আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

শৈশবে অবজ্ঞা ও মানসিক নির্যাতন

শৈশবে অবজ্ঞা ও মানসিক নির্যাতনের কারণ

প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি 

শিশুর বিকাশকালে মানসিক অবজ্ঞা ও মানসিক নির্যাতন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। এটা অন্যান্য শারীরিক নির্যাতন ও যৌন নির্যাতনের মতোই। সাধারণত ছোটবেলায় যারা অবহেলা ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়, পরবর্তী সময় তাদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক, মানসিক, সামাজিক ও জ্ঞানের বিকাশজনিত সমস্যা হয়ে থাকে। শিশুর জন্মের পর প্রথম পাঁচ বছর খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা সময়। কারণ, ছয়-সাত মাস বয়স থেকে পাঁচ বছর বয়সের মধ্যে আবেগীয় সম্পৃক্ততার (ইমোশনাল অ্যাটাচমেন্ট) বিকাশ হয়ে থাকে। এ জন্য এই সময়টা খুব সচেতনতার সঙ্গে শিশুকে লালন-পালন করতে হয়; যাতে সে কোনোভাবেই অবজ্ঞা ও মানসিক নির্যাতনের শিকার না হয়ে থাকে।

মানসিক অবজ্ঞা
শিশুর মৌলিক চাহিদাগুলোকে অনিচ্ছাকৃতভাবে পূরণ না করার নামই অবজ্ঞা, অর্থাৎ মৌলিক চাহিদাগুলোর প্রতি উদাসীন থাকা বা পাত্তা না দেওয়া। যেমন: প্রয়োজনীয় খাদ্য, বস্ত্র, নিরাপদ আশ্রয় ও আবেগীয় নিরাপত্তা না দেওয়া। এ ছাড়া শিশুর বুদ্ধিমত্তা বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্দীপক, পারস্পরিক সামাজিক সম্পর্ক, কথোপকথন ইত্যাদি থেকে বঞ্চিত করা, বয়স অনুযায়ী স্বাভাবিক আচরণ করতে বাধা দেওয়া এবং স্বনির্ভরশীল হতে সুযোগ না দেওয়াও মানসিক অবজ্ঞার মধ্যে পড়ে।বিজ্ঞাপন

মানসিক অবজ্ঞার কারণ
সাধারণত বাবা-মায়েরা অনেক সময় অনিচ্ছাকৃতভাবে শিশুদের সঙ্গে অবজ্ঞামূলক আচরণ করে থাকেন। শিশুদের প্রয়োজন সম্পর্কে তাঁদের সচেতনতার অভাব, শিশুর বিকাশের জন্য আবেগীয় অনুভূতির গুরুত্ব সম্পর্কে অজ্ঞতা, শিশুর নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা সম্পর্কে অদক্ষতা ইত্যাদি কারণে তাঁরা সন্তানের প্রতি অবহেলা করে থাকেন। তাঁরা শিশুর বিকাশের ধাপ সম্পর্কে জানেন না বলেই হয়তো শিশুর অপরিপক্ব আচরণগুলোকে বুঝতে বা মানতে পারেন না।

মা–বাবার এ ধরনের অবজ্ঞাসূচক আচরণের পেছনে কতগুলো বিষয় কাজ করে। যেমন: তাঁদের নিজেদের শৈশবকালে পজিটিভ প্যারেন্টিংয়ের অভাব, তাঁরা নিজেরাও হয়তো মানসিক অবহেলার শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া তাঁদের ব্যক্তিগত সমস্যা থেকেও শিশুদের প্রতি অবজ্ঞামূলক আচরণ করতে পারেন। যেমন: বিষণ্নতা, একাকিত্ব, অতি আবেগপ্রবণতা, জটিল ও দীর্ঘস্থায়ী শারীরিক বা মানসিক অসুস্থতা, অ্যালকোহল ও মাদক ব্যবহার, দারিদ্র্য, চাপ মোকাবিলা করতে না পারা, দাম্পত্য কলহ, এলোমেলো জীবনযাপন, অতিমাত্রার মানসিক চাপ ইত্যাদি।

মানসিক নির্যাতন
মানসিক নির্যাতন হলো কোনো শিশুকে নেতিবাচক আবেগপ্রবণ আচরণের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা, যা ওই শিশুর মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। যেমন: প্রতিনিয়ত সমালোচনা করা, লজ্জা দেওয়া, প্রত্যাহার করা, সন্দেহ করা, হুমকি দেওয়া, ভালো আচরণের জন্যও বারবার শাস্তি দেওয়া (যেমন-হাসাহাসি করা, খেলাধুলা করা, নিজে নিজে সমস্যার সমাধান করা ইত্যাদি)। এ ছাড়া শিশু লালন-পালনের ক্ষেত্রে সচরাচর কিছু নেতিবাচক বিষয় দেখা যায়, যেগুলোকে মানসিক নির্যাতন হিসেবে গণনা করা হয়।

যেমন: ক্রমাগত দোষারোপ করা, অন্যদের সঙ্গে তুলনা দিয়ে অপমান করা, শিশুর প্রতি বয়সানুযায়ী অনুপযুক্ত আচরণ প্রত্যাশা করা, আবেগীয় অনুভূতি প্রকাশ না করা ও আবেগীয় সম্পৃক্ততার জন্য অনুৎসাহিত করা, সমবয়সীদের সঙ্গে মিশতে বাধা দেওয়া, প্রয়োজনীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা, মা–বাবার নিজেদের আবেগীয় প্রত্যাশা পূরণ করার জন্য শিশুদের জোর করা ইত্যাদি। শিশুদের মাদক ব্যবহার, চুরি এবং অনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িত করা, পারিবারিক জীবন থেকে দূরে সরিয়ে রাখা এবং ভুল সামাজিকীকরণ করাও মানসিক নির্যাতন।বিজ্ঞাপন

মানসিক নির্যাতনের কারণ
বাবা-মায়েরা অনেক ক্ষেত্রে বাচ্চাকে ভুলভাবে দোষারোপ করে তাদের সঙ্গে নেতিবাচক আচরণ করেন; যেমন বাচ্চা খাবার খেতে না চাইলে অথবা কান্নাকাটি করলে তাঁরা মনে করেন যে বাচ্চা ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁদের কষ্ট দেওয়ার জন্য এমনটা করছে। যার জন্য তাঁরাও বাচ্চার সঙ্গে চিৎকার করে বা অন্যান্য শাস্তিসুলভ আচরণ করেন। বাচ্চার বিকাশ সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞানের অভাবে হয়তো তাঁরা এমন করে থাকেন।

কোনো কোনো ক্ষেত্রে মা–বাবা মনে করেন, সমালোচনা ও শাস্তি বাচ্চার চরিত্র গঠনে সহায়তা করে অথবা ছোট বাচ্চাদের উচিত অতিমাত্রার আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে শেখা। অনেক মা–বাবা তাঁদের আবেগীয় চাহিদা মেটানোর জন্য বাচ্চাদের ব্যবহার করে থাকেন এবং তাদের কাছে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী এবং পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করেন। মা–বাবা অনেক সময় তাঁদের বিষণ্নতা বা অন্যান্য মানসিক সমস্যার কারণে বাচ্চাদের প্রতি ইতিবাচক আবেগ প্রকাশ করতে পারেন না। পক্ষান্তরে, অতিমাত্রার নেতিবাচক আবেগের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে থাকে, যেমন অতিমাত্রায় রাগ ও বিরক্তি প্রকাশ করা।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com