আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

সংক্রমণের হার না কমা পর্যন্ত সবাই ঝুঁকিতে

সারা বিশ্বে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ নতুন করে আতঙ্ক তৈরি করেছে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আবারও লকডাউন বা সর্বোচ্চ সতর্কতা জারির চিন্তা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে ব্রিটেনে দেখা দিয়েছে নতুন ধরনের করোনাভাইরাস, যার সংক্রমণ ও উপসর্গেও এসেছে পরিবর্তন।

করোনায় রোগীদের নানা ধরনের স্বাস্থ্য জটিলতা এবং এর প্রতিকার নিয়ে প্রথম আলো আয়োজন করে এসকেএফ নিবেদিত স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষ অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ের সুরক্ষা’। অনুষ্ঠানটির ষষ্ঠ পর্বে ডা. বিলকিস ফাতেমার সঞ্চালনায় অতিথি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল কার্ডিওলজি ও হার্ট ফেইলিউর বিভাগের প্রধান অধ্যাপক হারিসুল হক।

অনুষ্ঠানটি ২১ ডিসেম্বর প্রথম আলোর ও এসকেএফের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।বিজ্ঞাপন

করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বিষয়ে অধ্যাপক হারিসুল হক বলেন, ‘আমরা এমন সময় কথা বলছি, যখন ব্রিটেনে নতুন ধরনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে এবং ব্রিটেনের সঙ্গে অন্যান্য দেশ তাদের যোগাযোগ বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে। ভাইরাস যেকোনো সময় তার চরিত্র পরিবর্তন করতে পারে, এটি আমরা জানি। আর করোনাভাইরাস এর আগেও তার কিছু কিছু ধরন পরিবর্তন করেছে। এর সংক্রমণ ও উপসর্গেও কিছু পরিবর্তন দেখা যায়। বিশেষ করে শীতপ্রধান দেশগুলো, যেখানে করোনার দ্বিতীয় প্রবাহ চলছে। আমাদের দেশে দ্বিতীয় প্রবাহ শুরু হয়েছে, নাকি প্রথম প্রবাহই ধারাবাহিক, এটি নিশ্চিত করে বলা না গেলেও আমরা ধরেই নিয়েছি, এটি দ্বিতীয় প্রবাহ।’

অধ্যাপক ডা. হারিসুল হক, বিভাগীয় প্রথান, ক্লিনিক্যাল কার্ডিওলজি ও হার্ট ফেইলিউর, 
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
অধ্যাপক ডা. হারিসুল হক, বিভাগীয় প্রথান, ক্লিনিক্যাল কার্ডিওলজি ও হার্ট ফেইলিউর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

করোনার নতুন উপসর্গ নিয়ে অধ্যাপক হারিসুল হক বলেন, করোনার শুরুতে যে উপসর্গগুলো ছিল, যেমন তীব্র জ্বরের সঙ্গে জ্বর, সর্দি, গলাব্যথা, স্বাদ-গন্ধ না পাওয়া—এগুলো আছে; তবে কিছু নতুন উপসর্গ দেখা যাচ্ছে, যেমন কোনো কোনো রোগী সরাসরি হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন, কারও চর্মরোগ দেখা দিচ্ছে, ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা দেখা যাচ্ছে। কিছু কিছু রোগী আসছেন খিঁচুনি নিয়ে, ছন্দহীনতা, ভুলে যাওয়া, এমনকি উদ্বেগ বা মানসিক রোগ নিয়েও করোনা রোগীরা আসছেন। আবার যাঁরা করোনায় আক্রান্ত ছিলেন, তাঁরাও দীর্ঘমেয়াদি নানা উপসর্গে ভুগছেন।

তিনি বলেন, আমরা এখনো জানি না, তাঁরা কত দিন পর্যন্ত ভুগবেন। অনেকের হৃদ্‌রোগ, কিডনি রোগ, শ্বাসকষ্ট, মানসিক অস্থিরতা করোনায় আক্রান্তের পর থেকে শুরু হচ্ছে। এ বিষয়েও সচেতনতা প্রয়োজন। আর করোনার সময় সবচেয়ে জরুরি বিষয়গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে রক্ত জমাট বাঁধা।

ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করাতে হবে এবং কয়েকটি পরীক্ষা করিয়ে নিতে হবে। যেমন শ্বাসকষ্ট পালমোনারি এম্বলিজমের দিকে যাচ্ছে কি না, পায়ে রক্ত জমাট বাঁধছে কি না। কিছু ব্লাড টেস্ট করা হয় শুধু রক্ত জমাট বাঁধার সম্ভাবনা নির্ণয়ের জন্য।

ডা. বিলকিস ফাতেমা, সঞ্চালক
ডা. বিলকিস ফাতেমা, সঞ্চালক

রক্ত জমাট যদি হার্টে হয়, তবে হার্ট ফেইলিউর হতে পারে, ব্রেনে হলে স্ট্রোক হতে পারে, যদি কিডনিতে হয় তবে কিডনি ইনফেকশন হতে পারে। রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করতে দুই রকমের অ্যান্টি-ক্লগনেন্ট ওষুধ প্রয়োগ করা হয়। একটি মুখে খাওয়ার আর অন্যটি শিরা বা চামড়ার নিচে দিতে হয়। তবে কোনো ওষুধই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।বিজ্ঞাপন

শিশুদের করোনায় আক্রান্ত হওয়া নিয়ে অধ্যাপক হারিসুল হক বলেন, শুরুতে বলা হতো, করোনা শিশুদের আক্রান্ত করতে পারে না। কিন্তু সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ঘোষণা দিয়েছে, করোনা শিশুদেরও আক্রান্ত করতে পারে। বিশেষ করে নতুন ধরনের করোনাভাইরাসটি। আর আমাদের দেশে শিশুদের হাম–রুবেলার মতো নানা ধরনের ভাইরাসের টিকা দেওয়া হয় নিয়মিত। অনেকেই ভাবেন, এগুলোতে করোনা নিরাময় হবে। আসলে বিষয়টি তা নয়, এ ধরনের টিকা সরাসরি করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধ না করলেও প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। অর্থাৎ জটিল ধরনের সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে পারে। তাই আপনার শিশুদের এই টিকাগুলো খাওয়ানো উচিত। আর করোনার টিকা দেওয়া হলেও আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হতে পারে।

সংক্রমণের হার না কমা পর্যন্ত সবাই ঝুঁকিতে

যাঁদের পুরোনো জটিল রোগ রয়েছে, তাঁদের নিয়ে অধ্যাপক হারিসুল হক বলেন, যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস; যাঁদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি রয়েছে; বৃদ্ধ, ক্যানসারে আক্রান্ত রোগী; যাঁদের অতিরিক্ত ওজন; তাঁদেরই কোভিডে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি। করোনা প্রতিরোধে মাস্ক ব্যবহারের বিকল্প নেই। পাশাপাশি মানতে হবে স্বাস্থ্যবিধিও। আমাদের দেশে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা কঠিন, তারপরও যতটা সম্ভব তা মেনে চলা উচিত। ঘন ঘন সাবান ও পানি দিয়ে ভালো করে হাত ধুতে হবে; অপরিষ্কার হাতে চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com