২০২০ সালে ভারতের চা উৎপাদন পূর্ববর্তী বছরের চেয়ে ৯ দশমিক ৭ শতাংশ কমেছে। ভারি বন্যা ও করোনাভাইরাস মহামারী নিয়ন্ত্রণে নেয়া বিভিন্ন বিধিনিষেধের কারণে চা উৎপাদনে এ প্রভাব পড়েছে। এতে চায়ের দাম রেকর্ড সর্বোচ্চে দাঁড়িয়েছে। খবর ইকোনমিক টাইমস। ক্রমবর্ধমান উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি এবং দক্ষিণ এশীয় প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে আমদানি কমায় চায়ের দাম বাড়ানোর ব্যাপারে সমর্থন দিয়েছে রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত টি বোর্ড। গত বছর ভারতে ১২৫ কোটি ৫৬ লাখ কেজি চা উৎপাদন হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে ৯ দশমিক ৭ শতাংশ কম। উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে বন্যায় চা বাগানগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় দেশটির চা উৎপাদনে প্রভাব পড়েছে। নিম্ন উৎপাদনের জেরে গত বছর চায়ের দাম ৩১ শতাংশ বেড়ে কেজিপ্রতি ১৮৪ দশমিক ৬৯ রুপি বা ২ দশমিক ৫৩ ডলারে দাঁড়িয়েছে। চায়ের দাম বাড়লেও রফতানিতে তার প্রভাব পড়েনি বরং তা কমেছে। গত বছরের প্রথম ১১ মাসে ভারতের চা আমদানি কমেছে ১৮ দশমিক ২ শতাংশ।
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে গমের আটা উৎপাদন ১০ শতাংশ কমে ২ কোটি ১ লাখ ২০ হাজার সিডব্লিউটিএসে দাঁড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি মন্ত্রণালয়ের (ইউএসডিএ) ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল স্ট্যাটিস্টিকস সার্ভিসের উপাত্তে এ তথ্য উঠে এসেছে। খবর ফুড বিজনেস নিউজ। ছয় বছর আগে থেকে ইউএসডিএর আটা উৎপাদনের হিসাব শুরুর পর থেকে এটা সর্বনিম্ন উৎপাদন। পাঁচ বছরের মধ্যে চার বছরই আটা উৎপাদন কমেছে এবং এ নিয়ে টানা তিন বছর কমল। ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আটা উৎপাদন হয়েছিল ২ কোটি ২৩ লাখ ৫৯ হাজার সিডব্লিউটিএস। যুক্তরাষ্ট্রে ১ সিডব্লিউটিএস সমান ১১২ পাউন্ড। ২০২০ সালে বছরওয়ারি আটা উৎপাদন কমেছে ২১ লাখ ১৯ হাজার সিডব্লিউটিএস। ২০১৯ ও ২০১৮ সালে উৎপাদন কমেছিল যথাক্রমে ১ লাখ ৪ হাজার ও ১ লাখ ৭৬ হাজার সিডব্লিউটিএস। যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের যে খাদ্য গ্রহণের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে তার বিপরীতে এ উপাত্ত আশাব্যঞ্জক নয়। মোট গৃহীত খাদ্যের অন্তত ৫০ শতাংশ যেন দানাদার শস্য হয় এমন নির্দেশনা ছিল। কিন্তু মার্কিনদের প্রাত্যহিক আহারে তার ছাপ দেখা যাচ্ছে না। গত বছরের চতুর্থ প্রান্তিকে আটা উৎপাদন হয়েছিল ৪৮ লাখ ৫২ হাজার সিডব্লিউটিএস, ২০১৯ সালের একই প্রান্তিকের ৫৯ লাখ ৫৭ হাজার সিডব্লিউটিএস থেকে যা ১৯ শতাংশ কম।
করোনাভাইরাস এখন পর্যন্ত কোটি কোটি মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। তাই ২০২০ সাল সবার জন্যই দুঃখের বছর। কেউ হারিয়েছেন তার প্রিয়জনকে। কেউ বা আত্মীয়কে। ব্যথা-বেদনা মনে নিয়ে...
র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট ২০২০ সালের গোড়া থেকেই শুরু হয় করোনাভাইরাসের দাপট। কিন্তু করোনাভাইরাস শনাক্ত করতে যে পিসিআর টেস্ট করা হয়, তা যেমন সময়সাপেক্ষ তেমনই ব্যয়বহুল। এ...
২০২০ সালে বহুসংখ্যক আলেমে দ্বীন হারিয়েছে বাংলাদেশ। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এ ধর্মপ্রচারকগণ যুগ যুগ ধরে ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন মানুষের কাছে। তারা শান্তির বাণী...
সর্বশেষ মন্তব্য