আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

যে খাবার খেলে উজ্জ্বল হবে আপনার ত্বক

আধুনিক সময়ে সৌন্দর্যের সংজ্ঞা বদলাচ্ছে রোজ রোজ। ফর্সা মুখশ্রী, নির্মেদ চেহারা আর এক ঢাল চুল থাকলেই সুন্দর, এই ধারণা আজ আউট অব ফ্যাশন। তবে মসৃণ, উজ্জ্বল ত্বকের কদর সব সময়েই রয়েছে। আর গায়ের রং যেমনই হোক, মুখের ঔজ্জ্বল্য কিন্তু আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ধরে রাখার দিকেই ঝুঁকছে আজকের প্রজন্ম।ভালো খাবার খেলে, তার ছাপ মুখে পড়বেই। সৌন্দর্য বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে চিকিৎসক, কেউই এ কথা অস্বীকার করেন না। তবে কি না, এমন বেশ কিছু খাবার আছে, যা মুখে মাখলে মুখ উজ্জ্বল হয় অনেক। দেখে নেওয়া যাক সেরকম কিছু খাবারের তালিকা

অলিভ অয়েল
আপনার দেহের ময়েশচারাইজার হিসেবে কাজ করতে পারে অলিভ অয়েল। সূর্যাস্তের পর বাইরে বেরোলে হাল্কা করে অলিভ অয়েল মেখে বেরোতে পারেন। রাতে শোয়ার আগে নাইট ক্রিম হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। মেকাপ ধোয়ার জন্য খুব ভালো কাজ করে এটা।

বেসন-দুধ
দুধে প্রচুর পরিমাণে ল্যাক্টিক অ্যাসিড থাকায় ত্বকের পুষ্টির জন্য খুব ভাল। দুধ মাখলে ত্বক অনেকটা নরমও হয়। দুধের সঙ্গে একটু বেসন মিশিয়ে সারা মুখে ম্যাসাজ করলে দূষণের কারণে মুখে জমে থাকা ময়লা পরিষ্কার হয়ে যাবে।

কফি আর নারকেল তেল
কফি আর নারকেল তেলের মিশ্রণ আপনার মুখ এবং দেহ স্ক্রাবের ক্ষেত্রে খুব কাজ দেবে। তবে ঘনঘন স্ক্রাব করবেন না। আর চোখের আশেপাশে স্ক্রাব করবেন না। সপ্তাহে দু’বার কফি আর নারকেল অথবা আ’মন্ড অয়েলের মিশ্রণ দিয়ে স্ক্রাব করলে দেহের ডেড সেল মরে যাবে।

দই
ড্রাই স্কিন অর্থাৎ শুষ্ক ত্বকে দই খুব উপকারী। দইয়ের সঙ্গে মধু, বেসন আর হলুদ দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে ১০ থেকে ২০ মিনিট মুখে মেখে তারপর ভালো করে পরিষ্কার করে নিতে হবে। ত্বক একেবারে বাচ্চাদের মত সতেজ লাগবে।

মধু
সেনসিটিভ স্কিনে মধু খুব কার্যকর। অধিকাংশ প্রসাধনীতে মধু ব্যবহার করা হয়। দারচিনি আর মধুর মিশ্রণ মুখে মাখলে মুখের দাগ ছোপ দূর হয়। ত্বক হাইড্রেটেড রাখতে মধুর তুলনা হয় না।

পেপে
পেপেতে প্রচুর পরিমাণে আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড রয়েছে। মুখে মেচেতা থাকলে পেপে মাখলে ভালো ফল পাওয়া যায়। পাপাইন উৎসেচক পিগমেন্টেশন দূর করতে সাহায্য করে। পেপে স্ম্যাশ করে থকথকে পেস্ট বানিয়ে ২০ মিনিট মতো মুখে লাগিয়ে রেখে তারপর ঠাণ্ডা জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে।

টমেটো
মুখের ডার্ক স্পট মেলাতে গেলে টমেটো মাখলে বেশ কাজ দেবে। দৈনিক ডেড স্কিন মারতেও টমেটো খুব উপকারী।

গ্রিন টি
মন খুশি থাকলে তার ছাপ মুখে পড়তে বাধ্য। দেহ হাইড্রেটেড রাখতে প্রচুর পরিমাণে জল এবং গ্রিন টি খান।

আলু
আলু খুব বেশি খেলে মোটা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু আলুর রস যদি মুখে মেখে রাতে ঘুমিয়ে পড়েন, ঘুম থেকে উঠে পরের সকালে মুখটা ধুয়ে নিন। ত্বকের জল ধরে রাখতে সাহায্য করবে আলুর রস। সতেজ লাগবে সারা দিন। 

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com