আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

আবেগপ্রবণ হওয়ার উপায়

অতি আবেগ ভালো নয়। তবে সম্পর্কে আবেগ অনুভূতির প্রয়োজনও রয়েছে।

একজন অনুভূতিসম্পন্ন আবেগপ্রবণ মানুষের প্রতি আকর্ষণ বোধ করাই স্বাভাবিক। আর এই গুণ যাদের রয়েছে তাদের সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্কের গভীরতাও বেশি।

নিজের আবেগ-অনুভূতি দিয়ে কীভাবে আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের অধিকারী হওয়া যায়, সেটাই জানানো হল সম্পর্কবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে।

না বলতে শেখা: গবেষণায় দেখা গেছে প্রায় সবাই সম্পর্কে একটা নির্দিষ্ট সীমানা পছন্দ করেন। তার মানে এই নয় কঠিন মানুষকে পছন্দ করবে। তবে যারা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নিজের সীমার মধ্যে থাকে আর যা চাইবে তাই মেনে নেবে- এরকম করে না, তাদের প্রতি আকর্ষণ কাজ করে।

একজন অনুভূতিপ্রবণ মানুষ সবসময় জানিয়ে দেবে কোনটা তার পছন্দ আর কোনটা নয়। নিজের চাওয়াটা সম্মান করার পাশাপাশি অন্যের চাওয়া পাওয়া ও বিশ্বাসের প্রতিও আস্থা রাখা শিখতে হবে।

নেতিবাচক গল্প এড়ানো: অন্যের সম্পর্কে কুট কথা ‍শুনতে আমাদের ভালোই লাগে। নিজেরাও এরকম আলাপ করে থাকি। তবে নেতিবাচক আলাপ শুরু আগে ভাবুন তো, যার সঙ্গে এরকম আলাপ করতে যাচ্ছেন সে তো ভাবতেও পারে তার অবর্তমাণে আপনি তাকে নিয়েও এরকম গল্প জুড়তে পারেন অন্যদের সঙ্গে।

তাই মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, আবেগপ্রবণ মানুষ হতে চাইলে অন্যের সম্পর্কে নেতিবাচক আলাপ ‍শুরু আগে অন্তত দুবার ভাবুন। তাই নিজের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য কখনও কুট-কথা বলা ঠিক না। আর কাউকে নিয়ে একান্তই যদি নেতিবাচক আলাপ করতে হয় তবে সেটা যেন অতিরঞ্জিত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

ছোটখাটো বিষয় মনে রাখা: আপনার সম্পর্কে ছোটখাটো বিষয় যদি কেউ মনে করে বলে, সেটা শুনতে নিশ্চই ভালোলাগে। অন্যদেরও সেরকম ভালোলাগে। একজন আবেগীয় আকর্ষণীয় মানুষ অন্যের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনে। কথা বলার সময় অপর ব্যক্তিকে এমন অনুভূতি দেওয়ার চেষ্ট করুন, যাতে তার মনে হয় আপনার পৃথিবী ঘিরে রয়েছে একমাত্র সে। এই গুণ অন্যের কাছে সবসময়ই আকর্ষণীয়।

সময় রক্ষা করা: যদি দেরি করেন তবে সঙ্গী মনে করতেই পারে, আপনার কাছে তার গুরুত্ব কম। তাই অনুভূতিপ্রবণতায় আকর্ষণ করতে চাইলে সঙ্গীর সময়কে দাম দিন। আর সময়মতো উপস্থিত হন।

ছাড় দেওয়া: যখন প্রয়োজন তখন সঙ্গী বা বন্ধুদের কাছে পাওয়া সত্যিই দারুণ ব্যাপার। এটাও একটা আবেগীয় গুণ। তবে সম্পর্কে থাকলে সঙ্গীকে অনেক সময় ছাড় দিতে হয়। সেটা তার নিজস্বতার জন্যই। ইংরেজিতে যাকে বলে ‘স্পেস’ দেওয়া। আর তার এই ‘স্পেস’টাকে সম্মান করতে জানতে হবে।

সঙ্গীকে বুঝতে দিন, যখন তার দরকার হবে আপনি তার পাশে থাকবেন। আবার তাকে এটাও বুঝিয়ে দিন, তার নিজস্ব সময়ে সে যা করে খুশি থাকুক না কেনো, তাতে আপনার সমর্থণ থাকে।

ছাড় দেওয়ার মধ্য দিয়ে অন্যকে দেখানো যায় যে, আপনি নিজেকেও মূল্য দিতে জানেন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com