আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

গলাব্যথা আমাদের কাছে খুব সাধারণ একটি অসুখ। বেশির ভাগ সময় ঠান্ডার কারণে গলাব্যথা হয়। তবে আরও অনেক মারাত্মক কারণেও এটি হতে পারে। গলাব্যথার বিভিন্ন কারণ, উপসর্গ ও চিকিৎসা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হলো স্বাস্থ্যবিষয়ক সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান ‘ডিজিটাল হসপিটাল লাইভ: হ্যালো ডক্টর’–এর চতুর্থ পর্বে।
ডা. শ্রাবণ্য তৌহিদার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন ডিজিটাল হেলথ কেয়ার সলিউশনসের সিনিয়র ক্লিনিক্যাল কনসালট্যান্ট ডা. মো. কায়ছারুল আলম। অনুষ্ঠানটি ৩১ ডিসেম্বর প্রথম আলো ও ডিজিটাল হসপিটালের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।

দাঁতের পেছনের অংশ থেকে জিবের গোড়া পর্যন্ত থাকে ওরাল ক্যাভিটি। এরপর থেকেই শুরু হয় গলা, যাকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ফ্যারিংস। ফ্যারিংসকে আবার তিন ভাগে ভাগ করা যায়। প্রথমে আছে নাজো ফ্যারিংস (নাকের পেছন দিকে গলার ওপরের নরম তালু)। এর পেছনে ওরো ফ্যারিংস যেখানে টনসিলের অবস্থান। এই অংশে কোনো ইনফেকশন হলেই টনসিলে ব্যথা অনুভূত হয়। এর নিচে আছে ল্যারিঙ্গো ফ্যারিংস। এই অংশকে ল্যারিংস বা ভয়েস বক্সও বলা হয়। এখানে ইনফেকশন, ইনফ্ল্যামেশন বা প্রদাহ হলে ব্যথা হয়ে থাকে। ফ্যারিঞ্জাইটিস, ল্যারিঞ্জাইটিস আর টনসিলাইটিস—এ তিন রকমের সমস্যা হলে গলাব্যথা হয়।বিজ্ঞাপন

ডা. কায়ছারুল আলম জানান, বাংলাদেশ বা অন্যান্য দেশে গলাব্যথা হওয়ার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো ভাইরাস ইনফেকশন। ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস দিয়ে গলাব্যথা হয়। কিছু ক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়া ইনফেকশনও দায়ী। এ ছাড়া অ্যালার্জির জন্যও হতে পারে গলাব্যথা। অতিরিক্ত ধূমপানের জন্য ব্যথা হতে পারে। এ ছাড়া জারদ (GERD) নামে পাকস্থলীর একটি রোগ আছে যেখানে পাকস্থলীর অ্যাসিড ওপরের দিকে উঠে আসে। এটি হলে গলাব্যথা হয়। গলার কোনো অংশে টিউমার বা ক্যানসারও গলা ব্যথার অন্যতম কারণ।

ডা. শ্রাবণ্য তৌহিদা, সঞ্চালক
ডা. শ্রাবণ্য তৌহিদা, সঞ্চালক

কোভিডের অন্যতম লক্ষণ হচ্ছে গলাব্যথা। কিন্তু সব গলাব্যথাই কোভিড নয়। ডা. কায়ছারুল আলম বলেন, ‘গলাব্যথার সঙ্গে যদি অতিরিক্ত জ্বর, মাথাব্যথা, ক্লান্তিবোধ, খুসখুসে কাশি, শ্বাসকষ্ট, ঘ্রাণশক্তি চলে যাওয়ার মতো সমস্যা না থাকে তাহলে সাধারণ ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া ইনফেকশন বা ইনফ্ল্যামেশনজনিত ব্যথা ধরে নিতে হবে।’ এই লক্ষণগুলো থাকলে অবশ্যই করোনা শনাক্তের পরীক্ষা করাতে হবে।

বিশেষজ্ঞের আলোচনা থেকে জানা যায় যে গলাব্যথার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে শিশুরা। কারণ, তাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম থাকে, আর তারা ধুলাবালুর ভেতরে খেলাধুলা করে থাকে। ঠান্ডা, ধুলাবালুর জন্য শিশুরা বেশি গলাব্যথায় আক্রান্ত হয়। বয়স্কদেরও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম থাকে। তাঁদেরও বিভিন্ন কারণে গলাব্যথা হতে পারে।

গলাব্যথা কেন হয়

গলাব্যথার চিকিৎসায় সবার আগে রোগীর রোগের ইতিহাস সম্পর্কে জানা হয়। এটি জানার পর সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়। প্রথমে রোগীকে কুসুম গরম পানি দিয়ে গারগল করতে বলা হয়। ডায়াবেটিস না থাকলে মধু, আদা, তুলসীপাতা দিয়ে চা বা স্যুপজাতীয় খাবার এবং কুসুম গরম পানি পানের পরামর্শ দেওয়া হয়। ব্যথার সঙ্গে জ্বর থাকলে প্যারাসিটামল আর ঠান্ডা থাকলে অ্যান্টিভিটামিন ওষুধ প্রেসক্রাইব করা হয়ে থাকে। এরপর যদি ব্যথা না কমে তাহলে ৫-৭ দিন পর অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়। এ ধরনের রোগীকে ফলোআপে রাখতে হয়। ডা. কায়ছারুল আলম জানালেন, ‘গলাব্যথা যদি এক মাস বা তিন মাসের বেশি থাকে, তা থেকে হার্ট বা কিডনিতে ইনফেকশন হয়ে যেতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ব্যাকটেরিয়াজনিত ইনফেকশন হলে আর্থ্রাইটিস পর্যন্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।বিজ্ঞাপন

মহামারি এসে আমাদের শিখিয়েছে কীভাবে জীবাণু থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে রাখা যায়। গলাব্যথা যেহেতু ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার কারণে বেশি হয়, এটি এড়াতেও ভালোভাবে কিছুক্ষণ পরপর হাত ধুতে হবে। যখন ঠান্ডা বা সর্দি–কাশি লাগবে তখন নিজেদের আইসোলেট করে রাখতে হবে। আর এখন যেহেতু শীতকাল। এ সময় কুসুম গরম পানি পান করতে হবে। গারগল করার অভ্যাস করা যেতে পারে। দিনে অন্তত চার থেকে পাঁচবার কুসুম গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে এটি করা যায়। ডা. কায়ছারুল আলম যেকোনো ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে সব সময় মাস্ক পরার অভ্যাসটি চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

গলাব্যথা কেন হয়

গলার সঙ্গে নাক ও কানের একটা সম্পর্ক আছে। গলাব্যথা হলে নাক ও কানেও ব্যথা হতে পারে। বিশেষ করে ব্যথা দীর্ঘ সময় ধরে থাকলে, জীবাণু নাক আর কানে ছড়িয়ে যেতে পারে। এ জন্য গলাব্যথা ১-২ দিনের ভেতর না সারলে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

গলাব্যথা হলে অনেকের কণ্ঠস্বর পাল্টে যায়। তখন গলাকে বিশ্রাম দিতে হবে এবং হাইড্রোজেন পার অক্সাইড, ভায়োডিন দিয়ে গারগল করা যেতে পারে। এভাবে যদি না সারে তখন অ্যান্টিবায়োটিক দিতে হবে।

গলায় ক্যানসার বা টিউমার হলে ব্যথা হয়ে থাকে। পাশাপাশি কণ্ঠস্বর একদমই পাল্টে যায় এবং গলায় কিছু একটা বিঁধে আছে, এমন বোধ হয়। তখন পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার ব্যাপারে ডা. আকছারুল আলম বলেন, ব্যাকটেরিয়ার কারণে ব্যথা হলে থ্রোট সোয়াব কালচার এবং সিবিসি টেস্ট করা হয়।

গলাব্যথার খুব প্রচলিত কারণ হচ্ছে টনসিলাইটিস। বিশেষজ্ঞের মতে, বছরে যদি ৪ থেকে ৫ বারের বেশি টনসিল ইনফেকশন হয় তাহলে অপারেশন করাতে হবে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com