আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

বয়স ৩০ হলে যেসব খাবার খাবেন না

খাবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যেমন বাড়িয়ে তোলে তেমনি ক্ষতিও করে। তাই কোনো বয়সেই অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ঠিক না। বিশেষ করে বয়স ৩০ হলে সুস্থ থাকতে একেবারেই বাদ দিতে হবে কিছু কিছু খাবার। কারণ তখন শরীর অনেক খাবার সহজে গ্রহণ করতে পারে না।  এই বয়সে কিছু কিছু খাবার এড়িয়ে না গেলে শরীরে বিভিন্ন রোগ বাসা বাঁধতে পারে। ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এবং হার্টের মতো অসুখ থেকে নিজেকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত খাদ্য তালিকার দিকে নজর রাখতে হবে। 

বয়স ৩০ হলে সুস্থ থাকতে বিশেষজ্ঞদের মতে যেসব খাবার বাদ দিতে হবে

স্বাদযুক্ত দই

দই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। কিন্তু বিভিন্ন স্বাদের দই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। দইয়ে স্বাদ দিতে তাতে চিনি দেওয়া হয়। চিনি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন জানান,  প্রতিদিন একজন পুরুষের ৩৮ গ্রাম এবং নারীর ২৫ গ্রাম দই খাওয়া ভালো।

সয়া পুষ্টিকর খাবার। তাই বলে মাংস থেকে যেসব পুষ্টিকর উপাদান পাওয়া যায়, সেসবের চাহিদা পূরণ করে না সয়া। সয়া শরীরের জন্য সাময়িক ভালো হলেও দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি করে। সয়া থাইরয়েডের ফাংশনের জন্যও ক্ষতিকর।

বিভিন্ন বেভারেজ কিংবা তরল জাতীয় খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে সাধারণত স্ট্র ব্যবহার করা হয়। স্ট্র দিয়ে খেলে ত্বক কুঁচকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ ছাড়া বেশিরভাগ স্ট্র প্লাস্টিক জাতীয় হওয়ায় এটি পরিবেশের জন্যও হুমকিস্বরূপ। 

চাষ করা মাছ

বাজারে ৭০ শতাংশ মাছ আসে চাষের। এসব মাছ দ্রুত বড় করতে যেসব খাবার খাওয়ানো হয়, সেসবের অধিকাংশ স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। শরীরের প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে নদীর কিংবা সামুদ্রিক মাছ খাওয়া ভালো। 

ছোট বেলায় সাদা পাউরুটি খেয়ে সকাল শুরু করতেন। কিন্তু বয়স ৩০ হলে এ খাবার এড়িয়ে চলা ভালো। এতে ফাইবারের মাত্রা একেবারেই কম। খাবার হজম করতে এবং সুস্থ থাকতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে এমন খাওয়া দরকার। 

ফলের জুস

ফলের চেয়ে ফলের জুস খেতে বেশি স্বাদ। কিন্তু জুসের চেয়ে ফল বেশি স্বাস্থকর খাবার। জুস করার কারণে ফাইবারের পরিমাণ কম খাওয়া হয়। এবং জুস করার করতে গিয়ে তাপে ফলের বিভিন্ন উপাদানের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। এ ছাড়া বাণিজ্যিকভাবে যেসব জুস তৈরি করা তাতে স্বাদ বৃদ্ধি করতে চিনি মেশানো হয়। চিনি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

দোকান থেকে কেনা বেকারি পণ্য ও জাংক ফুড

দোকান থেকে যেসব বেকারি পণ্য কেনা হয় সেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে রাসায়নিক পদার্থ থাকে। এসব রাসায়নিক পদার্থ শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই সুস্থ থাকতে নিজেই ওভেনে এসব খাবার তৈরি করে নিন। এছাড়া জাংক ফুড একেবারেই খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com