আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

মশা বিতাড়নের পণ্যেও নেই নিয়ন্ত্রণ

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় মশার যন্ত্রণায় এখন অতিষ্ঠ মানুষ। কিছুদিন আগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের একটি গবেষণায় উঠে এসেছে, গত মাসে কিউলেক্স মশার ঘনত্ব অন্য সময়ের চেয়ে চার গুণ বেড়েছে। অপরদিকে, মশা মারতে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের কাজে এখনো দৃশ্যত কোনো সুফল মিলছে না। ফলে নগরবাসীর ভরসা এখন নিজের কেনা মশা বিতাড়নের বিভিন্ন উপকরণ ও পণ্য।

কিন্তু তাতেও রয়েছে বড় বিপত্তি। সরকারের নিয়ন্ত্রণ ও সঠিক নজরদারি না থাকায় এসব উপকরণ কিনে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ঠকছেন ক্রেতারা। মশা তো বিতাড়িত হচ্ছেই না; উল্টো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছেন নগরবাসী।

 বাধ্যতামূলক পণ্য না হওয়ায় কয়েল ছাড়া মশা বিতাড়নের অন্যান্য পণ্যে তদারকি করা যাচ্ছে না। মানুষ হাজার হাজার পণ্য ব্যবহার করে। কিন্তু এর মধ্যে বিএসটিআইয়ের বাধ্যতামূলক পণ্য ২২৭টি, অর্থাৎ এই পণ্যগুলোর মান তদারকি করে থাকে বিএসটিআই 

এখন মশা মারার বিভিন্ন উপকরণ রয়েছে বাজারে। এর মধ্যে সর্বাধিক ব্যবহার হচ্ছে কয়েল। যদিও কয়েল মান নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) একটি বাধ্যতামূলক পণ্য। তবে সারাদেশে ব্যাঙের ছাতার মতো হাজার হাজার কয়েল তৈরির কারখানার মধ্যে বিএসটিআইয়ের মান সার্টিফিকেট রয়েছে মাত্র ১০৩টি প্রতিষ্ঠানের।

jagonews24

ঢাকায় মশা নিধনে দুই সিটি করপোরেশন কাজ করলেও মিলছে না সুফল

এর বাইরে বাজার আর পাড়া-মহল্লার দোকানে বিক্রি হওয়া কয়েলগুলোর নেই কোনো মান। নেই কার্যকারিতাও। এসবের মান দেখে না কেউই। কোনো কোনো কয়েল জ্বালিয়ে মশা তাড়ানো যায় না। আর কিছু মশা তাড়ানোর কাজে ব্যবহৃত কয়েলে দেখা যায়, মশাসহ টিকটিকি ও অন্যান্য প্রাণীও মরে যাচ্ছে। এর মানে ওইসব কয়েলে অনুমোদিত মাত্রার চেয়ে অনেক বেশি কীটনাশক ব্যবহার করা হচ্ছে, যা মানবদেহের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর।

অনুমোদিত এবং বেপরোয়া কয়েল বাণিজ্যের বিষয়টি বিভিন্ন সময়ই ধরা পড়ে। চলতি মাসেও রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার দক্ষিণ মাতুয়াইল এলাকায় অবৈধ মশার কয়েল তৈরির একটি কারখানায় অভিযান চালায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। ওই অভিযানে এম অ্যান্ড আর এন্টারপ্রাইজ নামের প্রতিষ্ঠানটি সার্টিফিকেশন মার্কস (সিএম) লাইসেন্সবিহীন অবৈধভাবে পণ্যের মোড়কে গুণগত মানচিহ্ন ব্যবহার করে কয়েল তৈরি ও বিক্রি করে আসছিল। সেখানে বেশ কিছু ব্র্যান্ডের কয়েল ছিল। কিন্তু নেই কোনো ল্যাব বা কেমিস্ট। এমনকি কয়েলে কত মাত্রায় কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় সেটাও বলতে পারেননি কোম্পানির কেউই। পরে প্রতিষ্ঠানটিকে এক লাখ টাকা জরিমানা করে কারখানাটি সিলগালা করা হয়।

jagonews24

এদিকে মশার উৎপাত বাড়তে থাকায় বিদেশ থেকে আমদানি করা অ্যারোসল, স্প্রে ও ক্রিমের বিক্রি বেড়েছে। তবে এসব পণ্যের ওপরও নেই কোনো নিয়ন্ত্রণ। এর মধ্যে কোনোটিই বিএসটিআইয়ের বাধ্যতামূলক পণ্য নয়। যদিও চাহিদা বাড়ায় দেশে এসব পণ্যের বড় বাজার তৈরি হয়েছে।


এসব পণ্য আমদানি বা তৈরি করতে গেলে শুধু কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উদ্ভিদ সংরক্ষণ উইং থেকে লাইসেন্স নিতে হয়। দেশে এ পর্যন্ত ৪৫০টির বেশি ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ধরনের মশার ওষুধের (অ্যারোসল, ক্রিম ও অন্যান্য) লাইসেন্স দিয়েছে সংস্থাটি। যার মধ্যে অধিকাংশ আমদানি করা। সব মিলিয়ে প্রায় ৮০টির মতো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এগুলো আমদানি ও উৎপাদন করে বাজারজাত করা হচ্ছে। তবে লাইসেন্স দেয়া ছাড়া মান নিয়ন্ত্রণের এখতিয়ার নেই উদ্ভিদ সংরক্ষণ উইংয়ের।

jagonews24

মশার কয়েলের মান নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসটিআই

এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উইংয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আইইডিসিআরে মান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে বাস্তবে ট্রায়াল করে এগুলোর লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। কিন্তু তারপরে বাজার তদারকি করার দায়িত্ব আমাদের নয়। নকল বা নিম্নমানের পণ্যের বিষয়টি নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো দেখবে।’

দেশের পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকারী একমাত্র সংস্থা বিএসটিআইয়ের পরিচালক (সিএম) সাজ্জাদুল বারী জাগো নিউজকে বলেন, ‘বাধ্যতামূলক পণ্য না হওয়ায় কয়েল ছাড়া মশা বিতাড়নের অন্যান্য পণ্যে তদারকি করা যাচ্ছে না। মানুষ হাজার হাজার পণ্য ব্যবহার করে। কিন্তু এর মধ্যে বিএসটিআইয়ের বাধ্যতামূলক পণ্য ২২৭টি, অর্থাৎ এই পণ্যগুলোর মান তদারকি করে থাকে বিএসটিআই।’


কয়েলেও যথেষ্ট তদারকি হচ্ছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের সিএম লাইসেন্স নেয়া ব্র্যান্ড কারা তা আমরা বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে মাঝে মাঝেই জানিয়ে দেই। কিন্তু নকল ও নিম্নমানের এতো বেশি কারখানা রয়েছে যে, সেটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে। তারপরও প্রচুর মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হচ্ছে। জেল-জরিমানাসহ কারখানা সিলগালাও করছে বিএসটিআই।’

jagonews24

মশা মারার সামগ্রীর চাহিদা বেড়েছে, তবে প্রশ্ন রয়েছে এসব পণ্যের মান নিয়ে

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পাবলিক হেলথ গ্রেড অর্থাৎ মানব শরীরের সংস্পর্শে আসার এসব পণ্যের জন্য নির্ধারিত কীটনাশকের ব্যবহারযোগ্য মাত্রা রয়েছে। বাংলাদেশে সাধারণত মশার কয়েল ও স্প্রেতে পারমেথ্রিন, বায়ো-অ্যালোথ্রিন, টেট্রাথ্রিন, ইমিপোথ্রিনের মতো রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। কোনো পণ্যে অতিরিক্ত মাত্রায় এসব ব্যবহার হলে শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি ও ফুসফুসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনকি দীর্ঘমেয়াদে কিডনি রোগে এবং ক্যান্সারেরও ঝুঁকি তৈরি হতে পারে।

এদিকে মশা মারার জন্য তৈরি বৈদ্যুতিক যন্ত্রগুলোরও একই অবস্থা। মানের নিয়ন্ত্রণ না থাকায় সেগুলো ব্যবহার করেও সন্তুষ্টি মিলছে না সাধারণ মানুষের। কিনতে গিয়ে প্রতারিত হচ্ছেন বেশিরভাগ ক্রেতা। এখন মশা মারার ইলেকট্রিক ব্যাট, ইলেকট্রিক মসকিটো কিলার, পাওয়ার গার্ড মেশিন, মসকিটো রিপেলার মেশিন, কিলার ল্যাম্প, কিলিং বাল্বের মতো সামগ্রীর ব্যবহার যেমন বাড়ছে, তেমনি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে দামও।

অন্যদিকে দিন দিন কমছে মান। বিক্রি বাড়ায় চীন থেকে নিম্নমানের সামগ্রীই আমদানি হচ্ছে বেশি। আর নিম্নমানের হওয়ায় এসব পণ্য থেকে দুর্ঘটনার হারও বেড়েছে। সবশেষ গত ৫ মার্চ রাতে ফেনী শহরের শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার সড়কের শফিক ম্যানশনের পঞ্চম তলার একটি বাসায় 

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com