আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

আমের অন্য রকম

আমের সময় প্রায় যাই-যাই। যদিও বাঙালি খাওয়ার শেষ পাত কিংবা বিকেলের চুমুকে আমের টুকরো বা শরবতের স্বাদ নিতেই বেশি অভ্যস্ত, সেই পাকা আম দিয়েও কিন্তু মিষ্টি ছাড়াও নানা ধরনের নোনতা স্বাদু পদ বানিয়ে ফেলা যায়। মাছের ভাপায়, কারি হিসেবে, মুখরোচক নাচোসের সঙ্গে, ডিজ়ার্টে ভাপা সন্দেশ কিংবা লস্যির বদলে ম্যাঙ্গো আইসড টি ট্রাই করে দেখুন। রইল রেসিপি।

পাকা আম দিয়ে প্যাপরিকা নাচোস উইথ ম্যাঙ্গো সালসা

সালসার জন্য: ম্যাঙ্গো পাল্প ৩ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ, হলুদ ও লাল বেল পেপার কুচি ১ টেবিল চামচ করে, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, নুন স্বাদ মতো, চাট মশলা ১ চা চামচ, লাল লঙ্কা গুঁড়ো ১ চা চামচ।

প্রণালী: একটি পাত্রে কর্ন ফ্লাওয়ার, ময়দা, নুন, বিটনুন, অরিগ্যানো ও প্যাপরিকা পাউডার একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এবার তাতে ৩ চামচ তেল দিয়ে ময়ান দিন। আমের রস ধীরে ধীরে মিশ্রণে ঢেলে ময়দার মতো মেখে নিন। মাঝারি মাপের লেচি কেটে রাখুন। এ বার লেচিগুলি পাতলা রুটির মতো করে বেলে একটা ছুরি দিয়ে নাচোসের মতো ত্রিভুজ আকারে কেটে নিন। কড়াইয়ে তেল গরম করে নাচোসগুলি ডুবো তেলে ভেজে তুলে রাখুন।

সালসা বানানোর জন্য সব উপকরণের টুকরোর সঙ্গে পাতিলেবুর রস, নুন, চাট মশলা আর লঙ্কা গুঁড়ো মিশিয়ে টস করে নিন। আমের টুকরো দিয়ে সাজিয়ে ভেজে রাখা নাচোসের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

ম্যাঙ্গো আইসড টি


উপকরণ: আমের রস ১ কাপ, চা পাতা ৩ চা চামচ, জল ৪ কাপ, চিনি ৪ চা চামচ, লেবুর রস ৩ চা চামচ, পুদিনা পাতা ১৫-২০টি, বরফ কুচি, ম্যাঙ্গো স্লাইস গার্নিশের জন্য

প্রণালী: একটি প্যানে চায়ের লিকার তৈরি করে ছেঁকে নিন। এ বার তাতে প্রথমে আমের রস ও তারপর একে একে চিনি, লেবুর রস আর পুদিনা পাতা মিশিয়ে কাচের কাপ বা গ্লাসে ঢেলে উপরে বরফ এবং ম্যাঙ্গো স্লাইস দিয়ে সাজিয়ে নিন। ব্যস, আপনার রিফ্রেশিং ড্রিঙ্ক তৈরি।

আমের কারি


উপকরণ: কারির জন্য: বেসন ২ টেবিল চামচ, টক দই ২০০ গ্রাম, আমের রস (১ টা গোটা আম), আদা বাটা ১ চা চামচ, কাঁচা লঙ্কা ২টি, নুন স্বাদমতো, হলুদ ১ চা চামচ।

ফোড়নের জন্য: মেথি দানা ১/২ চা চামচ, গোটা সরষে ১/২ চা চামচ, গোটা জিরে ১ চা চামচ, হিং ১/২ চা চামচ, শুকনো লঙ্কা ২টি, কারিপাতা ১০-১২টি।

পকোড়ার জন্য: একটা আমের ঘন রস, বেসন ৩ টেবিল চামচ, নুন ১ চা চামচ।

প্রণালী: একটা মিক্সিতে বেসন, টক দই, আদা আর কাঁচালঙ্কা দিয়ে বেটে নিন। এ বার কড়াইয়ে সরষের তেল দিয়ে তাতে একে একে সব ফোড়ন দিয়ে মিক্সিতে বেটে রাখা মিশ্রণটা দিয়ে দিন। এর পর নুন আর হলুদ প্রয়োজন মতো দিয়ে মিশ্রণটিকে কম আঁচে ২০ মিনিট ধরে রান্না হতে দিন। ততক্ষণে পকোড়ার জন্য অন্য একটি পাত্রে আমের রস বেসন দিয়ে মেখে আর একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে পকোড়াগুলি ভেজে তুলে রাখুন। কারি নামিয়ে নেওয়ার আগে পকোড়াগুলি কারিতে দিয়ে ২ মিনিট আরও রান্না হতে দিন। নামানোর আগে একটু ঘি গরম করে তাতে ফোড়নের সব উপকরণ দিয়ে সেটা কারির উপর দিয়ে ছড়িয়ে দিন। ভাতের সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন আমের কারি।

আমের ভাপা সন্দেশ


উপকরণ: ভাপা সন্দেশ বানানোর জন্য: ছানা বা পনির ৩০০ গ্রাম, চিনি ৩ টেবিল চামচ, দুধ ৩ টেবিল চামচ, পাকা আমের এসেন্স ১ চা চামচ।

জেলি বানানোর জন্য: পাকা আমের রস (২টি আম), চিনি ৫ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ চা চামচ।

প্রণালী: একটা মিক্সিতে ছানা বা পনির, চিনি, পরিমাণ মতো দুধ আর পাকা আমের এসেন্স দিয়ে মিহি পেস্ট তৈরি করুন। এর পর একটা স্টিলের টিফিন বাক্সের ভিতরের চার ধারে ঘি মাখিয়ে রাখুন। গ্যাসে একটা কড়াই বসিয়ে মাঝারি আঁচে ১ কাপ জল গরম করুন। এর পর কড়াইয়ে একটা গ্রিল স্ট্যান্ড বসিয়ে তার উপরে টিফিন বাক্সটা রেখে তাতে ছানা বা পনিরের বানানো মিশ্রণটি ঢেলে টিফিন বক্সের ঢাকনা ভাল করে বন্ধ করে দিন। কড়াইয়ের ঢাকনা চাপা দিয়ে কম আঁচে ৩০ মিনিট ভাপিয়ে নিতে হবে। ৩০ মিনিট পরে গ্যাস বন্ধ করে টিফিন বক্স নামিয়ে নিন। একটু ঠান্ডা হতে দিন। তারপর সন্দেশ বাক্স থেকে বার করে নিজের ইচ্ছেমতো আকারে কেটে নিন। অন্য একটি কড়াইয়ে পাকা আমের রস, পরিমাণ মতো চিনি ও লেবুর রস দিয়ে মাঝারি আঁচে সমানে নাড়তে থাকুন। যতক্ষণ না মিশ্রণটি ঘন হয়ে কড়াই ছাড়তে আরম্ভ করছে, ততক্ষণ পর্যন্ত নেড়ে যেতে হবে। মিশ্রণটি জেলির মতো চিটচিটে হতে শুরু করলে গ্যাস বন্ধ করে একটা পাত্রে নামিয়ে রাখুন। এ বার টিফিন বাক্সে ভাপিয়ে তৈরি সন্দেশের উপরে জেলি ভাল করে মাখিয়ে পরিবেশন করুন।

পাকা আম দিয়ে মাছের ভাপা


উপকরণ: রুই বা কাতলা মাছ ৩০০ গ্রাম, পাকা আমের রস ৪ টেবিল চামচ, নারকেল কোরা ৩ টেবিল চামচ, সরষে বাটা দেড় টেবিল চামচ, গোটা কাঁচালঙ্কা ২-৩টি, সরষের তেল ১ টেবিল চামচ, নুন স্বাদ মতো, হলুদ ১/২ চা চামচ।

প্রণালী: প্রথমে মাছ নুন ও হলুদ দিয়ে ম্যারিনেট করে রাখুন। এর পর মিক্সিতে নারকেল কোরা, আম, সরষে বাটা, কাঁচালঙ্কা এবং নুন দিয়ে পেস্ট বানিয়ে রাখতে হবে। এ বার একটা স্টিলের টিফিন বাক্সে নুন-হলুদ মাখানো মাছগুলো দিয়ে মশলার সঙ্গে খুব ভাল করে মাখিয়ে নিতে হবে। তারপর উপর থেকে সামান্য সরষের তেল এবং কাঁচা লঙ্কা চিরে ছড়িয়ে টিফিন কৌটোর মুখ বন্ধ করে দিতে হবে। একটা কড়াইয়ে দু’কাপ জল গরম করে তার উপরে টিফিন বাক্স বসিয়ে কড়াইয়ের মুখ ঢাকনা দিয়ে ভাল করে ঢেকে দিতে হবে। ৩০ মিনিট গ্যাসে মাঝারি থেকে কম আঁচে ভাপানোর পরে গ্যাস বন্ধ করে ঢাকনা খুলুন। ভাতের সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন পাকা আম দিয়ে ভাপা মাছ।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com