আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

হেপাটাইটিস অপেক্ষা করে না

হেপাটাইটিস মূলত যকৃতের প্রদাহকে বুঝায়। এর মূল কারণ ভাইরাস ঘটিত সংক্রামণ অথবা অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবনের ফলে যকৃতের ক্ষতি। হেপাটাইটিস এ, বি, সি, ডি এবং ই পাঁচটি স্বীকৃত হেপাটাইটিস ভাইরাস। বিশ্বব্যাপী ভাইরাল হেপাটাইটিসের অতিরিক্ত চাপ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এবং বাস্তবিক পরিবর্তনকে প্রভাবিত করার জন্য, বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস-২০২১ এর প্রতিপাদ্য (থিম) হল, ‘হেপাটাইটিস অপেক্ষা করে না।’ হেপাটাইটিসের লক্ষণ:তীব্র বা একুয়েট (স্বল্পমেয়াদী) হেপাটাইটিস এর প্রায়শই কোনো উপসর্গ থাকে না। যদি উপসর্গ দেখা দেয়, সেগুলো হতে পারে:• পেশী এবং অস্থিসন্ধিতে ব্যথা• উচ্চ তাপমাত্রা• অসুস্থ অনুভব করা• সবসময় অস্বাভাবিকভাবে ক্লান্তি• ক্ষুধামান্দ্য বা অরুচি• পেটে ব্যথা• গাঢ় প্রস্রাব• ফ্যাকাশে, ধূসর রঙের মল• ত্বকে চুলকানি• জন্ডিস দুরারোগ্য বা ক্রনিক (দীর্ঘমেয়াদী) হেপাটাইটিস কখনো কখনো অলক্ষিত বা অজানা হতে পারে যতক্ষণ না যকৃত সঠিকভাবে কাজ করা বন্ধ করে দেয় এবং কেবল রক্ত টেস্টের মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়। এটির কারণে জন্ডিস হতে পারে। পা, গোড়ালি ও পায়ের পাতা ফুলে যেতে পারে। বিভ্রান্তি এবং মলের সাথে রক্ত বের হতে পারে বা পরবর্তী পর্যায়ে বমিও হতে পারে। প্রতিরোধ:হেপাটাইটিসের ধরনের উপর নির্ভর করে, সংক্রামণ প্রতিরোধের বিভিন্ন উপায় রয়েছে।হেপাটাইটিস এ :হেপাটাইটিস এ প্রাথমিকভাবে দূষিত খাবার এবং পানি দ্বারা সংক্রামিত হয়।

সংক্রামণ প্রতিরোধ করতে:• টয়লেট ব্যবহার করার পরে এবং খাওয়ার আগে ভালকরে হাত ধুয়ে নিন।• নিশ্চিত করুন যে খাবার পুরোপুরি রান্না করা হয়েছে এবং সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে।• ভ্রমণের সময়, কেবলমাত্র বোতলজাত পানি পান করুন।• দূষিত পানিতে ধোয়া বা উৎপাদিত ফল এবং শাকসবজি এড়িয়ে চলুন।• যদি কোনো ব্যক্তি এমন কোনো স্থানে ভ্রমণ করেন যেখানে ভাইরাসটির বিস্তৃতি ব্যাপক, তাহলে তার হেপাটাইটিস এ ভ্যাকসিন সম্পর্কে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিৎ। হেপাটাইটিস বি এবং সি সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে:• কোনো ব্যাক্তির সাথে কোনো ব্যক্তির যৌনসংযোগ থাকলে অবশ্যই তাদের যে কোনো ভাইরাস সম্পর্কে অবহিত করা উচিৎ।• সহবাসের সময় কনডম ব্যবহার করুন।• শুধুমাত্র পরিষ্কার, অব্যবহৃত ইনজেকশনের সূঁচ ব্যবহার করুন।• ব্রাশ, রেজার এবং ম্যানিকিউর সরঞ্জাম কারও সাথে শেয়ার করা উচিৎ নয়।• রক্ত এবং অঙ্গ দাতাদের হেপাটাইটিসের জন্য টেস্ট করতে হবে।• যারা বেশি ঝুঁকিতে আছেন তাদের জন্য হেপাটাইটিস বি এবং সি স্ক্রিনিং নিয়মিত করা উচিৎ।• গর্ভাবস্থায় হেপাটাইটিস বি এবং সি টেস্ট করা। যদি কেউ সন্দেহ করে যে তার হেপাটাইটিস আছে তাহলে তার যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসা সেবা নেওয়া উচিৎ। কারণ একজন ডাক্তার জটিলতার ঝুঁকি সীমিত করার এবং ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া এড়ানোর বিষয়ে পরামর্শ দিতে পারেন। 

এইচআইভি আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে হেপাটাইটিস বি বা সি সংক্রামিাত হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। যেহেতু শরীর অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য কম প্রস্তুত থাকে তাই এর পরিণতি আরও গুরুতর হতে পারে। আমাদের মনে রাখতে হবে যে টিকাদান হেপাটাইটিস এ এবং বি প্রতিরোধ করতে পারে, তবে হেপাটাইসিস সি নয়। হেপাটাইটিস বি এবং সি-এর জন্য চিকিৎসা সহজলভ্য, তবে হেপাটাইসিস এ-এর নয়। চিকিৎসা :হেপাটাইটিস এএর কোনও নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। হেপাটাইটিস এ এর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, যকৃত ছয় মাসের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ না হয়ে পুনরুদ্ধার করে। তবে আপনার সংক্রামণের পুরো সময়কাল জুড়ে প্রতিটি পদক্ষেপে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার সুস্বাস্থ্যের জন্য নিচের বিষয় গুলো লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন হতে পারে:• যতটা সম্ভব বিশ্রাম নিন  – হেপাটাইটিস এ আছে এমন অনেক লোক ক্লান্ত, অসুস্থ এবং খুব দূর্বল থাকেন।• বমি বমি ভাব কমাতে সারা দিন ধরে নাস্তা- বমি বমি ভাব খাওয়া কঠিন করে তুলতে পারে, তাই পুরো খাবার একসময়ে খাওয়ার পরিবর্তে দিনের বিভিন্ন সময়ে স্ন্যাকিং বা অল্প অল্প করে নাস্তা করার চেষ্টা করুন।• অ্যালকোহল পান করা এড়িয়ে চলুন – আপনার যকৃত অ্যালকোহল সঠিকভাবে প্রক্রিয়া করতে পারে না এবং সম্ভাব্যভাবে যকৃতের আরও ক্ষতি করতে পারে।• ওষুধ সেবন করুন – ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধসহ আপনার সমস্ত প্রেসক্রিপশন সম্পর্কে আপনার ডাক্তারকে অবহিত করুন।  একইভাবে, হেপাটাইটিস বি এবং সি সংক্রামণ রোধের জন্য, স্বাস্থ্য কীভাবে পরিচালনা করতে হয় সে সম্পর্কে গাইড করার জন্য ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। ডাক্তাররা বিশ্রাম, প্রচুর তরল এবং সঠিক পুষ্টির পরামর্শ দিয়ে থাকেন। উপরন্তু, যদি রোগটি দুরারোগ্য সংক্রামণের দিকে মোড় নেয় তবে চিকিৎসার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে:• অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ – কোন ওষুধটি আপনার জন্য সর্বোত্তম তা নির্ধারণ করতে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

এগুলি আপনাকে ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং আপনার যকৃতের ক্ষতি করার সংক্রামণের ক্ষমতা হ্রাস করতে সহায়তা করতে পারে। এই ওষুধগুলো মুখে খাওয়ার। হেপাটাইটিস সিএর ক্ষেত্রে,লক্ষন হলো চিকিৎসা শেষ করার পরে কমপক্ষে ১২ সপ্তাহ আপনার শরীরে ভাইরাসের কোনো চিহ্ন না থাকা।  লিভার প্রতিস্থাপন – গুরুতর জটিলতার জন্য, যকৃত প্রতিস্থাপন একটি বিকল্প হতে পারে। শুধুমাত্র যকৃত প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে হেপাটাইটিস সি খুব কমই নিরাময় হয়। সংক্রামণটি পুনরুজ্জীবিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং প্রতিস্থাপিত যকৃতকে আরও ক্ষতি হাত থেকে রক্ষা করার জন্য আপনার ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিভাইরাল চিকিৎসার প্রয়োজন হবে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com