আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

হাতের ব্যথা খুব সাধারণ একটি সমস্যা। হঠাৎ আঘাতে হাতের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের ব্যথা হতে পারে। মচকালে বা হাড় ভাঙলে ব্যথা তীব্র হয়। তবে অনেক দীর্ঘমেয়াদি সমস্যার জন্য হাতে বা কবজিতে ব্যথা হতে পারে। যেহেতু অনেক কারণেই এই ব্যথা হতে পারে, তাই কখনো কখনো দীর্ঘমেয়াদি হাতের ব্যথার সঠিক কারণ নির্ণয় করা কঠিন।

এ ধরনের ব্যথার উপসর্গ, কারণ ও প্রতিকার নিয়ে প্রথম আলো আয়োজন করে এসকেএফ নিবেদিত স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষ অনুষ্ঠান ‘ইজোরাল মাপস স্বাস্থ্য আলাপন’। অনুষ্ঠানটির দশম পর্বে আলোচনা করা হয় হাতের ব্যথা বিষয়ে। ডা. নাদিয়া নিতুলের সঞ্চালনায় অতিথি ছিলেন জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর), ঢাকার সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. মহিউদ্দিন।

অনুষ্ঠানটি ১৫ জানুয়ারি প্রথম আলোর ফেসবুক পেজ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। এ ছাড়া সম্প্রচারিত হয় এসকেএফের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকেও।বিজ্ঞাপন

অনুষ্ঠানের শুরুতে হাতের ব্যথার কারণ ও প্রতিকার নিয়ে আলোচনা করেন ডা. মো. মহিউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘হাতের ব্যথাকে আমরা সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করতে পারি। অ্যাকিউট পেইন ও ক্রনিক পেইন। হঠাৎ কোনো আঘাতে পাওয়া ব্যথাই হচ্ছে অ্যাকিউট পেইন। আর যে ব্যথা দীর্ঘদিন ধরে হয়ে আছে, তা ক্রনিক পেইন। হাতের ব্যথার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। যেমন প্রদাহ, আঘাত, স্নায়ু নষ্ট হয়ে যাওয়া, দীর্ঘকালীন স্বাস্থ্যের সমস্যা, হাতের যেকোনো হাড় বা লিগামেন্ট মচকানো বা ভাঙার ফলে হাতে ব্যথা হতে পারে। আবার এমনও হতে পারে, হাতের ওপর ভর দিয়ে সামনের দিকে পড়ে গেলেও কবজিতে চোট লাগার ঘটনা ঘটে। এ ক্ষেত্রে কবজি মচকে যায়, কবজিতে টান পড়ে এবং কবজির হাড় ভেঙেও যেতে পারে।

সঞ্চালক, ডা. নাদিয়া নিতুল
সঞ্চালক, ডা. নাদিয়া নিতুল

হাতের ওপর ভর দিয়ে পড়ে গেলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কলিস ফ্র্যাকচার হয়। এ ক্ষেত্রে রেডিয়াসের নিচের অংশ ভেঙে যায়। কবজি ফুলে যায়। আবার খেলোয়াড় বা বিশেষ কোনো কাজে যদি হাতের একই জায়গায় চাপ পড়ে, তবে ব্যথা হতে পারে। যেমন টেনিস বল খেলা বা বেহালা বাজানোর সময় কবজির সন্ধির চারপাশের টিস্যুতে প্রদাহ হতে পারে কিংবা হাড় ভেঙে যেতে পারে। বিশেষ করে কোনো বিরতি ছাড়া ঘণ্টার পর ঘণ্টা কবজির কাজ করলে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে।

বারবার চাপের ফলে হাতের কবজির ব্যথার আরেকটি কারণ হলো ডি কোয়ার ভেইন’স ডিজিজ। এ ক্ষেত্রে কবজির বাইরের দিকে, অর্থাৎ রেডিয়াসের ওপর দিয়ে যে দুটো টেন ডন বিন্যস্ত রয়েছে, তাদের আবরণীতে প্রদাহ হয়। মেয়েদের ক্ষেত্রে ব্যথার আরও কিছু বিশেষ কারণ রয়েছে। যেমন কারপাল টানেল সিনড্রোম।

এরপর সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. মহিউদ্দিন আলোচনা করেন ব্যথার ওষুধ সেবন করার সতর্কতা নিয়ে। তিনি বলেন, শুধু ব্যথা নয়, যেকোনো ধরনের ওষুধ দীর্ঘ সময় সেবন করলে এর নানা ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। আবার আমাদের দেশের মানুষ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই নিজের ইচ্ছেমতো নানা ধরনের ওষুধ সেবন করে থাকেন, যা একেবারেই অনুচিত। কারণ প্রতিটি ওষুধেরই একটি নির্দিষ্ট মাত্রা রয়েছে। এর বেশি ওষুধ সেবন করা উচিত নয়। সুতরাং ওষুধের সঠিক নির্দেশনা, সেবনের মাত্রা, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা সম্পর্কে না জেনে সেবন করলে তা ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে পারে।

অতিথি 
ডা. মো. মহিউদ্দিন, সহযোগী অধ্যাপক, 
জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর), ঢাকা
অতিথি ডা. মো. মহিউদ্দিন, সহযোগী অধ্যাপক, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর), ঢাকা

ব্যথানাশক ওষুধের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে উচ্চ রক্তচাপসহ হৃদ্‌রোগের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তা ছাড়া ত্বকে ফুসকুড়ি, শরীরে পানি আসা, শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি রোগের প্রকোপ দেখা দিতে পারে। সাধারণত অধিক বয়স, ধূমপান, একসঙ্গে একাধিক ওষুধের ব্যবহার, ব্যথানাশক ওষুধের উচ্চমাত্রা—এসব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার আশঙ্কাকে বাড়িয়ে দেয়। ব্যথানাশক ওষুধ সেবনের অন্যতম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে পেপটিক আলসার ও কিডনি বৈকল্য। এমনকি খাদ্যনালি ও পাকস্থলী ফুটোও হয়ে যেতে পারে। কাজেই মনে রাখতে হবে, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ধরনের ওষুধ খাওয়া যাবে না। ব্যথার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। একেক ধরনের ব্যথার একেক রকম চিকিৎসা। সব ব্যথা নিরাময়ে ওষুধেরও প্রয়োজন নেই।বিজ্ঞাপন

অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. মহিউদ্দিন আলোচনা করেন হাতের ব্যথার প্রতিকার ও চিকিৎসা নিয়ে। তিনি বলেন, এ ধরনের ব্যথার চিকিৎসা নির্ভর করে ব্যথা হওয়ার কারণ, ধরন, স্থান ও তীব্রতার ওপর। এ ছাড়া রোগীর বয়স ও অন্যান্য রোগ আছে কি না, তাও বিবেচনায় রাখতে হবে। ব্যথা পেলে প্রথমত যা করতে হবে, আক্রান্ত হাত বিশ্রামে রাখতে হবে। আবার যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে ব্যথা হয়, তবে সে রোগের উপযুক্ত চিকিৎসা করতে হবে।

হাতের ব্যথা কারণ ও প্রতিকার

চিকিৎসকের পরামর্শে সঠিক ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে। যদি হাতের হাড় ভাঙে, তাহলে হাড়ের টুকরোগুলো সঠিক বিন্যাসে বসাতে হবে, যাতে ঠিকমতো জোড়া লাগে। এ ক্ষেত্রে দক্ষ চিকিৎসকের সাহায্য নিতে হবে। আবার যদি হাতে টান লাগে বা মচকে গিয়ে লিগামেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তবে এর সুরক্ষায় স্পিন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। আক্রান্ত স্থানের নড়াচড়া থেকে রক্ষা করার জন্য রিস্টব্যান্ড ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি কথা মনে রাখা প্রয়োজন, সব ধরনের হাতের ব্যথায় কিন্তু ওষুধের প্রয়োজন হয় না। সামান্য আঘাত পেলে নিজেরাই আঘাতের স্থানে বরফ লাগালে উপকার পাওয়া সম্ভব।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com