আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

যেসব লক্ষণ দেখলেই বুঝবেন শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি আছে

কীভাবে বুঝবেন আপনার দেহে প্রোটিনের ঘটতি রয়ে যাচ্ছে? একটু নজর করলেই ধরে ফেলতে পারবেন বেশ ভালো করে। কারণ কয়েকটি লক্ষণ দেখে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি আছে। আসুন জেনে নেয়া যাক, কীভাবে বুঝবেন শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি আছে-

১.আপনি অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে থাকবেন-প্রোটিনের অন্যতম প্রধান কাজ হচ্ছে দেহের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা। যখন এর ঘাটতি পড়বে আপনার দেহে তখন আপনার মস্তিষ্কে সিগন্যাল যাবে চিনি জাতীয় খাবার খাওয়ার ব্যাপারে। আর প্রয়োজনের তুলনায় একটু বেশিই মিষ্টি খাবার খুঁজবেন আপনি।

২.ওজন কমাতে পারছেন না-

ওজন কমানো মানে খাবার কমিয়ে দেয়া না। আর প্রোটিন তো একদমই না। শরীরের চর্বি কমানোর জন্য নিয়মিত প্রোটিন গ্রহণের বিকল্প নেই। প্রোটিন যদি কম খান, তাহলে আপনি যতোই শরীরচর্চা অথবা ডায়েট করেন না কেন, ওজন কমাতে পারবেন না। ওজন হ্রাস করতে চাইলে হাই প্রোটিন খাদ্য তালিকার মধ্য দিয়ে যেতে হয়।

৩.হারাচ্ছেন সাধের চুল-

প্রোটিন চুলের একটি অপরিহার্য উপাদান। লম্বা এবং শক্তিশালী চুলের বৃদ্ধির জন্য প্রোটিন খুবই আবশ্যক। সুতরাং যখন এই অপরিহার্য ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্টের অভাব ঘটে আপনার চুল দুর্বল হয়ে যায়, ভঙ্গুর হয়ে যায় এবং চুল পড়ার সমস্যা দেখা যায়।

৪.পা ফেটে যায়-

প্রোটিন আপনার রক্তকণিকাগুলোর মধ্যে পর্যাপ্ত লবণ এবং পানি ধরে রাখতে সাহায্য করে। যদি প্রোটিন স্বল্পতা থাকে তাহলে ফ্লুইড পার্শ্ববর্তী টিস্যুগুলোতে ঢুকে যায়। হার্ভার্ড হেলথ পাবলিকেশনের বরাতে জানা যায়, এ কারণেই প্রোটিন স্বল্পতার জন্য অনেকের পা ফেটে যায়।

৫.অ্যানিমিয়া-

অ্যানিমিয়া এমন একটি রোগ যেখানে শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে লাল রক্ত কণিকা তৈরি করতে ব্যর্থ হয়। প্রোটিনের অভাব হলে অ্যানিমিয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। প্রোটিন ঘাটতি ভিটামিন বি-১২ এর পরিমাণও হ্রাস করতে পারে যা আবার রক্তচাপের ভারসাম্যে সমস্যা তৈরি করে, শরীরকে ক্লান্ত করে।

৬. ঘা শুকাতে দেরি-

যদি কোনও জায়গা কেটে যায় বা আঘাত পান তাহলে প্রোটিনের অভাবের কারণে সেটি সহজে সেরে যাবে না। প্রোটিনের অভাবের কারণে পেশীগুলির মেরামতও সঠিকভাবে হয় না।

৭.অল্পেই ঠান্ডা লেগে যাওয়া-

প্রোটিন আপনার শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি অ্যান্টিবডি নির্মাণ এবং রোগ প্রতিরোধ ক্কমতা বাড়ানোর সাথে গভীরভাবে সম্পর্কিত।। সুতরাং যখন প্রোটিনের ঘাটতি হয় তখন ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে পড়ে এবং ঠান্ডা লেগে যাওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।

৮. ওজন কমাতে পারছেন না-

ওজন কমানো মানে খাবার কমিয়ে দেয়া না। আর প্রোটিন তো একদমই না। শরীরের চর্বি কমানোর জন্য নিয়মিত প্রোটিন গ্রহণের বিকল্প নেই। প্রোটিন যদি কম খান, তাহলে আপনি যতোই শরীরচর্চা অথবা ডায়েট করেন না কেন, ওজন কমাতে পারবেন না। ওজন হ্রাস করতে চাইলে হাই প্রোটিন খাদ্য তালিকার মধ্য দিয়ে যেতে হয়।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com