আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

আকস্মিক বিষক্রিয়ায় যা করবেন প্রথম আলো,

বাংলাদেশসহ কৃষিপ্রধান দেশগুলোতে গ্রামাঞ্চলে ফসলের পোকা দমন ও ভালো ফলনের জন্য বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ব্যবহারের প্রচলন রয়েছে। গ্রামাঞ্চলে প্রায় প্রতিটি বাড়িতে তাই কীটনাশক মজুত থাকে। আর এটি দিয়ে দুর্ঘটনা বা বিষক্রিয়ার ঘটনাও বাংলাদেশে খুবই পরিচিত সমস্যা।

দুর্ঘটনাজনিত, অসাবধানতাবশত বা ইচ্ছাকৃত রাসায়নিক কীটনাশকের বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে দেশে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানুষ। দুর্ঘটনার কারণে সবচেয়ে বেশি বিষক্রিয়ার শিকার হয় শিশুরা।

উৎপত্তি অনুসারে কীটনাশক মূলত দুই প্রকার—অজৈব ও জৈব কীটনাশক। আর্সেনিক, সিসা, সালফার ইত্যাদি অজৈব যৌগ হলো অজৈব কীটনাশক। আর জৈব কীটনাশকের মধ্যে রয়েছে রোটেনন, নিকোটিন প্রভৃতি উদ্ভিজ্জ কীটনাশক এবং ডিডিটি, গ্যামাক্সিন (জৈব ক্লোরিন যৌগ), ম্যালাথিয়ন, প্যারাথিয়ন (জৈব ফসফেট যৌগ), সেভিন, ডায়াজিনন (কার্বামেট যৌগ) প্রভৃতি কৃত্রিম রাসায়নিক।

কেউ ইচ্ছাকৃত কিংবা দুর্ঘটনাবশত বিষপান করলে কালবিলম্ব, অপচিকিৎসা বা তথ্য গোপন না করে দ্রুত কাছের সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। হাসপাতালে নেওয়ার আগেই কিছু প্রাথমিক চিকিৎসা করা উচিত।

কীটনাশকের প্রকৃতি কী ছিল, তা জানতে খালি বোতল বা টিন পাশে থাকলে সেটা সংরক্ষণ করা দরকার। এতে পরবর্তী সময়ে চিকিৎসায় সুবিধা হবে।বিজ্ঞাপন

আক্রান্ত ব্যক্তির হৃৎস্পন্দন ও নাড়ির গতি–প্রকৃতি লক্ষ করুন। বিষক্রিয়ার উপসর্গ যেমন বমি, পাতলা পায়খানা, মাথাব্যথা, মাথা ঝিমঝিম, তন্দ্রাভাব, অতিরিক্ত ঘাম, কাপড়ে প্রস্রাব-পায়খানা হয়ে যাওয়া, নাক দিয়ে পানি পড়া, শ্বাসকষ্ট কিংবা খিঁচুনি আছে কি না, এ সম্পর্কে স্বজনদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। পাশাপাশি রোগীর জ্ঞান রয়েছে কি না অথবা রোগী বমি করলে তা থেকে কোনো রাসায়নিকের গন্ধ বের হচ্ছে কি না—এ বিষয়টিও খেয়াল করুন।

বিষক্রিয়া যেখানে ঘটেছে, প্রথমেই সেখান থেকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সরিয়ে আলো-বাতাসে ভরা খোলামেলা স্থানে নিতে হবে। রোগীর শরীরের জামাকাপড় সাবধানতার সঙ্গে খুলে সরিয়ে দিতে হবে। কারণ কোনো কোনো কীটনাশক জামাকাপড়ে লেগে থাকে ও ত্বকের মাধ্যমে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করতে থাকে।

এরপর আক্রান্ত ব্যক্তির মুখমণ্ডল, হাত-পা কিংবা শরীরের কোনো অংশে কীটনাশক লেগে থাকলে ওই জায়গা সাবান ও পানি দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করতে হবে।

কীটনাশক কোনোভাবে চোখে লাগলে দ্রুত চোখে পরিষ্কার পানির ঝাপটা দিতে হবে অন্তত ১৫ মিনিট। আক্রান্ত ব্যক্তির যদি জ্ঞান থাকে এবং খিঁচুনি না হতে থাকে, তাহলে পান করা বিষকে পাতলা করার জন্য তাঁকে এক গ্লাস পানি পান করাতে পারেন। যদি বমি ভাব আসে বা বমি হলে পানি পান করানো যাবে না।

আক্রান্ত ব্যক্তি ওপিসি বা কার্বামেটজাতীয় কীটনাশক কিংবা ঘুমের বড়ি, কুইনাইন প্রভৃতি ওষুধ অতিরিক্ত সেবন করে ফেললে তার গলায় আঙুল দিয়ে বা চামচের ভোঁতা প্রান্ত দিয়ে বমি করানোর চেষ্টা করা যেতে পারে। বমি করানোর ভালো উপায় হলো এক গ্লাস পানি বা মিষ্টি তরল পদার্থে এক চা–চামচ এপসম লবণ মিশিয়ে আক্রান্ত ব্যক্তিকে পান করানো। তবে রোগী অচেতন থাকলে বমি করানোর চেষ্টা করবেন না।

আক্রান্ত ব্যক্তি যদি অজ্ঞান হয়ে পড়েন, তাহলে তার শ্বাসনালি খোলা রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রয়োজনে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। রোগী যদি বমি করতে থাকে, তাহলে তার মাথা এক পাশে কাত করে দিতে হবে, যেন বমির পদার্থগুলো মুখ দিয়ে গড়িয়ে পড়তে পারে এবং যেন ফুসফুসে প্রবেশ না করে।

এসবের মধ্যে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। হাসপাতালে রোগীর শারীরিক অবস্থা অনুসারে রোগীকে স্টমাক ওয়াশ ও কীটনাশকের অ্যান্টিডোট এবং অন্যান্য ওষুধ দেওয়ার প্রয়োজন পড়তে পারে।

যা করা যাবে না

রোগীকে কখনোই ভিনেগার কিংবা লেবুর রস পান করানো যাবে না। পাশাপাশি যদি রোগী বমি করে থাকে, তাহলে তা–ও পরবর্তী প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করার জন্য সংগ্রহ করা উচিত।

অনেকেই বিষ খাওয়া রোগীকে জোর করে বমি করানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু রোগী যদি পেট্রোল, কেরোসিন, অ্যাসিড বা ক্ষারজাতীয় কিছু পান থাকে, তাহলে রোগীকে বমি করানোর চেষ্টা করা উচিত নয়।

সতর্ক থাকুন

  • কীটনাশক শিশুদের হাতের নাগালের বাইরে বদ্ধ ঘরে তালা দিয়ে একটু উঁচুতে বোতলের মুখ ভালো করে বন্ধ করে বা পাত্রের মুখ আটকে সংরক্ষণ করতে হবে।
  • কীটনাশকের কোনো বোতল বা কৌটা দাঁত দিয়ে কেটে খোলা যাবে না। কীটনাশক স্প্রে করার সময় নলের মুখ বন্ধ হয়ে গেলে তা ফুঁ দিয়ে পরিষ্কার করা যাবে না।
  • মাঠে কীটনাশক ব্যবহারের সময় ধূমপান কিংবা কোনো ধরনের খাদ্য গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • কখনোই কোনো খাদ্যদ্রব্যের সঙ্গে মিশিয়ে কীটনাশক বা ইঁদুর মারার বিষ ব্যবহার করবেন না। কারণ, অনেক সময় কেউ না বুঝে অসাবধানতাবশত বিষমিশ্রিত খাবার খেয়ে ফেলতে পারে।
  • মাঠে কীটনাশক প্রয়োগের সময় কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। কখনোই খালি গায়ে কীটনাশক ব্যবহার করা যাবে না। বাতাসের গতির দিকে স্প্রে না করে বাতাসের গতির বিপরীতে কীটনাশক স্প্রে করতে হবে। এ ছাড়া কীটনাশক প্রয়োগের পর ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি পুকুর বা কোনো জলাশয়ে ধোয়া যাবে না। কাজ শেষে ভালো করে সাবান–পানি দিয়ে হাত–মুখ ধুয়ে নেবেন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com