আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

শিশু যদি শাক সবজি ও ফলমূল না খায়

‘আমার বেবি ফল খায় না, আমার বেবি শাকসবজি খায় না’—এমন কথা অনেক মা-বাবার মুখেই শোনা যায়। কেউ বলেন, ‘আমার বেবি ফল খেতে চায় না, কী করি বলেন তো।’ আবার কেউ বলেন, ‘আমার বেবি শাকসবজি খেতে চায় না, কী করি!’

শিশুরা ফল বা শাকসবজি খেতে চায় না, এটা নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কারণ নেই। তবে দুটোই যদি খেতে না চায়, সে ক্ষেত্রে অবশ্য একটু টেনশন করতে পারেন।

সমাধান কী?

সমাধান পেতে হলে আপনাকে প্রথমেই জানতে হবে যে আপনি কেন শিশুকে ফল বা শাকসবজি খাওয়াবেন। আমরা প্রতিদিন যে খাবারগুলো খাই, তার পেছনে নিশ্চয় একটা উদ্দেশ্য আছে। মনে রাখতে হবে, আমরা শুধু পেট ভরানোর জন্য খাই না। প্রতিটি খাবারের নির্দিষ্ট কিছু গুণ আছে। সেই গুণ বিচার করেই আমরা খাবার খাই বা আমাদের খাবার খাওয়া উচিত।

শাকসবজি ও ফলমূল আমরা কেন খাই?

ভিটামিন ও মিনারেলের ভান্ডার হচ্ছে শাকসবজি এবং ফলমূল
ভিটামিন ও মিনারেলের ভান্ডার হচ্ছে শাকসবজি এবং ফলমূল

খাদ্য উপাদানের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি উপাদান হচ্ছে ভিটামিন ও মিনারেল। আর ভিটামিন ও মিনারেলের ভান্ডার হচ্ছে শাকসবজি এবং ফলমূল। তাই আমরা আমাদের শরীরের প্রতিদিনের চাহিদা মেটাতে, শরীরের রোগপ্রতিরোধব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে, শরীরের ভিটামিন ও মিনারেলের চাহিদা মেটাতে শাকসবজি এবং ফলমূল খেয়ে থাকি। আমাদের শিশুদেরও খাওয়ানোর চেষ্টা করি। ঠিক যেমনটা শর্করার চাহিদা মেটাতে ভাত, রুটি, মুড়ি; প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে মাছ, মাংস, ডিম, ডাল এবং চর্বির চাহিদা মেটাতে ঘি, মাখন বা তেল খেয়ে থাকি। ঠিক তেমনি ভিটামিন ও মিনারেলের চাহিদা মেটাতে আমরা শাকসবজি ও ফলমূল খেয়ে থাকি। সব ধরনের ভিটামিন ও মিনারেলের সবচেয়ে ভালো উৎস এগুলো।বিজ্ঞাপন

এবার আসি মূল কথায়

শাকসবজিতে যে যে ভিটামিন ও মিনারেল পাওয়া যায়, ঠিক ফলেও একই রকম ভিটামিন বা মিনারেল পাওয়া যায়। কিছুটা পার্থক্য নিশ্চয় আছে, তবে সেটা খুবই সামান্য পরিমাণ। হয়তো কোনো কোনো ফলে একটু বেশি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়, শাকসবজিতে একটু কম পাওয়া যায়। আবার হয়তো কিছু ভিটামিন বা মিনারেল শাকসবজিতে একটু বেশি পাওয়া যায় আর ফলমূলে একটু কম। এটাকে ১৯-২০-জাতীয় বিষয় বলা যেতে পারে।

ফলমূল ও শাক সবজির যে কোনো একটি খেলেই শিশুর ভিটামিন ও মিনারেলের দৈনিক চাহিদা পূরণ হতে পারে
ফলমূল ও শাক সবজির যে কোনো একটি খেলেই শিশুর ভিটামিন ও মিনারেলের দৈনিক চাহিদা পূরণ হতে পারে

যেমন খোসাসহ আপেল, আম, লাল আঙুর, তরমুজ ইত্যাদি ফল ভিটামিন এ-এর ভালো উৎস। আবার লালশাক, মিষ্টিকুমড়া, পেঁপে, কাঁকরোল—এগুলো থেকেও ভিটামিন এ পাওয়া যায় যথেষ্ট পরিমাণ। তাই আপনার শিশু যদি আপেল না খেয়ে পরিমাণমতো লালশাক খায়, তাতেও তার ভিটামিন এ-এর চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে।

আবার টমেটো, ক্যাপসিকাম, ব্রকলি, লেটুসপাতা ইত্যাদি সবজি ভিটামিন সিতে ভরপুর। অপরদিকে পেয়ারা, আমলকী, আনারস, স্ট্রবেরি ইত্যাদি ফলেও ভিটামিন সি থাকে।

যেমন খোসাসহ আপেল, আম, লাল আঙুর, তরমুজ ইত্যাদি ফল ভিটামিন এ-এর ভালো উৎস। আবার লালশাক, মিষ্টিকুমড়া, পেঁপে, কাঁকরোল—এগুলো থেকেও ভিটামিন এ পাওয়া যায় যথেষ্ট পরিমাণ। তাই আপনার শিশু যদি আপেল না খেয়ে পরিমাণমতো লালশাক খায়, তাতেও তার ভিটামিন এ-এর চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে।

এখন যে শিশুরা ফলমূল খেতে চায় না, তাদের শাকসবজি খাওয়ানোর অভ্যাস করুন। আর যে শিশুরা শাকসবজি খেতে চায় না, তাদের ফলমূল খাওয়ানোর অভ্যাস করুন। শাকসবজি অথবা ফলমূলের মধ্যে একটা না হলে অন্যটা আপনার শিশু অবশ্যই খাবে। তবে হ্যাঁ, ধীরে ধীরে শিশুকে অবশ্যই দুটোতে অভ্যস্ত করতে হবে। শিশুরা কী পরিমাণে শাকসবজি ও ফলমূল খাবে, সেটা তাদের ওজন ও উচ্চতার ওপর নির্ভর করবে। খেতে পছন্দ করলেও শিশুদের অতিরিক্ত না খাওয়ানোই উচিত।

একটা উদাহরণ দেওয়া যাক

একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ শাকসবজি ও ফলমূল মিলিয়ে ৪০০ গ্রাম খেলেই সারা দিনের শরীরের ভিটামিন এবং মিনারেলের চাহিদা পূরণ হয়ে যায়। এখন কেউ যদি মনে করেন যে তিনি ফলমূল খাবেন না, শুধু ৪০০ গ্রাম শাকসবজিই খাবেন, তাতে কোনো সমস্যাই নেই। যেকোনো একটি খেলেই তাঁর শরীরের ভিটামিন ও মিনারেলের চাহিদা মিটে যাবে। আবার কেউ যদি শাকসবজি না খেয়ে শুধু ৪০০ গ্রাম ফলমূল খান, তাতেও তাঁর দৈনিক চাহিদা মিটে যাবে। তবে প্রতিদিন কমপক্ষে ৪০-৫০ গ্রাম ফলমূল খেতে পারলে খুব ভালো হয়। এটা জরুরিও বটে।

প্রতিদিন কমপক্ষে ৪০-৫০ গ্রাম ফলমূল খাওয়া জরুরি
প্রতিদিন কমপক্ষে ৪০-৫০ গ্রাম ফলমূল খাওয়া জরুরি

শাকসবজি রান্না করে খেতে হয়, তাতে কিছু পুষ্টিগুণ অবশ্যই নষ্ট হয়। পরবর্তী সময়ে গরম করলে আরও কিছু পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু ফলমূল সরাসরি খাওয়া হয়, তাই এর পুষ্টিগুণ অক্ষত থাকে। ফলমূল অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের খুব ভালো উৎস, যা আমাদের শরীরকে বিভিন্ন ধরনের রোগবালাই থেকে মুক্ত রাখে। তাই বলা যায়, ফলমূল থেকে একটু বেশি পরিমাণে নিউট্রিয়েন্ট পাওয়া যায় এবং এটি বেশি উপকারী।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com