আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

কেক-মিষ্টির যোগসাজশে

শঙ্খে ভ্যানিলার আস্বাদ

ভ্যানিলা স্পঞ্জ কেক দিয়ে এটি তৈরি করা হয়েছে।

কেকের উপকরণ: ডিম ৫টি, চিনি ৯৫ গ্রাম, ময়দা ১৪০ গ্রাম।AdvertisementAdvertisement

বাটার ক্রিমের উপকরণ: সল্টেড বাটার ১০০ গ্রাম, হোয়াইট বা আনসল্টেড বাটার ১০০ গ্রাম, ডিম ৩ টি, চিনি ৭৫ গ্রাম।

খোয়ার উপকরণ: খোয়া ক্ষীর ১ কিলোগ্রাম, চিনি ২৫০ গ্রাম, কর্নফ্লাওয়ার ২০০ গ্রাম।

পদ্ধতি: ডিম ও চিনি খুব ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। ফুলে উঠলে ধীরে ধীরে ময়দা মেশাতে হবে। তার পর ২১০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ৭ মিনিট বেক করে নিন। আভেন থেকে বার করে কেকটা ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করতে হবে। এ দিকে তৈির করে নিন বাটারক্রিম। দু’রকম বাটার একসঙ্গে মিশিয়ে একটি পাত্রে রাখতে হবে। তার পর ডিম আর চিনি একসঙ্গে হ্যান্ড ব্লেন্ডারে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটা যখন ফুলে উঠবে, তখন ডিম ও চিনির মিশ্রণটি ধীরে ধীরে বাটারের সঙ্গে মেশাতে হবে। কেকটি ঠান্ডা হয়ে জমাট বাঁধলে ফ্রিজ থেকে বার করে পাশ থেকে মাঝ বরাবর অর্থাৎ ভিতর দিয়ে কেটে দু’ভাগ করে নিন। এ বার লেয়ারিংয়ের পালা। কেক মাঝখান থেকে অর্ধেক করার পর চিনির সিরাপ (কেনা সিরাপ ব্যবহার করতে পারেন) ব্রাশে করে কেকের উপরে বুলিয়ে দিন। তার পর বাটার ক্রিম ছুরিতে করে নিয়ে, চিনির সিরাপের উপরে সমান ভাবে লাগিয়ে দিতে হবে। এর উপরে কেকের বাকি অংশটুকু বসিয়ে আবার চিনির সিরাপ বুলিয়ে দিন, যাতে কেকটি খেতে শুকনো না লাগে। এ বার বাটার ক্রিম ছুরিতে করে নিয়ে পুরো কেকের গায়ে মাখিয়ে দিতে হবে। জমানোর জন্য কেকটিকে আধ ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিন। সেট হয়ে গেলে, কেকটি শঙ্খের আকারে কেটে নিন। বাইরেটা তৈরি করতে হবে খোয়া ক্ষীর দিয়ে।

কড়াইয়ে চিনি দিয়ে তার মধ্যে মাখন বা জল দিন। খোয়া ক্ষীর হাতে নিয়ে গুঁড়ো গুঁড়ো করে নিতে হবে। কড়াইয়ে চিনি গলে গেলে সাদা থাকতে থাকতে তাকে খোয়া ক্ষীরের সঙ্গে মিশিয়ে দিন। একটা পেস্টের মতো তৈরি হবে। এটিকে টাইট করার জন্য এর মধ্যে কর্নফ্লাওয়ার মেশান। তার পর ডো কেটে লুচির মতো বেলে নিন। ছাপ তোলার জন্য খোয়া ক্ষীরের এই মিশ্রণটিকে শঙ্খের ছাঁচের (বিভিন্ন আকারের ছাঁচ বাজারে কিনতে পাওয়া যায়) উপরে বসাতে হবে। কিছুক্ষণ রেখে তুলে নিন। যে শেপের কেক-মিষ্টি আপনি চান, সেই ছাঁচের উপরে বসালে তেমন আকার পাওয়া যাবে। তৈরি করা শঙ্খের ছাঁচটিকে কিছুক্ষণ ফ্রিজে রাখুন, যাতে তা শক্ত হয়। এ বার শঙ্খের শেপে যে কেকটি আপনি কেটে রেখেছিলেন, তার উপরে এটি বসিয়ে দিন। আপনার কেক রেডি।

দইয়ের ভাঁড়ে কেকের ম্যাজিক

এই কেকটির বেসও ভ্যানিলা স্পঞ্জ কেক। কী ভাবে কেকটি তৈরি করবেন, তা আগেই বলা হয়েছে। তবে দইয়ের ভাঁড়ের মতো দেখতে এই কেকটির উচ্চতা বেশি হওয়া প্রয়োজন। কারণ এখানে তিন থেকে অন্তত চারটি লেয়ারিং থাকবে। তাই এক পাউন্ডের দুটো স্পঞ্জ কেক তৈরি করে নিতে হবে। তার পর চিনির সিরাপ এবং বাটারক্রিম আগের কেকটির মতোই এ ক্ষেত্রেও কেকের উপরে মাখিয়ে নিতে হবে। বাটারক্রিম সেট হয়ে কেকটা যখন একটু শক্ত হয়ে যাবে, তখন দইয়ের ভাঁড়ের শেপে কেকটি কেটে নিন। দইয়ের ভাঁড় তৈরির জন্য খয়েরি ও সাদা রঙের ফনড্যান্ট কিনতে হবে। প্রথমে খয়েরি ফনড্যান্ট পাতলা করে বেলে নিন। তার পর

ভাঁড়ের শেপে কেটে রাখা কেকের গায়ে জড়িয়ে দিন। ভাঁড় তৈরি হয়ে গেল। এ বার দইয়ের পালা। সাদা ফনড্যান্ট বেলে নিয়ে তাকে ভাঁড়ের মাথায় বসিয়ে দিন, দইয়ের মতো। গায়ে একটু গলানো বাটার ব্রাশ করে দিতে পারেন, কেকটি বেশ লোভনীয় দেখাবে।

মাছ-মিষ্টির সাক্ষাৎ

বাটারস্কচ কেক দিয়ে এটি ৈতরি করা হয়েছে।

কেকের উপকরণ: ডিম ৫টি, চিনি ৯৫ গ্রাম, ময়দা ১৪০ গ্রাম, বাটারস্কচ পরিমাণ মতো।

পদ্ধতি: এ ক্ষেত্রেও প্রথমে ভ্যানিলা স্পঞ্জ কেক তৈরি করে নিতে হবে। তার পর মাঝখান থেকে কেটে দু’ভাগ করুন। সুগার সিরাপ ব্রাশ করে হোয়াইট বাটার ক্রিম মাখিয়ে এর উপরে ছড়িয়ে দিন বাটারস্কচ (এটি দোকান থেকে কিনে নিতে পারেন)। এর উপরে কেকের বাকি অর্ধেকটা রেখে, পুরো কেকের গায়ে বাটারক্রিম মাখিয়ে দিন। চাইলে কেকের উপরেও বাটারস্কচ ছড়িয়ে দেওয়া যায়। তার পর কেক ফ্রিজে রেখে জমাট বাঁধতে দিন। কিছুক্ষণ পর বার করে মাছের শেপে কেটে নিন। এর উপরে খোয়া ক্ষীর দিয়ে মাছ তৈরি করে বসিয়ে দিন (পূর্বলিখিত পদ্ধতি অনুসারে)।

চকলেট প্রজাপতি

এটি চকলেট স্পঞ্জ কেক দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।

উপকরণ: ডিম ৫টি, চিনি ৯০ গ্রাম, ময়দা ৭৫ গ্রাম, কোকো পাউডার ৩৫ গ্রাম, ট্রাফল সস ১৫০ গ্রাম। সময় ও তাপমাত্রা এক থাকবে।

পদ্ধতি: ডিম ও চিনি ভাল করে ব্লেন্ডারে মিশিয়ে নিন। ফুলে উঠলে ধীরে ধীরে ময়দা ও কোকো পাউডার এর মধ্যে মেশাতে থাকুন। পুরোটা একবারে মিশিয়ে দেবেন না। আরও সুস্বাদু করতে চাইলে ভিতরে কিছু চকলেট চিপসও দিতে পারেন। আগের কেকগুলির মতোই এই কেকটিকে দু’ভাগ করে চিনির সিরাপ মাখিয়ে নিন। এ বার বাটার ক্রিমের সঙ্গে চকলেট ট্রাফল সস মিশিয়ে কেকের গায়ে ব্রাশ করে নেবেন। ফ্রিজে রেখে কেক শক্ত হয়ে গেলে বার করে প্রজাপতির শেপে কেটে নিতে হবে। তার পর খোয়া ক্ষীর দিয়ে প্রজাপতি বানিয়ে কেকের উপরে বসিয়ে দিন।

লাড্ডুর কেরামতি

এটিও চকলেট স্পঞ্জ কেক দিয়ে তৈরি করতে হবে। উপকরণও আগের মতোই ব্যবহার করুন। এ ক্ষেত্রেও দইয়ের ভাঁড়ের মতো একটু লম্বা কেক তৈরি করতে হবে, যাতে চারটি লেয়ার পাওয়া যায়। বাটার ক্রিম ব্রাশ করে কেকটি ফ্রিজে সেট হতে রেখে দিন। আধ ঘণ্টা পরে বার করে ধারালো ছুরি দিয়ে মাঝখান থেকে গোল করে কেটে নিন। তলার দিকটা অবশ্যই গোল হবে না, বসে থাকবে। এ বার হলুদ ফনড্যান্ট একদম ছোট্ট ছোট্ট পিসে কেটে নিতে হবে (চাইলে হলুদ ফনড্যান্টের সঙ্গে কমলা রঙের ফুডকালার মিশিয়ে নিতে পারেন)। তার পর পিসগুলোকে আঙুল দিয়ে গোল করে দানার মতো শেপ দিয়ে কেকের গায়ে বসিয়ে দিন। শেষে গলানো মাখন লাড্ডুর গায়ে ব্রাশ করে দিলে তা দেখতে ও খেতে আরও ভাল লাগবে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com