আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

মাংস একটু অন্যরকম হোক

গরু, মুরগি বা খাসির মংস যেমন সুস্বাদু পাশাপাশি মগজ, কলিজা বা ভুঁড়িও কিন্তু মজাদার খাবার। বিভিন্ন মজাদার প্রণালিতে সেসব খাওয়া হয়। এবার মগজ, কলিজা ও ভুঁড়ির একটু ভিন্ন রন্ধন প্রণালি দেওয়া হলো আপনাদের জন্য।

খাটাখাট

উপকরণ

গরুর কিমা ১৫০ গ্রাম, গরুর কলিজা ২০০ গ্রাম, গরুর গুর্দা ২০০ গ্রাম, গরুর মগজ ২০০ গ্রাম, পেঁয়াজ ২টি (বড়, কুচি), আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, রসুনবাটা দেড় চা-চামচ, মরিচগুঁড়া দেড় চা-চামচ (সঙ্গে কাশ্মীরি মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে নিলে রং ভালো আসবে), হলুদগুঁড়া ১ চা-চামচ, জিরাগুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেগুঁড়া আধা চা-চামচ, গরমমসলা গুঁড়া ১ চা-চামচ, জায়ফল–জয়ত্রী গুঁড়া ১ চিমটি, টমেটো ২টি (বড়, পাতলা কুচি), ধনেপাতাকুচি ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস স্বাদমতো, লবণ স্বাদমতো ও তেল পৌনে ১ কাপ।

প্রণালি

কিমা সেদ্ধ করে নিন। কলিজা আর গুর্দা কিমা করে রাখুন। মগজ হালকা সেদ্ধ করে কিমা করে নিন। একটা প্যানে কিমা, কলিজা ও গুর্দা নিয়ে তাতে মরিচ-হলুদ-জিরা-ধনে গুঁড়া, আদা-রসুনবাটা ও লবণ দিয়ে ১২ থেকে ১৫ মিনিটের মতো সেদ্ধ করুন। তারপর আরেকটা প্যান বা বড় তাওয়ায় তেল নিয়ে পেঁয়াজ কুচি সোনালি করে ভেজে তাতে টমেটো কুচি দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে নিন। এতে নরম করে সেদ্ধ করা কিমা, কলিজা ও গুর্দা দিয়ে ১২ থেকে ১৫ মিনিট রান্না করে নিন। এবার সেদ্ধ মগজ, গরমমসলা গুঁড়া, জায়ফল–জয়ত্রী গুঁড়া, কাঁচা মরিচ-ধনেপাতা কুচি, আদা কুচি ও লেবুর রস মিশিয়ে ৫ থেকে ৭ মিনিট দমে রেখে দিন। তেলওপরে উঠে এলে নামিয়ে নিয়ে চালের রুটি বা নান রুটির সঙ্গে পরিবেশন করুন।

স্প্যাগেটি ইন মিট সস

উপকরণ

স্প্যাগেটি ২৫০ গ্রাম, গরুর কিমা ৫০০ গ্রাম, পেঁয়াজ ১টা (বড় আকারের, বাটা), রসুন ৫-৬ কোয়া (কুচি), পাকা টমেটো ৩টা (গরম পানিতে ডুবিয়ে তুলে খোসা আর বীজ ফেলে পেস্ট করে নিতে হবে), পাস্তা সস ২ টেবিল চামচ, টমেটো কেচাপ ১ টেবিল চামচ, অরিগেনো পাউডার আধা চা-চামচ, প্যাপরিকা পাউডার ১ চা-চামচ, শুকনা মরিচের গুঁড়া আধা চা-চামচ, মোজারেলা চিজ ৩ টেবিল চামচ (কুচি করা), চিনি ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, অলিভ ওয়েল ১ টেবিল চামচ ও সয়াবিন তেল ১ টেবিল চামচ।

প্রণালি

প্যানে বেশি করে পানি ফুটিয়ে লবণ ও তেল দিয়ে আস্ত স্প্যাগেটি সেদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিন।

প্যানে সয়াবিন তেল গরম করে তাতে রসুন কুচি ভেজে পেঁয়াজবাটা দিয়ে একটু ভেজে নিন। এবার শুকনা মরিচের গুঁড়া, টমেটো পেস্ট আর লবণ দিয়ে কষিয়ে কিমা দিয়ে আবারও কষিয়ে নিন। পানি শুকিয়ে গেলে গরম পানি দিয়ে কিমা সেদ্ধ করে নিন। তারপর তাতে পাস্তা সস, প্যাপরিকা পাউডার ও স্বাদমতো চিনি মিশিয়ে ঘন থকথকে অবস্থায় (সসের মতো) নামিয়ে নিন।

অন্য একটি প্যানে অলিভ ওয়েল দিয়ে তাতে সেদ্ধ করে রাখা স্প্যাগেটি আর অরিগেনো পাউডার দিয়ে একটু নেড়ে নামিয়ে নিন।

এরপর পরিবেশন পাত্রে প্রথমে স্প্যাগেটি বিছিয়ে দিয়ে তারপর অল্প করে মোজারেলা চিজ ছড়িয়ে দিয়ে তার

ওপরে রান্না করে রাখা কিমা (মিট সস) সমান করে ছড়িয়ে দিন। ওপরে আবারও একটুমোজারেলা আর ধনেপাতা কুচি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

মগজের টিকিয়া

উপকরণ

গরুর মগজ ১টা (খাসির মগজও ব্যবহার করতে পারেন, সে ক্ষেত্রে ৩–৪টি), কর্নফ্লাওয়ার ৩–৪ চা-চামচ (প্রয়োজনমতো), টোস্ট গুঁড়া প্রয়োজনমতো, ফেটানো ডিম প্রয়োজনমতো, পেঁয়াজ ১টা (বড়, কুচি), আদাবাটা আধা টেবিল চামচ, রসুনবাটা আধা চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা-চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ, গরমমসলা গুঁড়া আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ চা-চামচ, পুদিনাপাতা কুচি দেড় চা-চামচ, ডিম ১টি, সুজি ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো ও তেল ভাজার জন্য।

পর্দা আর শিরা ভালো করে বেছে মগজ ধুয়ে নিন। হলুদ গুঁড়া, আদা-রসুনবাটা আর লবণ মিশিয়ে অল্প পানিতে মগজ সেদ্ধ করে নিন। এবার মগজটা মাঝারি কিউব করে কেটে নিয়ে তাতে পেঁয়াজ কুচি, মরিচ কুচি, পুদিনাপাতা কুচি, গোলমরিচের গুঁড়া ও গরমমসলার গুঁড়া মিশিয়ে নিন। প্রয়োজনমতো কর্নফ্লাওয়ার, টোস্ট বিস্কুটের গুঁড়া ও ফেটানো ডিম মিশিয়ে গরম ডুবো তেলে সোনালি করে ভেজে নিন।

সবজি ভুঁড়ি

উপকরণ

গরুর ভুঁড়ি আধা কেজি (ছোট করে কাটা), পেঁয়াজ ১টা (বড়), আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা আধা চা-চামচ, মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা-চামচ, গরমমসলা গুঁড়া আধা চা-চামচ, জায়ফল-জয়ত্রী-শাহি জিরা ১ চিমটি করে, টমেটো ২টি, আলু ২০০ গ্রাম (ছোট কিউব করে কাটা, চাইলে ওলকপি বা বেগুনও ব্যবহার করা যেতে পারে), মটরশুঁটি ১৫০ গ্রাম (ক্যান), ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, পানি এক কাপের তিন ভাগের এক ভাগ ও তেল ২ টেবিল চামচ।

প্রণালি

পেঁয়াজ, আদা-রসুনবাটা, হলুদ-মরিচ গুঁড়া, জায়ফল-জয়ত্রী-শাহি জিরা, টমেটো আর পানি ব্লেন্ডারে দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। প্রেশার কুকারে তেল দিয়ে ব্লেন্ড করে রাখা মিশ্রণটা দিয়ে ২–৩ মিনিট কষিয়ে নিন। এবার ভুঁড়িটা দিয়ে লবণ আর গরমমসলার গুঁড়াও দিয়ে দিন। কুকারের ঢাকনা বন্ধ করে একদম কম আঁচে চুলায় রেখে দিন। ছোট কিউব করে কাটা আলু অল্প লবণ–হলুদ মাখিয়ে হালকা করে ভেজে তুলে রাখুন। একইভাবে কিউব করে কাটা বেগুনও ব্যবহার করা যেতে পারে। আর যদি ওলকপি দিতে চান, তাহলে প্যানে পানি ফুটিয়ে তাতে কিউব করে কেটে রাখা ওলকপি দিয়ে ৩–৪ মিনিট ফুটিয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। ৩০ মিনিট পর প্রেশার কুকারের ঢাকনা খুলে দেখুন ভুঁড়ি সেদ্ধ হয়েছে কি না। না হলে ঢাকনা দিয়ে আরও মিনিট দশেক রাখতে হবে। আর সেদ্ধ হয়ে গেলে ভাজা আলু, বেগুন কিংবা ওলকপি দিয়ে ঢেকে দিন। ৫–৭ মিনিট পর ঢাকনা খুলে মটরশুঁটি দিয়ে ঢেকে আরও মিনিট পাঁচেক রান্না করলেই সবজি ভুঁড়ি তৈরি হয়ে যাবে। নামানোর আগে কিছুটা ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে দিন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com