আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

সচেতনতায় সুস্থ হাড় ও মাংসপেশি

মাংসপেশি ও হাড়ের ব্যথায় অনেকেরই স্বাভাবিক জীবনযাপন বিপর্যস্ত হয়। প্রথম আলো ও উইমেন্স হরলিকসের স্বাস্থ্যবিষয়ক যৌথ আয়োজন ‘সুস্থ হাড় সুস্থ জীবন’-এর এবারের পর্বে ডা. মনজুর আহমেদ কথা বলেছেন মাংসপেশি ও হাড়ের ব্যথা বিষয়ে। তিনি শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। আয়োজনটির সঞ্চালক ছিলেন ডা. জান্নাতুল ফেরদৌস।

ডা. মনজুর আহমেদ জানান, বিভিন্ন কারণে মাংসপেশি ও হাড়ে ব্যথা হতে পারে। এর মধ্যে প্রথম কারণ আঘাতজনিত ব্যথা। এ সমস্যায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা অনেক। দ্বিতীয়ত, অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণেও ব্যথা তৈরি হতে দেখা যায়। তৃতীয় কারণ হিসেবে বলা যায়, দৈহিক পশ্চার সঠিক না হলে শরীরের মাংসপেশি ও হাড়ে ব্যথা হতে পারে। দীর্ঘ সময় বসে থাকার কারণেও সমস্যা তৈরি হয়। চতুর্থ কারণ, গঠনগত দিক থেকে হাড় দুর্বল হলে ব্যথা হতে পারে।  বিজ্ঞাপন

হাড় দুর্বল হওয়ার মূল কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞ এই চিকিৎসক বলেন, হাড় গঠনে মূল উপাদানের স্বল্পতা সবচেয়ে বড় কারণ। প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, মিনারেলস ও ভিটামিন ডির অভাবে এ সমস্যা হয়ে থাকে।

রোগী কখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন, সে বিষয়ে ডা. মনজুর আহমেদ বলেন, ব্যথা দুই ধরনের হতে পারে। অ্যাকিউট পেইন ও ক্রনিক পেইন। কোনো কারণে মাংসপেশি ও হাড় ক্ষতিগ্রস্ত হলে অ্যাকিউট পেইন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে বেশি ব্যথা হলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। আর ক্রনিক পেইন বলা হয় তিন মাসের বেশি ব্যথা থাকলে। তাই তিন মাসের বেশি ব্যথা থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ডা. মনজুর আহমেদ আরও বলেন, ‘আমাদের দেশে নারীদের মাংসপেশি ও হাড়ের সমস্যায় বেশি আক্রান্ত হতে দেখা যায়। কারণ হিসেবে বলা যায়, সাধারণত শিশুবয়স থেকেই বেশির ভাগ মেয়ের শারীরিক পরিশ্রমের পরিমাণ কম থাকে। খেলা, সাইকেল চালানো, স্কিপিং, দৌড়ানো তেমনভাবে সম্ভব হয় না। বয়ঃসন্ধিকালে শারীরিক পরিশ্রম খুব জরুরি। এর বাইরে সুষম খাবারের পরিমাণ ঠিক না হলেও হাড়ের গঠন সম্পূর্ণ হয় না। পরবর্তী জীবনে, যেমন: প্রেগনেন্সি ও মেনোপোজের সময় তাই সমস্যা বেড়ে যায়।’
এই চিকিৎসক বলেন, নারীদের স্বাস্থ্যগত দিকে সচেতনতা আবশ্যক। বাড়ির দৈনন্দিন কাজসহ কাজের জায়গাতেও দৈহিক পশ্চারের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। ঝুঁকে কাজ করা যাবে না।বিজ্ঞাপন

ব্যথা সম্পর্কে ডা. মনজুর আহমেদ বলেন, মাংসপেশি ও হাড়ে দুই ধরনের ব্যথা অনুভূত হয়। মেকানিক্যাল পেইন ও ইনফ্লামেটরি বা প্রদাহজনিত ব্যথা। মেকানিক্যাল পেইনের ক্ষেত্রে কাজ করলে তীব্রতা বাড়ে। বিশ্রামে ব্যথা কমে যায়। প্রদাহজনিত ব্যথা বিশ্রামেও বাড়ে। এর অন্য নাম বাত। এমনকি কবজি, কনুই, গোড়ালি ও হাঁটুর মতো জয়েন্ট ফুলে যেতে পারে।

অতিথি ডা. মনজুর আহমেদ এবং
সঞ্চালক ডা. জান্নাতুল ফেরদৌস
অতিথি ডা. মনজুর আহমেদ এবং সঞ্চালক ডা. জান্নাতুল ফেরদৌস

বিশেষজ্ঞ এই চিকিৎসক বলেন, বাতের সমস্যার যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা করাতে হবে। দীর্ঘদিন হয়ে গেলে জয়েন্ট ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে সমস্যা হতে পারে না।

ডা. মনজুর আহমেদ আরও বলেন, বাত নির্ণয়ের জন্য প্রথমে ইএসআর করতে হবে। বাতে আক্রান্ত হলে ফলাফল হাই হয়ে যায়। একই সঙ্গে সিআরপির কাউন্টও বেশি থাকে। রিউম্যাটিক আর্থ্রাইটিস হলে আরও কিছু পরীক্ষা করতে হবে। ইউরিক অ্যাসিড পরীক্ষাও দরকার। এক্স-রে হাড়ের সমস্যায় জরুরি। দরকার হলে এমআরআইও করতে হবে।বিজ্ঞাপন

চিকিৎসা বিষয়ে ডা. মনজুর আহমেদ বলেন বলেন, চিকিৎসার মাধ্যমে বাত দূর করা না গেলেও নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। স্ট্রাকচার ট্রিটমেন্ট, অর্থাৎ পেশেন্টের কাউন্সেলিং জরুরি। পেশেন্টকে সচেতন করতে হবে। পজিটিভ মোটিভেশন দিতে হবে। শুধু ওষুধনির্ভর হলে চলবে না। ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ রেগুলার করাতে হবে। রোগীর কন্ডিশন অনুযায়ী চিকিৎসক পরামর্শ দেবেন। রোগীর শারীরিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা মাথায় রেখে চিকিৎসার পরিকল্পনা করা হয়ে থাকে। কাউন্সেলিং-এক্সারসাইজ-ওষুধ-রেগুলার ফলোআপ—এই ক্রম অনুসরণ করতে হবে।

প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় ক্যালসিয়াম আবশ্যক। ৫০ বছর পর্যন্ত ১০০০ মিলিগ্রাম এবং এর ওপরে ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করতে হবে। সকাল ১০টা থেকে ১০ মিনিট সূর্যের আলো সরাসরি গ্রহণ করা গেলে ৭০ শতাংশ ভিটামিন ডি পাওয়া যাবে। চিকিৎসকের পরামর্শের বাইরে ক্যালসিয়াম গ্রহণ উচিত নয়।

বয়স্ক নারীদের মাংসপেশি ও হাড়ের ব্যথা সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বলেন, হাড়ের ক্যালসিয়ামের ঘনত্ব কমে যাওয়ায় মেরুদণ্ড, হাঁটুসহ বিভিন্ন জয়েন্টের তরুণাস্থির ক্ষয় হতে থাকে। হাড় নরম হয়ে যাওয়ার কারণে স্বাভাবিকভাবে হাঁটাচলা সম্ভব হয় না। হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়া দ্রুত হয় মেনোপোজের পরে। এর ফলে অস্টিওপ্ররেসিস হতে পারে। তখন রোগী বেড রিডেন অবস্থায় চলে যান।

সবার সুস্থতা কামনা করে ডা. মনজুর আহমেদ বলেন, ‘প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় ক্যালসিয়াম আবশ্যক। ৫০ বছর পর্যন্ত ১০০০ মিলিগ্রাম এবং এর ওপরে ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করতে হবে। সকাল ১০টা থেকে ১০ মিনিট সূর্যের আলো সরাসরি গ্রহণ করা গেলে ৭০ শতাংশ ভিটামিন ডি পাওয়া যাবে। চিকিৎসকের পরামর্শের বাইরে ক্যালসিয়াম গ্রহণ উচিত নয়। এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যসহ নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com