আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি

আমাদের চোখ অনেক সংবেদনশীল। দীর্ঘমেয়াদী সূর্যের সংস্পর্শে আসলে চোখের বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। তাই চোখকে বাঁচাতে সানগ্লাস পড়া জরুরি। অনেকেই সানগ্লাস পরার বিষয়টি নিতান্তই স্টাইল বা ফ্যাশন হিসেবে বিবেচনা করেন। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, ফ্যাশন নয় বরং চোখ রক্ষায় রোদচশমার গুরুত্ব কতখানি। এটি সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মির বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ সুরক্ষা সরবরাহ করে।

১. চোখের বিভিন্ন সমস্যা থেকে বাঁচায়

ত্বকের ক্যান্সার থেকে শুরু করে ছানি এবং গ্লুকোমাসহ চোখের নানা ধরনের সমস্যা থেকে রক্ষা করে রোদচশমা। চোখের চারপাশের ত্বক ও চোখের পাতা খুবই সংবেদনশীল। যা সূর্যের আলোয় আরও ক্ষতিড়গ্রস্ত হতে পারে। প্রায় ১০ শতাংশ ত্বকের ক্যান্সার চোখের আশেপাশের অঞ্চল থেকে সৃষ্টি হয়। বড় আকারের সানগ্লাস চোখের পাশাপাশি এর পাতা ও নিচের অংশকেও সুরক্ষিত রাখে।

এ ছাড়াও চোখকে ছানি পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে রোদচশমা। গ্লুকোমা রিসার্চ ফাউন্ডেশন অনুসারে, সূর্যের ইউভি রশ্মির দীর্ঘায়িত ও দীর্ঘমেয়াদী এক্সপোজার ছানি ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রাখে। ইউভি এক্সপোজার গ্লুকোমার লক্ষণগুলো আরও প্রকট করে দেয়। এর ফলে অন্ধত্বও হতে পারে। এজন্য সম্পূর্ণ ইউভি সুরক্ষাযুক্ত সানগ্লাস আপনার গ্লুকোমা বা ছানিসহ বিভিন্ন জটিলতারে ঝুঁকি কমাবে।

২. ক্ষতিকর উপাদান থেকে চোখের সুরক্ষা

সূর্যই একমাত্র জিনিস নয়, যা আপনার চোখের ক্ষতি করতে পারে। বাইরে থাকাকালীন সময়ে চোখে বালি, ধুলা, বাতাসসহ বিভিন্ন ছোট পোকা, চুল বা ময়লা চোখে যেতে পারে। চোখে বালির কণা প্রবেশ করলে জ্বালাপোড়া, অস্বস্তি ও পানি পড়তে পারে। সেইসঙ্গে চোখ হয়ে যায় লালচে। বালির ক্ষুদ্র দানা চোখে ঘষা লাগায় স্থায়ী ক্ষতি করতে পারে। এসব থেকে রক্ষা পেতে তাই সানগ্লাস ব্যবহার করা জরুরি।

৩. সার্জারির পর চোখের সুরক্ষায়

চোখের বিভিন্ন সমস্যায় সার্জারি করার পর অবশ্যই সানগ্লাস ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। এটি খুবই জরুরি। বিশেষ করে ল্যাসিক বা পিআরকে সার্জারির পর চোখের সুরক্ষায় সানগ্লাস পরা বাধ্যতামূলক।

৪. মাথাব্যথা ও মাইগ্রেনের ব্যথা কমায়

উজ্জ্বল সূর্যের আলো মাইগ্রেন এবং মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। নিয়মিত বাইরে বের হওয়ার সময় সানগ্লাস পরলে এই সমস্যা থেকে রক্ষা করবে। সানগ্লাস পরলে চোখ আরাম পায়। এর ফলে মাথাব্যথার সম্ভাবনা কমে। অনেকেই রোদে ঠিকমতো চোখ মেলে তাকাতে পারেন না কিংবা রোদে বের হলেই মাথাব্যথা করে। এমন ব্যক্তিদের উচিত রোদে বের হলেই সানগ্লাস পরা।

৫. নিরাপদ ড্রাইভিংয়ের ক্ষেত্রে

রোগ, বৃষ্টি কিংবা বাতাসের মধ্যে গাড়ি চালানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই সানগ্লাস পরা জরুরি। বিশেষ করে যারা বাইক চালান; তাদের জন্য সানগ্লাস অতীব জরুরি। এর ফলে আরামদায়কভাবে আপনি গাড়ি চালাতে পারবেন। তবে রাতে গাড়ি চালানোর সময় সানগ্লাস পরবেন না।

৬. স্টাইলে সানগ্লাস

বর্তমানে সানগ্লাস স্টাইলের এক অনুষঙ্গ। নারী-পুরুষ বিভেদে সবাই এখন সানগ্লাস ব্যবহার করে থাকেন। এর রং, আকার এবং শৈলীও ভিন্ন হয়ে থাকে। পোশাকের সঙ্গে মিলিয়েও এখন অনেকেই সানগ্লাস ব্যবহার করে থাকেন। এতে পুরো লুকটাই বদলে যায়। সৌন্দর্যের অনুষঙ্গ হিসেবে ব্যবহৃত সানগ্লাস এখন বিভিন্ন ডিজাইনে পাওয়া যায়।

৭. বয়স ধরে রাখবে

অনেকেরই চোখের নিচের চামড়া কুচকে যায। এর ফলে আরও বেশি বয়ষ্ক দেখায়। এর কারণ হলো সূর্যের ক্ষতিকারক ইউভি রশ্মি আপনার চোখে প্রভাব ফেলে। যারা নিয়মিত সানগ্লাস পড়েন তাদের তুলনায় অন্যদের চোখের চমাড়া দ্রুত কুচকে যায়। তাই নিয়মিত সানগ্লাস পরলে আপনার বয়স বাড়বে না!

আজ সানগ্লাস ডে বা রোদচশমা দিবস। যদিও সানগ্লাস দিবসের উত্স অজানা। তবে সানগ্লাসের ইতিহাস চতুর্দশ শতাব্দীর। অতীতে বিচারকরা মুখোশ হিসেবে কোয়ার্টজ দিয়ে তৈরি চশমা ব্যবহার করেছিলেন। ৬০০ বছর আগে সানগ্লাসের উৎপত্তি ঘটে। তবে এখনকার মতো আধুনিক ঘরানার রোদচশমা ছিলো না তখন। আধুনিক সানগ্লাস আটলান্টিক সিটি বোর্ডওয়াকের উদ্যোক্তা স্যাম ফস্টার প্রথম বাজারজাত করেন।

  • যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি

    যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি

  • যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি

    যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি

  • যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি

    যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি

  • যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি

    যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি

  • যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি

    যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি

  • যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি

    যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি

  • যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি
  • যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি
  • যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি
  • যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি
  • যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি
  • যে ৭ কারণে সানগ্লাস পরা জরুরি
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com