আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

সঞ্চয় ভেঙেছে অর্ধেক পরিবার

  • বিবিএসের জরিপ অনুযায়ী, করোনাকালে ৬৮% পরিবার আর্থিক সংকটে পড়েছে। সংকটে পড়া ৪৬% পরিবার সঞ্চয় ভেঙে সংসার চালিয়েছে।
  • আত্মীয়স্বজনের সহায়তায় সংসার চালিয়েছে ৪৩% পরিবার।
  • ২১% পরিবার সরকারি ত্রাণ বা অনুদান পেয়েছে।
  • জমি বিক্রি বা বন্ধক রেখেছে ১১% পরিবার

আপনি যখন আর্থিক টানাপোড়েনের মধ্যে থাকেন কিংবা বেকার হয়ে যান বা আপনার আয় কমে যায়, তাহলে সংসার চালাতে কী করবেন? লোকলজ্জার কারণে আত্মীয়স্বজনের কাছে হাত পাতার আগে নিঃসন্দেহে জমানো টাকায় হাত দেবেন। দুঃসময়ের জন্য হয়তো সঞ্চয়পত্র কিনেছেন কিংবা ডিপিএস করেছেন। অনেকে নগদ টাকাও জমিয়েছেন। এবার করোনায় লাখ লাখ পরিবারের কর্তাদের সেই সঞ্চয় ভাঙতে হয়েছে।

করোনাকালে আর্থিক সংকটে পড়া পরিবারগুলোর অর্ধেকই সঞ্চয় ভেঙে খেয়েছে। দুঃসময়ের জন্য রাখা সঞ্চয়ের টাকায় হাত দিতে বাধ্য হয়েছেন কর্তারা। করোনা সংকটে দেশের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ পরিবারই কোনো না কোনোভাবে আর্থিক টানাপোড়েনে পড়েছে। কারণ, মার্চে করোনা শুরুর প্রথম তিন-চার মাসে লাখ লাখ মানুষ কর্মহীন হন। তখন বেকারত্ব ১০ গুণ বেড়ে যায়।

এই হিসাব খোদ সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)। সম্প্রতি সংস্থাটি ‘কোভিড-১৯ বাংলাদেশ: জীবিকার ওপর অভিঘাত ধারণা জরিপ’ প্রকাশ করেছে। সেই জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। পরিসংখ্যান ব্যুরো বলছে, করোনার সময়ে আর্থিক সংকটে পড়া ৪৬ দশমিক ২২ শতাংশ পরিবার জমানো টাকা খরচ করে সংসার চালিয়েছে। আর ৪৩ শতাংশের বেশি পরিবার আত্মীয়স্বজনের সাহায্য–সহায়তায় টিকে ছিলেন। মাত্র ২১ শতাংশ পরিবার সরকারি ত্রাণ বা অনুদান পেয়েছেন।

গত ১৩ থেকে ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এই জরিপ করেছে। করোনার কারণে স্বাস্থ্যবিধি মানার বাধ্যবাধকতা থাকায় বিবিএস প্রথমবারের মতো টেলিফোনে জরিপটি করে। গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ও টেলিটক—এই চার কোম্পানির মুঠোফোন ব্যবহারকারী ৯৮৯ জন জরিপে অংশ নেন।এরপর তাঁদের উত্তরের ভিত্তিতে জরিপের ফলাফল তৈরি করা হয়।

বিবিএসের জরিপে কোভিড–১৯ মহামারির কারণে আর্থিক সমস্যায় থাকা পরিবারগুলো কীভাবে সংকট মোকাবিলা করেছে, এমন প্রশ্ন করা হয়েছিল। জবাবে উত্তরদাতারা জানান, মোটাদাগে আটটি উপায়ে সংসার চালিয়েছেন তাঁরা। সঞ্চয় ভেঙে খাওয়া, আত্মীয়স্বজনের সহায়তা কিংবা সরকারি ত্রাণ বা অনুদান পাওয়া ছাড়াও আরও ছয়টি পথে জীবন যাপন করেছেন। প্রায় ১৮ শতাংশ পরিবার স্থানীয় পর্যায়ে বেসরকারি ঋণ নিয়ে সংসার চালিয়েছে। জমি বা অন্য কোনো স্থায়ী সম্পদ বিক্রি বা বন্ধক রেখে টাকার সংস্থান করেছেন ১১ শতাংশ পরিবারের কর্তা।

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় সহায়তা পেয়েছে প্রায় ৯ শতাংশ পরিবার। খোলাবাজারে বিক্রি বা ওএমএসের কম দামের চাল, ডাল কিনে খাবার জোগাড় করেছে সাড়ে ৬ শতাংশ পরিবার।

জরিপে অংশ নেওয়া ৫২ শতাংশের বেশি উত্তরদাতা জানিয়েছেন, আয় কমে যাওয়ায় ওই চার মাসে তাঁরা আগের চেয়ে কম খাবার খেয়েছেন। আর প্রায় ৪৬ শতাংশ পরিবার খাবার গ্রহণের পরিমাণ কমায়নি। অবশ্য প্রায় ২ শতাংশ পরিবার আগের চেয়ে বেশি খাবার খেয়েছে।

বিবিএসের জরিপের ফলাফলের বিষয়ে জানতে চাইলে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর প্রথম আলোকে বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে পুরোনো দরিদ্রদের সুরক্ষা দেওয়া সম্ভব। কিন্তু করোনার কারণে নতুন দরিদ্রদের জন্য কোনো কর্মসূচি নেই।

সরকারের সে ধরনের প্রস্তুতিও ছিল না কিংবা বড় ধরনের সহায়তা কর্মসূচি চালুর মতো আর্থিক সামর্থ্যও নেই। সরকারি সহায়তা অপ্রতুল ছিল বলেই আর্থিক সমস্যায় পড়া পরিবারগুলো স্বাভাবিকভাবে নিজেদের সঞ্চয় ভেঙেছে। অনেকে আত্মীয়স্বজনের কাছে হাত পেতেছেন। কেউ কেউ সরকারি ত্রাণসহায়তা পেয়েছেন।

বাংলাদেশে গত এপ্রিল থেকে জুলাই পর্যন্ত দরিদ্র পরিবারগুলোকে সবচেয়ে বেশি কষ্ট করতে হয়েছে। জরিপে অংশ নেওয়া ৫২ শতাংশের বেশি উত্তরদাতা জানিয়েছেন, আয় কমে যাওয়ায় ওই চার মাসে তাঁরা আগের চেয়ে কম খাবার খেয়েছেন। আর প্রায় ৪৬ শতাংশ পরিবার খাবার গ্রহণের পরিমাণ কমায়নি। অবশ্য প্রায় ২ শতাংশ পরিবার আগের চেয়ে বেশি খাবার খেয়েছে।

জানতে চাইলে বিবিএসের এই জরিপের ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা ও উপপরিচালক মহিউদ্দিন আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, করোনাকালে খানা বা পরিবারগুলো কেমন সমস্যায় পড়েছিল, তারা কীভাবে সমস্যা মোকাবিলা করেছে, তা জানতেই জরিপটি করা হয়েছে। আর্থিক সমস্যা সমাধানে সংসার চালাতে অনেকে একাধারে সঞ্চয় ভেঙেছেন, আত্মীয়স্বজনের সহায়তা পেয়েছেন, আবার সরকারি ত্রাণ বা অনুদানও নিয়েছেন।

বিবিএসের ভাষায় খানা বা পরিবার বলতে বোঝায়, এক চুলায় যাদের খাবার রান্না করা হয়। এবার দেখা যাক, করোনাকালে কোন ধরনের খানায় সবচেয়ে বেশি আর্থিক সংকট দেখা দিয়েছিল। খানাপ্রধানের পেশাভিত্তিক পরিচয় হিসেবে বিবিএসের জরিপে শীর্ষে আছে ছাত্র। এর মানে, যেসব খানার প্রধান ছাত্র, সেসব খানায় আর্থিক সমস্যা বেশি হয়েছে।

বিবিএসের ভাষায় খানা বা পরিবার বলতে বোঝায়, এক চুলায় যাদের খাবার রান্না করা হয়। এবার দেখা যাক, করোনাকালে কোন ধরনের খানায় সবচেয়ে বেশি আর্থিক সংকট দেখা দিয়েছিল। খানাপ্রধানের পেশাভিত্তিক পরিচয় হিসেবে বিবিএসের জরিপে শীর্ষে আছে ছাত্র। এর মানে, যেসব খানার প্রধান ছাত্র, সেসব খানায় আর্থিক সমস্যা বেশি হয়েছে। বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন এলাকায় মেস করে থাকেন, অনেকে টিউশনি করে সংসার চালান, এমন প্রায় ৮৬ শতাংশ পরিবারে দুর্গতি নেমে এসেছে। আর ৮৫ শতাংশ রিকশা-ভ্যানচালক পরিবার–পরিজন নিয়ে আর্থিক সংকটে পড়েছেন। আর দিনমজুর-শ্রমিকদের ৮৪ শতাংশ আর্থিক সংকটে পড়েছেন।

বিবিএসের জরিপ আরও বলছে, করোনায় পরিবার প্রতি আয় কমেছে গড়ে ২০ শতাংশ। করোনার আগে গত মার্চে প্রতি পরিবারে মাসিকগড় আয় ছিল ১৯ হাজার ৪২৫ টাকা। আগস্টে তা কমে দাঁড়ায় ১৫ হাজার ৪৯২ টাকা। ৪ মাসের ব্যবধানে দেশে বেকারের সংখ্যা ১০ গুণ বেড়েছে। গত জুলাই মাসে বেকারত্বের হার ছিল ২২ দশমিক ৩৯ শতাংশ। গত সেপ্টেম্বরে তা পৌনে ৪ শতাংশে নেমে আসে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com