আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

বহু বেশে বান

এ দেশেই নয়, সারা পৃথিবীতেই লকডাউনের অবসরযাপনের সেরা উপায় হিসেবে বেকিংয়ের চর্চা বেড়ে গিয়েছিল, যা জারি রয়েছে এখনও। দোকানের মতোই নরম, স্বাদু, ফুলকো বান যদি বাড়িতে তৈরি করে ফেলা যায়, মন্দ কী! ময়দা, চিনি, মাখন, দুধ আর ইস্টের মিশ্রণে তৈরি এই ব্রেড রোলের ভিতরে পছন্দসই ফিলিং ভরে তৈরি করে ফেলা যায় নানা ধরনের বান। পুর আর ফোল্ডের রকমফেরেই বদলে যায় বানের আকার আর স্বাদ। কোনওটি চায়ের সঙ্গে ‘টা’ হিসেবে, আবার কোনওটি ছোটদের জলখাবার হিসেবে। বাড়িতে অতিথি এলে দোকান থেকে কিনে না এনে, বাড়ির তৈরি বানেই আপ্যায়ন করুন।

চিকেন স্টাফড ব্রেডেড বান

উপকরণ: ময়দা ১ কাপ, দুধ ১ কাপ, চিনি ১/৪ কাপ, নুন ৩/৪ চা-চামচ, ডিম ২টি (ফেটানো), মাখন/সাদা তেল ৩ টেবিল চামচ, অ্যাক্টিভ ড্রাই ইস্ট ১ টেবিল চামচ, সাদা তিল ও কালো তিল অল্প করে।

পুরের জন্য: চিকেন কিমা ৩০০ গ্রাম, পেঁয়াজ কুচি ১টি, রসুন কুচি ১ চা-চামচ, গোলমরিচ এক চিমটে, দুধ ও ময়দা মিশিয়ে বানানো হোয়াইট সস, চিজ় ১ কিউব, নুন স্বাদমতো।

প্রণালী: প্রথমে ঈষদুষ্ণ গরম জলে ১ চামচ চিনি গুলে ১ চামচ ইস্ট মিশিয়ে নিয়ে খানিকক্ষণ রেখে দিতে হবে। কিছুক্ষণ পরে সেখানে বুদ্বুদ তৈরি হবে ও ইস্ট অ্যাক্টিভ হয়ে উঠবে। ময়দায় ডিম, মাখন/সাদা তেল ও নুন মিশিয়ে নিতে হবে। এ বার সেই ইস্ট মেশানো জল দিয়ে ভাল করে ময়দা মাখতে হবে। মাখা হয়ে গেলে চাপা দিয়ে রেখে দিতে হবে অন্তত ঘণ্টা দুয়েক। ময়দার ডো ফুলে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে উঠবে। ততক্ষণে চিকেনের পুর তৈরি করে ফেলতে হবে। প্যানে সাদা তেল/মাখন গরম করে, একে একে রসুন কুচি, পেঁয়াজ কুচি ও চিকেন দিয়ে ভেজে নিতে হবে। স্বাদমতো নুন ও গোলমরিচ দিতে হবে। সামান্য দুধ দিয়ে তাতে অল্প অল্প করে ময়দা মিশিয়ে নিয়ে হোয়াইট সস বানাতে হবে। এতে চিজ় কিউব দিন। ময়দাটা আর একবার ভাল করে মেখে নিয়ে লেচি কেটে তার মধ্যে পুর ভরে নিন। ব্রেডেড বানের ক্ষেত্রে লম্বাটে লেচি কেটে মাঝে পুর ভরে দু’পাশটা মুড়ে দিতে হবে ক্রিসক্রস ভাবে। বেক করার আগে ৩০ মিনিট রেখে দিন। উপরে সামান্য এগ ব্রাশ করে তিল ছড়িয়ে দিন। কনভেকশন মোডে ১৮০ ডিগ্রিতে ১৫ মিনিট বেক করলেই তৈরি বান।

পনির জ়িঙ্গি র্যাপ/পনির পার্সেল

উপকরণ: ময়দা ১ কাপ, দই ১/৪ কাপ, চিনি ১ টেবিল চামচ, নুন ৩/৪ চা-চামচ, মাখন/সাদা তেল ২ টেবিল চামচ, অ্যাক্টিভ ড্রাই ইস্ট/বেকিং পাউডার ১ টেবিল চামচ।

স্টাফিংয়ের জন্য: পনির কিউব ৫০ গ্রাম, আদা বাটা ১ চা-চামচ, গরমমশলা গুঁড়ো ১ চা-চামচ, লাল লঙ্কার গুঁড়ো ১ চা-চামচ, নুন স্বাদমতো, চিজ় কিউব ২-৩টি।

প্রণালী: ময়দায় অ্যাক্টিভেটেড ইস্ট, দই, নুন, চিনি আর মাখন/সাদা তেল মিশিয়ে মেখে রাখতে হবে দু’ঘণ্টা। প্যানে তেল গরম করে আদা বাটা দিন। পনির ছোট ছোট টুকরোয় কেটে তেলে ছেড়ে দিন তার পরে। ভাজার সময়ে নুন, অল্প চিনি, গুঁড়ো মশলাগুলো দিয়ে দিন। রান্না হয়ে এলে নামিয়ে ময়দার লেচি তৈরি করে নিন। লুচির আকারে বেলে নিয়ে মাঝে স্টাফিং ভরে চিজ় গ্রেট করে দিন। র্যাপ ও পার্সেলের ক্ষেত্রে ফোল্ডিং আলাদা হবে। র্যাপের ক্ষেত্রে দু’পাশ দিয়ে মুড়িয়ে নিতে হবে। পার্সেলে ত্রিকোণাকৃতি লেচির একটি কোণ এনে উল্টো দিকের মাঝ বরাবর আটকে দিতে হবে। আধঘণ্টা রেখে উপরে দুধ ব্রাশ করে প্রি-হিটেড আভেনে ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ১৫-২০ মিনিট বেক করে নিতে হবে।

সুইট টুটিফ্রুটি বান

উপকরণ: ময়দা ১ কাপ, দই ২ টেবিল চামচ, চিনি ৩ টেবিল চামচ, নুন এক চিমটে, মাখন ২ টেবিল চামচ, অ্যাক্টিভ ড্রাই ইস্ট ১ টেবিল চামচ, গুঁড়ো দুধ ৩ টেবিল চামচ, টুটি-ফ্রুটি ৩-৪ টেবিল চামচ।

প্রণালী: ময়দায় নুন, চিনি, মাখন, অ্যাক্টিভেটেড ইস্ট, দই সব মিশিয়ে ভাল করে মেখে রাখতে হবে এক ঘণ্টা। গোল আকারে গড়ে নিয়ে উপরে টুটিফ্রুটি দিয়ে সাজিয়ে নিতে হবে। চাইলে বানের ভিতরেও টুটিফ্রুটি দিতে পারেন। বেক করার আগে উপরে সামান্য দুধ ব্রাশ করে নিতে হবে। প্রি-হিটেড আভেনে ১৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ২০ মিনিট বেক করে নিন।

চকলেট ক্রসোঁ

উপকরণ: ময়দা ১ কাপ, চিনি ১ টেবিল চামচ, নুন ৩/৪ চা-চামচ, ডিম ২টি (ফেটানো), মাখন ৩-৪ টেবিল চামচ, অ্যাক্টিভ ড্রাই ইস্ট ১ টেবিল চামচ, চকলেট বার ১টি।

প্রণালী: ইস্ট অ্যাক্টিভেট হলে তা ডিম, নুন, চিনি মেশানো ময়দায় মিশিয়ে মেখে নিতে হবে। রেখে দিতে হবে এক ঘণ্টা। রুটির আকারে বেলতে হবে ও এক-একটা রুটি মাখন ব্রাশ করে পরপর সাজিয়ে স্তর বানাতে হবে। এ ভাবে ৭-৮টি স্তর তৈরি হলে ত্রিকোণ করে কেটে নিয়ে চওড়া দিকে চকলেট ভরে মুড়ে রেখে দিতে হবে ৩০ মিনিট। এগ ব্রাশ করে প্রি-হিটেড

আভেনে বেক করতে হবে মিনিট পনেরো। ক্রসোঁর ভিতরের চকলেট গলে ক্রিমে পরিণত হবে। তার পর পরিবেশন করুন গরম গরম সুস্বাদু চকলেট ক্রসোঁ।

কাবাব বান

উপকরণ: ময়দা ১ কাপ, দই ১/৪ কাপ, চিনি ১/২ টেবিল চামচ, নুন এক চিমটে, মাখন ২ টেবিল চামচ, অ্যাক্টিভ ড্রাই ইস্ট/বেকিং পাউডার ১ টেবিল চামচ, মিক্সড হার্বস, চিলি ফ্লেক্স, অরিগ্যানো অল্প করে, গোলমরিচ গুঁড়ো ১/২ চা-চামচ, চিজ় কিউব ৩-৪ টি, চিকেন সসেজ/কাবাব।

প্রণালী: ময়দায় ইস্ট, দই, নুন, চিনি, মাখন মিশিয়ে মেখে হালকা হাতে মাখন লাগিয়ে ডো বানিয়ে নিন। তার পর তা রেখে দিন এক ঘণ্টা। চিকেন সসেজ/কাবাব অর্ধেক করে কেটে অল্প মাখনে হালকা সতে করে নিন। ডো থেকে লেচি কেটে পছন্দের শেপ দিয়ে তাতে সতে করে রাখা সসেজ/কাবাব ভরে উপরে চিজ় কিউব বসিয়ে ভাঁজ করে নিন। এ বার উপর থেকে অল্প করে মিক্সড হার্বস, চিলি ফ্লেক্স, অরিগ্যানো আর গোলমরিচ গুঁড়ো ছড়িয়ে দিন। প্রি-হিটেড আভেনে ১৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় কনভেকশন মোডে ১৫ মিনিট বেক করলেই তৈরি হয়ে যাবে কাবাব বানস।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com