আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

মহামারিকালের ভাইরাল ডালগোনা কফি

মহামারিকালের শুরুতে বিধিনিষেধে ঘরবন্দী হয়ে পড়ে মানুষ। ঘরে বন্দী তো কী হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিড় করতে তো আর মানা নেই। সেই বিধিনিষেধের শুরুতে হঠাৎ করেই ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম আর ইউটিউবে হানা দিল ডালগোনা কফি। বিধিনিষেধে কারও বিশেষ কিছু করার ছিল না। সবাই হামলে পড়ল ঘরে বসে ডালগোনা কফি বানাতে।

সহজ রেসিপি, খেতেও মজা
সহজ রেসিপি, খেতেও মজা

যেভাবে হলো ডালগোনা নাম

শুরুতে নাকি এর নামই ছিল ফেঁতি হুই
শুরুতে নাকি এর নামই ছিল ফেঁতি হুই

কানাডিয়ান–মার্কিন সাময়িকী ভাইসে ‘ডালগোনা’ নিয়ে হয়েছে বিশেষ প্রতিবেদন। সেখানে বলা হয়েছে, ঐতিহাসিকদের মতে, শুরুতে নাকি এর নামই ছিল ফেঁতি হুই। ভারতীয় উপমহাদেশেই জন্ম। তবে জনপ্রিয়তায় হাত আছে দক্ষিণ কোরিয়ার। সেখানে একধরনের স্পঞ্জ টফিকে স্থানীয় ভাষায় আদর করে ডাকা হতো ডালগোনা। আবার সেই টফিকেই বিশ্বের অন্যান্য জায়গায় ডাকা হতো হানিকম্ব (মৌচাক) নামে। কেননা, এটায় একটা কামড় দেওয়ার পর এর ভেতরটা মৌচাকের মতো দেখায়। দক্ষিণ কোরিয়ার অভিনেতা ও ইউটিউবার জুং ইল উ চীনের ম্যাকাউতে বেড়াতে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁকে এই পানীয়টি খেতে দেওয়া হয়। সেই ভিডিও তিনি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে শেয়ার করেন। সেই পানীয়টি অনেকটা তাঁদের দেশের স্ট্রিট কফি, টফি ডালগোনার মতো। বিধিনিষেধে ভাইরাল হয় সেই পানীয়। এরপর থেকেই ডালগোনা আর আলোচনা থেকে সরেনি। বিজ্ঞাপন

কেন ডালগোনা এত বিখ্যাত

ডালগোনার নামটা ভারিক্কি
ডালগোনার নামটা ভারিক্কি

বিধিনিষেধে কফির মগে ঝড় তোলা ডালগোনার নামটা ভারিক্কি। তবে তৈরি করতে খুব একটা সময় বা উপকরণ লাগে না। আর এক মগ ডালগোনা হতে পারে আপনার নিঃসঙ্গতার সেরা সঙ্গী। সহজেই বানিয়ে ফেলা যায়। আর স্বাদেও সেরা। এ মুহূর্তে ডালগোনাকে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় কফি বললে বাড়াবাড়ি হবে না। এখন আবার এর নয়া নাম হয়েছে ‘কোয়ারেন্টিন কফি’।

ঝটপট বানিয়ে ফেলুন ডালগোনা

উপকরণ: ফুটিয়ে ঠান্ডা করা দুধ ১ কাপ, কফি ২ টেবিল চামচ, চিনি ২ টেবিল চামচ, গরম পানি ২ টেবিল চামচ (যেটুকু কফি, সেটুকু চিনি আর সমপরিমাণ পানি)

প্রণালি: একটি পাত্রে কফি, চিনি আর পানি নিন। হ্যান্ড বিটার দিয়ে বিট করুন। না থাকলে চামচ দিয়েও করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে অনেকটা সময় লাগবে। ঘন ফেনা তৈরি হওয়া পর্যন্ত বিট করুন বা ফেটান। আরেকটি মগে দুই থেকে চার খণ্ড বরফ নিন। তাতে ফুটিয়ে ঠান্ডা করা এক কাপ দুধ ঢালুন। আর ওপরে ঢালুন বিট করা কফি, চিনি আর পানির মিশ্রণ। ব্যস, হয়ে গেল ডালগোনা কফি। গরম খেতে চাইলে বরফ বাদ দিন। আর গরম দুধ নিন। ফেটানোর সময় ব্যবহার করুন গরম পানি।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com