আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

কোন ত্বকে কেমন যত্ন

হেমন্তের শুরু থেকে প্রকৃতিতে বাজে শীতের আগমনী গান। আর এই সময়ে সব ধরনের ত্বকে দরকার পড়ে বাড়তি যত্নের। সৌন্দর্যচর্চায় পিছিয়ে থাকা ছেলেদেরও এই সময়ে লোশন বা লিপজেলের মতো প্রসাধনীর ধার ঘেঁষে চলাফেরা করতে দেখা যায়। তাই ত্বক ভালো রাখতে ছেলেদেরও কিছু বিষয় মেনে চলা জরুরি।

ছেলেদের ত্বকের ধরন বুঝে সেভাবে যত্ন নেওয়া জরুরি। মডেল: অভি
ছেলেদের ত্বকের ধরন বুঝে সেভাবে যত্ন নেওয়া জরুরি।

বিশেষ করে কোন ধরনের ত্বকে কেমন যত্ন দরকার সেটা বুঝে নিতে হবে। শোভন মেকওভারের রূপপরামর্শক শোভন সাহা বলেন, ছেলেদের ত্বকের ধরন বুঝে সেভাবে যত্ন নেওয়া জরুরি। এতে ঠিকঠাক সুবিধা পাওয়া যায়। শুষ্ক, তৈলাক্ত আর সাধারণ এই তিন ধরনের ত্বক দেখা যায় বেশি। তাই কোন ত্বকের জন্য কেমন যত্ন সেটা বুঝে নিতে হবে।বিজ্ঞাপন

নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার রাখতে ফেসওয়াশ ব্যবহার করা জরুরি। এরপর ব্যবহার করতে পারেন টোনার। সিরাম ও আই ক্রিম ব্যবহারে চোখের নিচের কালচে দাগ দূর করে ত্বকে মোলায়েম ভাব আনে। সবশেষে দরকার ময়েশ্চারাইজার। অনেকে ত্বক ময়েশ্চারাইজড করতে ক্রিম ব্যবহার করেন, কেউ শুধু সান প্রটেক্টর দিয়েই কাজ সারেন। তবে এসব উপকরণ ব্যবহারের আগে বুঝে নিতে হবে কোন ধরনের ত্বকে কোন উপকরণে ভালো ফল মিলবে।

তৈলাক্ত ত্বকে

যাঁদের ত্বক একটুতেই তেলতেলে হয়ে যায়, তাঁদের দিনে ২–৩ বার ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। মডেল: অভি
যাঁদের ত্বক একটুতেই তেলতেলে হয়ে যায়, তাঁদের দিনে ২–৩ বার ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে।

যাঁদের ত্বক একটুতেই তেলতেলে হয়ে যায়, তাঁদের দিনে ২–৩ বার ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। ত্বকে টোনার ব্যবহার করলে ভালো উপকার পাবেন যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত। ফেসওয়াশ বা টোনার ব্যবহারের আগে দেখে নিন তাতে শসাযুক্ত আছে কি না। কারণ এই ধরনের ত্বকের জন্য শসাযুক্ত টোনার বা ফেসওয়াশ ভালো। এ ছাড়া শসার রস করে তুলা দিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন। ১০–১৫ মিনিট পর শুকিয়ে গেলে মুখ ধুয়ে নিন। ভালো ফল পাবেন। এতে ত্বক সতেজ হবে। মুখ পরিষ্কার হওয়ার পর যে ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করবেন, তাতে যেন তেল না থাকে। ‘অয়েল ফ্রি’ ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করলে তৈলাক্ত ত্বক ভালো থাকবে।বিজ্ঞাপন

শুষ্ক ত্বকের যত্নে

১০–১৫ মিনিট পর শুকিয়ে গেলে মুখ ধুয়ে নিন। মডেল: অভি
১০–১৫ মিনিট পর শুকিয়ে গেলে মুখ ধুয়ে নিন।

যাঁদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা শীতে ত্বকের যত্ন বেশি অনুভব করেন। কারণ এই সময়ে ত্বক আরও শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে পড়ে। তাই এমন ত্বকের ব্যক্তিদের মাখন (বাটার) যুক্ত প্রসাধনী ব্যবহার করতে হবে। চাইলে ঘরে থাকা মাখন কিছুটা গলিয়ে ফেসমাস্কের মতো মুখে মেখে সারা রাত রেখে দিন। সকালে উঠে ত্বক পরিষ্কার করে নিন। শুষ্ক ত্বকের জন্য রোজ ওয়াটারসমৃদ্ধ টোনার খুবই কার্যকর। এমন ত্বকে ময়েশ্চারাইজার হিসেবে বাটারযুক্ত ক্রিম ব্যবহার করা ভালো।

ত্বক যদি হয় সাধারণ

সাধারণ ত্বকের জন্য অলস্কিন ধরনের ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন পুরুষেরা। মডেল: অভি
সাধারণ ত্বকের জন্য অলস্কিন ধরনের ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন পুরুষেরা।

এই ধরনের ত্বকের যত্ন নেওয়া অনেকটা বিশেষ সুবিধার। অলস্কিন ধরনের যে ফেসওয়াশ বাজারে আছে সেটা ব্যবহার করতে পারেন সাধারণ ত্বকের পুরুষেরা। শসা ও গোলাপযুক্ত উপকরণে তৈরি প্রসাধন পণ্য ব্যবহার করলে শীতে এই ধরনের ত্বকে ভালো ফল মিলবে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com