাগীয় প্রধান, কার্ডিওলজি বিভাগ, কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মানিকগঞ্জের
ডা. তৌফিকুর রহমান ফারুক, বিভাগীয় প্রধান, কার্ডিওলজি বিভাগ, কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মানিকগঞ্জের

আবার ইদানীং আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে যেটা বেশি দেখা যাচ্ছে, তা হলো উদাসীনতা। করোনাকে ভয় না পাওয়ার একধরনের প্রবণতা তৈরি হয়েছে, যার জন্যে তৈরি হচ্ছে নানা সংকট। হঠাৎ করে মুমূর্ষু রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। সঠিক সময়ে চিকিৎসা শুরু না করাই এর প্রধান কারণ।

প্রফেসর তৌফিকুর রহমান আলোচনা করেন করোনায় রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা ও প্রতিকার নিয়ে। তিনি বলেন, রক্ত জমাট বাঁধা একটি পুরোনো রোগ। অনেক আগে থেকেই নানা কারণে মানুষের শরীরে রক্ত জমাট বাঁধে। এই অবস্থায়, ধমনির মধ্যে রক্ত জমে কুণ্ড বা দলায় পরিণত হয়। একবার জমাট বাঁধা রক্তের দলাটি সরু অববাহিকা অথবা রক্তজালিকার মধ্যে আটকে গিয়ে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারে এবং তার উপসর্গ কেমন হবে, তা নির্ভর করে কোন অঙ্গের অববাহিকা বন্ধ হয়েছে, তার ওপর। রক্ত জমাট বাঁধা রোগের সাধারণ উপসর্গগুলো হলো পা ফোলা, পায়ে খিঁচ ধরা, প্রচণ্ড ব্যথা, বুকে ব্যথা, শ্বাস নিতে অসুবিধা, দ্রুত শ্বাস ইত্যাদি। রক্ত জমাট বাঁধা রোগের সাধারণ কিছু কারণ রয়েছে। যেমন বংশগত ভিটামিন কে-এর অভাব, যকৃতের রোগ বা যকৃতের বিকলতা, কখনো কখনো দীর্ঘমেয়াদি কিছু ওষুধ গ্রহণের ফলেও এ রোগ হতে পারে। তবে করোনায় আক্রান্ত হলে এর সম্ভাবনা বেড়ে যায় বহু গুণ।

ডা. বিলকিস ফাতেমা, সঞ্চালক
ডা. বিলকিস ফাতেমা, সঞ্চালক

ভাইরাসের সংক্রমণে দেহের গভীর শিরাগুলোয় থ্রম্বোসিস তৈরি হয়, যা সাধারণত পায়ের শিরায় দেখা যায়। এভাবে রক্ত জমাট বেঁধে শিরার জায়গায় জায়গায় আটকে পড়ে কিংবা সেগুলো যদি টুকরা বা ক্ষুদ্র হয়ে ভেঙে ফুসফুসের দিকে যায়, তখন তা রক্ত চলাচল আটকে দিয়ে জীবনকে হুমকির মুখে ঠেলে দেয়। সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে রক্ত জমাট বাঁধার তেমন কোনো উপসর্গ নেই। আবার যখন বোঝা যায় যে রোগীর শরীরে রক্ত জমাট বাঁধছে, তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। তাই করোনা সংক্রমণের শুরু থেকেই রক্ত তরল করার ওষুধ প্রয়োগ করতে বলা হয়। তবে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এই ওষুধ গ্রহণ করতে হবে। রোগী নিজে নিজে এই ওষুধ গ্রহণ করলে অন্য জটিলতা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।বিজ্ঞাপন

এ ধরনের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে আবদুল্লাহ সাফি মজুমদার বলেন, এগুলো খুবই স্বল্পমাত্রার ওষুধ। তাই সাধারণত এর কোনো দীর্ঘ প্রতিক্রিয়া দেখা যায় না।

করোনাকালীন সতর্কতা নিয়ে তৌফিকুর রহমান বলেন, ‘এ জন্য কঠোরভাবে মানতে হবে স্বাস্থ্যবিধি। সরকারও প্রতিনিয়ত বিষয়টি প্রচার করছে। বেশ কিছু কার্যকর পদক্ষেপও হাতে নিয়েছে, যেমন ‘নো মাস্ক নো সার্ভিস’ কার্যক্রম। অর্থাৎ মাস্ক ছাড়া কোনো সেবা দেওয়া হবে না। করোনা প্রতিরোধে মাস্ক ব্যবহারের বিকল্প নেই, এটি কোনো কারণে এখনো আমরা মানতে নারাজ। আমাদের কাছে এখনো কোনো ভ্যাকসিন নেই। তাই প্রতিরোধ ছাড়া আর কোনো উপায় দেখছি না আমরা।’

করোনার উপসর্গ দেখা দেওয়ামাত্র ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। করোনা রোগী থেকে কমপক্ষে তিন ফুট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। তাই বাড়িতে করোনা রোগী থাকলেও শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ক্ষেত্রে দায়িত্ব হলো রোগীর সঙ্গে মানবিক আচরণ করতে হবে। এর প্রতিরোধে সচেতন হওয়াই এখন পর্যন্ত কার্যকর উপায়। এ জন্য ঘন ঘন সাবান ও পানি দিয়ে ভালো করে হাত ধুতে হবে; অপরিষ্কার হাতে চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকতে হবে; ইতিমধ্যে আক্রান্ত হয়েছেন, এমন ব্যক্তিদের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে; হাঁচি-কাশির শিষ্টাচার মেনে চলতে হবে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com