আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

মতামত

সচেতনতা আর সামান্য উদ্যোগই বাঁচাতে পারে শত শিশুর প্রাণ

অভিভাবকদের সচেতনতা ও আর্থিকভাবে খুব ব্যয়বহুল নয় এমন কিছু উদ্যোগই পানিতে ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা করে বাঁচাতে পারে শত শিশুর প্রাণ। এমন মতামত পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু নিয়ে গবেষণা ও মৃত্যু রোধে কাজ করা সংশ্লিষ্টদের।

একাধিক বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শিশুমৃত্যু রোধে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন, এর বেশি বয়সী শিশুদের সাঁতার প্রশিক্ষণ, ডুবে যাওয়া শিশুকে উদ্ধারের পর প্রাথমিক চিকিৎসার বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও মানুষকে সচেতন করার কর্মসূচি নেয়া যেতে পারে। এতে খুব বেশি অর্থেরও প্রয়োজন হবে না।

তারা আরও জানিয়েছেন, কমিউনিটিকে সম্পৃক্ত করে ডে-কেয়ার সেন্টারের মাধ্যমে একটি শিশুকে প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত (পরিবারের সবাই কাজে থাকায় যে সময়ে শিশু পানিতে পড়ে) নজরদারিতে রাখতে বছরে ব্যয় হবে আড়াই হাজার টাকা। একটি শিশুকে সাঁতার শেখাতে খরচ হবে সর্বোচ্চ ৯০০ টাকা।

২০১৭ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ‘প্রিভেনটিং ড্রাউনিং : এন ইমপ্লিমেন্টেশন গাইড’ শীর্ষক যে নির্দেশনা দিয়েছে, যেখানে কমিউনিটিকে সম্পৃক্ত করে ডে-কেয়ার সেন্টারের কথা বলা হয়েছে। এছাড়া নীতি পর্যালোচনা ও দেশীয় পেক্ষাপট বিবেচনায় নেয়ার কথাও রয়েছে সেই নির্দেশনায়।

দেশে শিশুদের সাঁতার শেখাতে কাজ করছে ডে কেয়ার সেন্টার ‘আঁচল’

বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ বাংলাদেশের (সিআইপিআরবি) উপ-নির্বাহী পরিচালক ড. আমিনুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, ‘পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু রোধে আমাদের প্রথমেই একটি জাতীয় নীতিমালা প্রয়োজন। যেন সারা দেশে একটা প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়া যায়। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য নজরদারির কাজটি নিশ্চিত করতে হবে। এ বিষয়ে আমাদের সাজেশন হচ্ছে, স্থানীয় লোকজনকে সম্পৃক্ত করে ডে-কেয়ার সেন্টার করা।’

তিনি বলেন, ‘এক থেকে চার বছর বয়সী শিশুদের ডে-কেয়ার সেন্টারে রাখতে হবে। ছয় থেকে ১০ বছরের বাচ্চাদের সম্ভব হলে স্কুলের মাধ্যমে সাঁতার শেখানো।’

সিআইপিআরবির এই উপ-নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘শিশুরা পানিতে ডুবে গেলে তাৎক্ষণিক যা করা উচিত তা না করে ক্ষতিকর কিছু প্র্যাকটিস আছে আমাদের, যেমন- মাথার ওপরে নিয়ে ঘোরানো হয় বা জোর করে বমি করানোর চেষ্টা করা বা পেটে চাপ দেয়া হয়। কার্ডিও-পালমোনারি রিসাসিটেশন বা সিপিআর, সেটার বিষয়ে আমরা জানি না। এই পদ্ধতিতে মুখ থেকে মুখে শ্বাস দিতে হবে, বুকে চাপ দিতে হবে। এটা সময় মতো করা গেলে হয়তো একটা শিশুর জীবন বেঁচে যাবে।’

আমিনুর রহমান বলেন, ‘১৬ কোটি মানুষের ১০ শতাংশ বা এক কোটি ৬০ লাখ মানুষকে যদি ফার্স্ট রেসপন্স শেখানো যায়, তবে বলা যাবে কেউ পানিতে ডুবলে কেউ একজন সাহায্য করতে পারবে। এর সঙ্গে প্রয়োজন জনসচেতনতা তৈরি। সরকারের মাঠ পর্যায়ে যারা আছেন, তাদের ব্যবহার করে এই সচেতনতা সৃষ্টির কাজটি করা যেতে পারে।’

পানিতে ডুবে যাওয়া শিশুকে তাৎক্ষণিক উদ্ধার করা গেলে দ্রুত সিপিআর দেয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা

বিদেশে বাচ্চাদের সাঁতার শেখানোর বিষয়টি পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত থাকে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের এখানেও এটা করা যেতে পারে।’

‘আমরা আমাদের একটি হিসাবে বলেছি, একটি শিশুকে সাঁতার শেখাতে আট থেকে ১০ মার্কিন ডলার (৭০০ থেকে ৯০০ টাকা) খরচ হবে। আর একটা বাচ্চাকে দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় করে সারাবছর যদি ডে-কেয়ার সেন্টারে রাখা যায় তবে মোট খরচ আসে ২৫ থেকে ৩০ ডলার। একটা বাচ্চাকে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এক বছর ডে-কেয়ারে রাখার খরচ আড়াই হাজার টাকা। সে হিসাবে দিনে ১০ টাকাও খরচ হয় না। এই সামান্য টাকায় বেঁচে যেতে পারে অনেকগুলো প্রাণ’—বলেন ইন্টারন্যাশনাল ড্রাউনিং রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশের পরিচালক আমিনুর।

২০০৫ থেকে সিআইপিআরবি পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু রোধে কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রোগ্রামের মধ্যে রয়েছে, ডে কেয়ার সেন্টার “আঁচল”। আগামী বছর থেকে আঁচলের দ্বিতীয় পর্যায়ের কর্মসূচি শুরু হবে। এছাড়া সাঁতার শেখানো, ফার্স্ট রেসপন্স প্রোগ্রাম এবং সচেতনতা বৃদ্ধি নিয়েও আমরা কাজ করছি।’

‘সেভিং অব লাইভস ফ্রম ড্রাউনিং (সলিড) ইন বাংলাদেশ’ প্রকল্পের আওতায় ‘আঁচল’ বাস্তবায়িত হচ্ছে জানিয়ে আমিনুর রহমান বলেন, ‘এখন ১০টি উপজেলায় তিন হাজারের মতো আঁচল রয়েছে। প্রতিটি সেন্টারে ২০ থেকে ২৫টি শিশুকে রাখা হয়। প্রতিটি আঁচলে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ওই এলাকারই একজন নারী বাচ্চাদের দেখাশোনা করেন। তাকে আমরা বলি ‘আঁচল মা’। এসএসসি পাস বা নবম-দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করা কোনো নারী ‘আঁচল মা’ হন। তার সঙ্গে একজন সহকারী নারী থাকেন। এরা বাচ্চাদের চার ঘণ্টা দেখাশোনা করেন। এই সময়টুকু নাচ, গান, ছড়া ও গল্প বলা, ছবি আঁকা- প্রারম্ভিক বিকাশের এসব বিনোদন ও শিক্ষামূলক কার্যক্রমের মধ্যে শিশুকে রাখা হয়।’

শিশুদের সাঁতার প্রশিক্ষণের পাশাপাশি এ বিষয়ে জনসচেতনতাও জরুরি বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা

‘আমরা দাতাদের সাহায্য নিয়েই এই কার্যক্রম চালাচ্ছি। আঁচলে থাকা শিশু পরিবারকে কোনো অর্থ দিতে হয় না। তবে আমরা ‘আঁচল মা’কে মাসে তিন হাজার টাকা ও সহকারীকে দেড় হাজার টাকা সম্মানি দিয়ে থাকি। যিনি আঁচল মা হন তার বাড়ির একটি কক্ষে এই কার্যক্রম হয়। তবে কক্ষটি সাজানোর জন্য যা অর্থ লাগে তা প্রকল্প থেকে দেয়া হয়।’

তিনি বলেন, ‘যদি একটা বাচ্চা আঁচলে থাকে তবে তার পানিতে ডুবে মৃত্যুর শঙ্কা ৮০ শতাংশ কমে যায়।’

‘ভাসা’ প্রকল্পের মাধ্যমে সাত লাখের মতো শিশুকে ইতোমধ্যে সাঁতার শেখানো হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সাঁতার শেখানো গেলে তা ৯৬ শতাংশ প্রোটেকটিভ, অর্থাৎ পানিতে ডুবে বাচ্চার মৃত্যুর শঙ্কা ৯৬ শতাংশ কমে যাবে।’

আমিনুর রহমান জানান, ভারত, ভিয়েতনামসহ অনেক দেশেই কমিউনিটি ও স্থানীয় সরকারকে যুক্ত করে গ্রহণ করা কার্যক্রম সফল হয়েছে। বাংলাদেশে সিআইপিআরবির কমিউনিটি ডে-কেয়ার মডেল, ‘ভাসা’ ও ‘সলিড’ এক্ষেত্রে সাফল্য এনেছে। এ মডেল বাস্তবায়ন করে বছরে আট হাজার শিশুর প্রাণ বাঁচানো সম্ভব বলে সম্প্রতি প্রকাশিত জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়, আইসিডিডিআরবি ও সিআইপিআরবির যৌথ গবেষণায় জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নারকেলেও রয়েছে প্রচুর পুষ্টি, এর তৈরি হচ্ছে ওষুধ, জেনে নিন নারকেলের ঔষধি গুণ সম্পর্কে

নারকেল, আমাদের রাজ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরী ফসল। পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ফল প্রচুর উপকারী আমাদের শরীরের জন্য৷ শুধুমাত্র ফল নয়, এই গাছটির সমস্ত অংশই, তা সে পাতাই হোক বা ফলের খোল, ছিবড়েই হোক বা মূল গাছ – সমস্তটাই ব্যবহার্য, যে কারণে এটিকে কল্পবৃক্ষ বা কল্পতরু হিসাবেও অভিহিত করা হয়। ভোজ্য তেল হিসাবেও আমাদের দেশের দক্ষিণের, বিশেষত সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে এর ব্যবহার বহুল প্রচলিত। নারকেল গাছকে বলা হয়ে থাকে ট্রি অব লাইফ৷ এর ঔষধি গুনের (Medicinal Benefits of Coconut) জন্যও এর চাহিদা প্রচুর৷ বিশ্বব্যাপী খাবার, পানীয়, ঘর সাজানোর জিনিসপত্র তৈরি, ওষুধ তৈরিতে নারকেল ব্যবহৃত হয়ে থাকে৷

নারকেলের বিজ্ঞানসম্মত নাম Cocos nucifera. এর ভিতরের জল, নরম শাঁস, দুধ, তেল, বাইরের শক্ত আবরণ এ সবকিছুই ব্যবহৃত হয়৷ নারকেলের (Nutritional Value of Coconut) মধ্যে বিদ্যমান বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেল আমাদের শরীরকে বহু রোগের হাত থেকে (Benefits of Coconut) রক্ষা করে৷ এই প্রতিবেদনে সেই বিষয়েই তুলে ধরা হল৷

নারকেলের স্বাস্থ্যগুণ (Health Benefits) – 

নারকেল শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে৷ ফলে বিভিন্ন সমস্যা থেকে হার্ট সুরক্ষিত থাকে৷

নারকেল আমাদের হজম শক্তি বাড়িয়ে তোলে৷ নারকেল খেলে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে বলে দাবি করা হয়৷

নারকেলের মধ্যে থাকা মিনারেলস্ আমাদের হাড়ের শক্তি বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয়৷ এতে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম আমাদের হাড়কে যেমন মজবুত করে তেমনই দাঁতের ক্ষয় রোধ করে দাঁত ভালো রাখতে সাহায্য করে৷

নিয়মিত নারকেল খেলে ত্বক ভালো থাকে৷ ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি পায়৷ বলিরেখা পড়াকে আটকাতে সাহায্য করে নারকেল৷

নারকেলের তেলেও রয়েছে প্রচুর গুন৷ তাই ঘরে ঘরে নারকেলের তেলের ব্যবহার আজও একইভাবে হয়ে চলেছে৷ এই তেল ব্যবহারে আমাদের শুষ্ক ত্বক যেমন নরম থাকে, তেমনই চুল মজবুত হয়৷ নারকেলের তেল লিভারের সমস্যা হ্রাস করে এবং হজমে সাহায্য করে৷

বিভিন্ন ক্ষত এবং জ্বালা কমাতে নারকেল তেলের জুড়ি মেলা ভার৷ শীতকালে আমাদের ত্বককে ফেটে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে নারকেলের তেল৷

ডায়াবেটিস-এর সমস্যায় যারা ভুগছেন তাদের জন্য যেমন এটি উপকারী তেমনই অ্যালজাইমার্স-এর হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে এই নারকেল তেল৷

আমাদের শরীরের আভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধি থেকে শুরু করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও নারকেল তেলের ভূমিকা রয়েছে৷

বিভিন্ন সংক্রমণের হাত থেকে শরীরকে রক্ষা করতে সাহায্য করে নারকেলের তেল৷ থাইরয়েড-এর সমস্যা হোক বা স্ট্রেচ মার্ক দূরীকরণ, নারকেলের তেলের ওপর অনেকেই ভরসা করেন৷

তবে নারকেল তেল বেশি ব্যবহার করলে সমস্যা হতে পারে৷ অ্যালার্জি থেকে ডায়েরিয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ তাই নিয়মিত নির্দিষ্ট পরিমাণে নারকেল এবং নারকেল তেলের ব্যবহার আমাদের শরীরকে বহু সমস্যা থেকে রক্ষা করে থাকে৷

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

এই সময়ে সুস্থ থাকতে চান? ডায়েটে অবশ্যই রাখুন কিসমিস

আপনি যদি সুস্থ থাকতে চান তবে শীঘ্রই আপনার ডায়েটে কিসমিস অন্তর্ভুক্ত করুন। প্রত্যেকেরই প্রতিদিন সীমিত পরিমাণে কিসমিস খাওয়া উচিত। এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। কিসমিস খাওয়ার ফলে অনেক রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আজ আমরা এই নিবন্ধে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করব।

script data-ad-client=”ca-pub-3140114751019908″ async=”” src=”https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js”>

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে –

কিসমিস খাওয়ার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও দৃঢ় হয়, তাই আপনি যদি ভাইরাসের আক্রমণ থেকে সুরক্ষিত থাকতে চান, তবে প্রতিদিন এটি গ্রহণ করুন।

শরীরে শক্তি যোগান দেয় –

কিসমিসে পর্যাপ্ত পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে। এই কার্বোহাইড্রেট আর এর মিষ্টত্ব শরীরকে শক্তি জোগায়। এতে কর্মক্ষমতা বাড়ে।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী –

script data-ad-client=”ca-pub-3140114751019908″ async=”” src=”https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js”>

ডায়াবেটিস রোগীদের কিসমিস খাওয়া উচিত। এটি তাদের জন্য খুব উপকারী। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। তবে মনে রাখবেন, ডায়াবেটিক রোগীদের সীমিত পরিমাণে কিসমিস খাওয়া উচিত। যাদের রক্তাল্পতা রয়েছে, সেই সকল মানুষের প্রতিদিন কিসমিস খাওয়া উচিত। এর দ্বারা অ্যানিমিয়া কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবেন আপনি।

ক্যান্সার কোষ বৃদ্ধি থেকে রক্ষা করতে সহায়ক –

script data-ad-client=”ca-pub-3140114751019908″ async=”” src=”https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js”>

প্রতিদিন কিসমিস খেলে ক্যান্সারের কোষের বৃদ্ধি রোধ হয়। আপনি যদি সুস্থ ও ফিট রাখতে চান তবে অবশ্যই আপনার ডায়েটে কিসমিস অন্তর্ভুক্ত করুন। এর প্রতিদিনের গ্রহণ অনেক রোগ প্রতিরোধ করে।

যকৃতের জন্য উপকারী –

কিসমিস লিভারের জন্য খুব উপকারী। এটি লিভারকে সুস্থ রাখে, তাই লিভারের রোগীদের প্রতিদিন কিসমিস খাওয়া উচিত।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বীজ সংরক্ষণ

ফসল উৎপাদনে বীজ যত মানসম্মত হয় ফলন ততবেশি হয়, তত ভালো হয়। ভালো মানসম্মত বীজ যতটুকু না উৎপাদন কৌশলের ওপর নির্ভর করে তার চেয়ে বেশি নির্ভর করে যথাযথ পদ্ধতিতে বীজ সংরক্ষণের ওপর। সাধারণভাবে লাগসই পদ্ধতিতে, আধুনিক পদ্ধতিতে বীজ সংরক্ষণ করা যায়। সাধারণ পদ্ধতিতে সংরক্ষিত বীজ মানসম্মত থাকে না। আধুনিক পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করলে খরচ বেশি হয়। সেজন্য কম খরচে মানসম্মত বীজ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা পাওয়া যায় এমন পদ্ধতিই বিশ্লেষণ করা হবে। আমাদের দেশে সাধারণত মাটির পাত্রে বীজ সংরক্ষণ করা হয়। বিশেষ কিছু কৌশল আর পদ্ধতি অবলম্বন করলে সাধারণ পদ্ধতি অসাধারণ পদ্ধতিতে পরিণত হয়। বীজ মাটির পাত্রে, বোতলে, পটে, টিনে, ড্রামে, প্লাস্টিকের ড্রামে, বস্তায় সংরক্ষণ করা হয়। তবে বীজ পাত্রের পছন্দ নির্ভর করে বীজের পরিমাণ, জাতের ওপর। যেমন- শাকসবজির বীজ হলে বোতলে/পটে, ডাল তেল বীজের জন্য পট বা টিনে আর দানাদার বীজ হলে ড্রাম, মাটির পাত্র, পলিথিনের বস্তায় রাখা যায়। যে কোনো পাত্রেই রাখা হোক না কেন সাধারণ অনুসরণীয় কৌশল হলো বীজপাত্রের তলায় শুকনা/পরিষ্কার/ ঠান্ডা বালি রেখে তার ওপর ১০-১২% আর্দ্রতা সম্পন্ন বীজ রাখতে হবে। বীজ পাত্রের ঠিক মাঝখানে ১/২ খ- শুকনা চুন রাখতে হয়। তারপর বীজ পাত্রের মুখ পর্যন্ত বীজ রেখে তার উপরে বিশকাটালী/ নিম/ নিসিন্দা/ ল্যান্টানা/তামাকের শুকনা পাতার গুঁড়া মুখে রেখে বীজপাত্র বায়ুরোধী করে বন্ধ করে দিতে হবে। এভাবে বীজ পাত্রে বীজ একবছর পর্যন্ত ভালো থাকে। বীজ সংরক্ষণের সাথে সংশ্লিষ্ট আরো কিছু আবশ্যকীয় করণীয় হলো-


ক. বীজ পাত্র মাটির হলে অগণিত অদৃশ্য ছিদ্রের মাধ্যমে বাতাস মাটির বীজপাত্রের ভেতরে ঢুকে বীজের মান নষ্ট করে দেয়। এ জন্য মাটির বীজপাত্র ভালোভাবে লেপে দিতে হবে। বীজপাত্র প্রলেপ দেয়ার জন্য আলকাতরা, গাবের রস, যে কোনো বাজারি রঙ, রান্নার পুরনো তেল, রেড়ি/ভেরেন্ডা তেল, পাকা বীচিকলার কাথ, কাঁঠালের খোসার কাথ, পাকা বেল এসব দিয়ে মাটির পাত্র লেপে দিয়ে শুকানো বীজ রাখতে হবে। এতে বীজ শতভাগ ভালো এবং বিশুদ্ধ থাকবে।

খ. বীজপাত্রে বীজ যদি কম থাকে তাহলে বিভিন্ন সমস্যা হয়, বীজের মান কমে যায় সেজন্য পারতপক্ষে মুরী, শুকনা পরিষ্কার কাঠের গুঁড়া/ছাই/তুষ দিয়ে বীজপাত্রের খালি অংশ ভরে তারপর বায়ুরোধী করে মুখ বন্ধ করতে হয়। যদি কোনোভাবে বীজপাত্র ভরে দেওয়া সম্ভব না হয় তাহলে খালি জায়গাটিতে একটি মোমবাতি জ্বালিয়ে আস্তে আস্তে বীজপাত্রের ঢাকনা দিয়ে মুখ বন্ধ করে দিতে হবে। এতে খালি জায়গার জীবাণু মরে গিয়ে বীজপাত্রের পরিবেশ বালাইমুক্ত রেখে বীজ মানসম্মত থাকে।
গ. বীজপাত্রে বীজ রাখার কাজ শেষ হলে হয় শিকায় ঝুলিয়ে রাখতে হয় অথবা ওজনে ভারী হলে মাচা করে চাটাই, কাঠের ওপর এমনভাবে রাখতে হবে যেন বীজপাত্র মাটির বা ফ্লোরের সংস্পর্শে না লাগে। এতে মাটির আর্দ্রতায় বীজের কোনো ক্ষতি হয় না।


বীজ সংগ্রহ: মাঠ থেকে জমির সবচেয়ে ভালো ফলন সম্পন্ন অংশ বীজের জন্য নির্বাচন করতে হবে। ৮০ শতাংশের উপর পাকলে বীজ কাটার সময় হয়। রোদ্রউজ্জ্বল দিনে ফসল কেটে পরিষ্কার ভালো স্থানে উপযুক্ত উপকরণে মাচা/টেবিল/গাছের গুড়ি/ড্রাম এসবে আড়াই বাড়ি দিলে যে পরিমাণ বীজ আলাদা হয় সেগুলোই ভালো বীজ হিসেবে সংগ্রহ করতে হবে। আড়াই বাড়ির পর যেসব দানা ফসলের কান্ডের সাথে লেগে থাকে সেগুলো গরু/মহিষ বা পায়ে মুড়িয়ে আলাদা করে খাওয়ার জন্য রাখা যায়। এরপর ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে, নিখুঁতভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। বীজ শুকানো হলো কিনা তার লাগসই পরীক্ষা হলো দাঁতের মধ্যে দিয়ে চাপ দিলে কটকট আওয়াজ করলে বা ধানের বীজ ডানহাতের বৃদ্ধ ও তর্জনীর মধ্যে দিয়ে কানের কাছে নিয়ে চাপ দিলে কট করে আওয়াজ হয়। এতে বুঝতে হবে ধানের আর্দ্রতা সংরক্ষণের পর্যায়ে এসেছে। তারপর শুকিয়ে ঠান্ডা করে উপযুক্ত পাত্রে সংরক্ষণ করতে হয়। মোটকথা বীজের জন্য সবকিছু আলাদা বিশেষত্ব অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

স্পিরুলিনার স্বাস্থ্য গুনাগুন

১. স্তন ক্যান্সারঃ স্পিরুলিনা ক্যান্সার হওয়া থেকে শরীরকে রক্ষা করে। স্পিরুলিনার নীল-সবুজ রঙ এটা ক্যান্সারের কোষ ধ্বংস করতে সক্ষম হয়।স্পিরুলিনা শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট “সেলেনিয়াম” সমৃদ্ধ। গবেষণায় দেখা গেছে স্পিরুলিনা স্তন ক্যান্সার চিকিৎসায় সফলভাবে কার্যকরী হয়েছে।
২. বাত প্রতিরোধঃ স্পিরুলিনা প্রকৃতি বিরোধী প্রদাহ এবং বাত রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এর অতিরিক্ত পুষ্টি পেতে রস, পাস্তা, সালাদ, রুটি আকারে আপনার খাদ্যের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন যা আপনাকে দেবে বাড়তি স্বাদ ও পুষ্টি ৷


৩. চোখের সমস্যাঃ স্পিরুলিনা যে কোন ধরণের ক্ষতি থেকে চোখকে রক্ষা করে। যা ম্যাঙ্গানিজের উত্তম উৎস উচ্চ পরিমাণে দশ গুণ বেশি ভিটামিন রয়েছে।এটি ছানির পতন এবং মাচুলার মত চক্ষু রোগ ভাল করে শক্তিশালী এবং পুষ্টিকর করে তোলে।


৪. হজমশক্তি বৃদ্ধিঃ এটি কোলাই এবং চান্দিদার মত ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি দমন করে । স্পিরুলিনা পাচনতন্ত্র এর মধ্যে lactobacillus এবং bifidobacteria মত ভাল ব্যাকটেরিয়া তৈরী করে। তাই এটা পুষ্টি শোষণ করে শরীরের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে হজম শক্তি বাড়ায়।
৫. কিডনি সমস্যাঃ স্পিরুলিনার ক্লোরোফিল একটি উচ্চ ঘনত্ব সম্পন্ন এবং সেরা প্রাকৃতিক detoxifiers। এটা কিডনি থেকে ভারী ধাতু, ক্ষতিকারক রশ্মি, এবং দূষণকারী পদার্থ মুছে নিয়ে কিডনিকে বিষাক্ততার হাত থেকে বাঁচায় ৷


৬. ডায়াবেটিস প্রতিরোধঃ স্পিরুলিনার মধ্যে অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন, খনিজ পদার্থ রয়েছে যা ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে ৷ এটি ডায়াবেটিকসের মধ্যে লিপিড মাত্রা উন্নত করতে সাহায্য করে।
৭.রোগপ্রতিরোধঃ স্পিরুলিনা একটি চমৎকার আক্রমণ বিরোধী সহায়তাকারী পদার্থ । স্পিরুলিনার মধ্যে পলিস্যাকারাইড উপস্থিতি যার ফলে রোগ এর বিভিন্ন বাধা, ইমিউন সিস্টেম উন্নত করার জন্য সুনাম রয়েছে।
৮.ওজন কমাতেঃ স্পিরুলিনাতে বিশেষ ধরনের প্রোটিন আছে যা ক্ষুধা কম রাখে এবং শরীরের স্তূপাকার চর্বিকে নিরাময় করে। তাই এটা ব্যায়ামকারীর জন্য মিলিত কোন ওজন কমানোর খাদ্যের মধ্যে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ খাবার।


৯.রক্ত স্বল্পতাঃ আয়রনের অভাব বিশেষ করে নারী ও শিশুদের মধ্যে খুবই সাধারণ ও তা ব্যাপক আকারের।স্পিরুলিনা আয়রনের সেরা প্রাকৃতিক সূত্র। এটি ভিটামিন বি এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে সফলভাবে রক্তাল্পতা থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

উপকারিতার পাশাপাশি তুলসি পাতার রয়েছে কিছু অপকারিতাও

উপকারী একটি ভেষজ হচ্ছে তুলসি পাতা। এই পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানেন না এমন মানুষ খুবই আছে। অনেক বাড়ির আঙিনা, ছাদ কিংবা বারান্দায় দেখা যায় উপকারী এই গাছটি। ওষুধ হিসেবে তুলসি পাতার ব্যবহার অনেককাল আগে থেকেই হয়ে আসছে।

এই পাতায় আছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান। এগুলো মারাত্মক সব রোগ যেমন ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ইত্যদির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে পারে। এটি নানা গুণে অনন্য বলেই হাজার বছর ধরে যোগ আছে ওষুধের তালিকায়। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক তুলসি পাতার কিছু উপকারিতা সম্পর্কে-

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে তুলসি পাতা। অ্যাজমা, ফুসফুসের সমস্যা, ব্রঙ্কাইটিস ইত্যাদি মোকাবিলায় কাজ করে এই পাতা। জ্বর সারাতেও তুলসি পাতা সমান উপকারী। তুলসি পাতা ও এলাচ পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি পান করলে খুব সহজেই বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ক্ষতস্থানে তুলসি পাতা বেটে লাগালে তা দ্রুত শুকায়।

ওজন কমায়

তুলসি পাতা খেলে তা রক্তে সুগারের মাত্রা ও কোলেস্টরল দুটোই রোধ করে। তাই খুব সহজেই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে যে, তুলসি দিয়ে তৈরি ২৫০ মিলিগ্রামের একটি ক্যাপসুল প্রতিদিন খাওয়ার ফলে ওবেসিটি ও লিপিড প্রোফাইল নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তবে যেকোনো ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ডায়াবেটিস দূরে রাখে

তুলসি পাতা ইনসুলিন উৎপাদনের কাজ করে। প্রতিদিন খাওয়ার আগে তুলসি পাতা খেলে রক্তে সুগারের মাত্রা কমে। তুলসি অ্যান্টি ডায়াবেটিক ওষুধের কাজ করে। তুলসিতে থাকা স্যাপোনিন, ত্রিতারপিনিন ও ফ্ল্যাবোনয়েড ডায়বেটিস রোধ করতে কার্যকরী।

সর্দি-কাশি কমিয়ে দেয়

এটি খুব পরিচিত চিত্র যে, ঠাণ্ডা লাগলে অর্থাৎ সর্দি-কাশি হলে তুলসি পাতা খাওয়া হয় ওষুধ হিসেবে। সর্দি ও কাশি সারাতে এটি খুব দ্রুত কাজ করে। বুকে কফ বসে গেলে প্রতিদিন সকালে তুলসি পাতা, আদা ও চা পাতা ভালোভাবে ফুটিয়ে তাতে মধু ও লেবু মিশিয়ে পান করুন। এতে দ্রুতই উপশম মিলবে।

গলা ব্যথা দূর করে

গলা ব্যথার সমস্যায় ভুগলে আস্থা রাখুন তুলসি পাতায়। কারণ এই সমস্যা দূর করতে তুলসি পাতার জুড়ি মেলা ভার। শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমাতেও তুলসি পাতা বেশ উপকারী। করোনা মহামারির এই সময়ে তাই নিয়মিত তুলসি পাতা খাওয়ার অভ্যাস করুন। কয়েকটি তুলসি পাতা ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে গার্গল করলে গলাব্যথা দ্রুত সেরে যায়।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করে

ক্যান্সার এক মরণঘাতি অসুখের নাম। এই অসুখ দূরে রাখতেও সাহায্য করে তুলসি পাতা। এই পাতায় আছে রেডিওপ্রটেকটিভ উপাদান যা টিউমারের কোষগুলোকে মেরে ফেলে। এতে আরো আছে ফাইটোকেমিক্যাল যেমন রোসমারিনিক এসিড, মাইরেটিনাল, লিউটিউলিন এবং এপিজেনিন। এসব উপাদান ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করতে কার্যকরী। অগ্নাশয়ে যে টিউমার কোষ দেখা দেয় তা দূর করতেও তুলসি পাতা দারুণ উপকারী। পাশাপাশি দূরে রাখে ব্রেস্ট ক্যান্সারও।

উপকারিতার পাশাপাশি তুলসি পাতার রয়েছে কিছু অপকারিতাও। তাই কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি এড়িয়ে যাওয়া বা না খাওয়াই উত্তম। চলুন জেনে নেয়া যাক কোন কোন ক্ষেত্রে তুলসি পাতা এড়িয়ে চলবেন-

নিম্ন রক্তচাপ

তুলসি পাতায় থাকে অতিরিক্ত পটাশিয়াম। ফলে কমে যেতে পারে রক্তচাপ। তাই কারো নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা থাকলে তুলসি পাতা না খাওয়াই ভালো।

গর্ভাবস্থা বা স্তন্যপান করানোর সময়

সামান্য তুলসি পাতা খেলে তা ক্ষতিকর নয় তবে অতিরিক্ত তুলসি পাতা খেলে এসময় নানা রকম জটিলতা দেখা দিতে পারে। তাই এই সময়গুলোতে তুলসি এড়িয়ে চলাই উত্তম। এছাড়া অতিরিক্ত তুলসি পাতা খেলে তা নারীর ক্ষেত্রে হতে পারে বন্ধ্যাত্বের কারণ। তাই পরিমিত গ্রহণ করতে হবে।

রক্তপাতের সমস্যা দেখা দিতে পারে

তুলসি পাতা অতিরিক্ত খেলে তা শরীরে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দিতে পারে। ফলে শরীরের স্বাভাবিক রক্ত জমাট হওয়ার প্রবণতা নষ্ট হয়ে যায়। এ কারণে দেখা দিতে পারে অতিরিক্ত রক্তপাতের সমস্যা। যেকোনো সার্জারির দুই সপ্তাহ আগে থেকে তুলসি পাতা খাওয়া বন্ধ রাখুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com