আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

করোনার টিকা ক্রয়ে ব্যয় হবে ৮ হাজার কোটি টাকা

করোনা মহামারি থেকে জনগণকে মুক্তি দিতে উৎপাদনের সঙ্গে সঙ্গে ভ্যাকসিন কিনতে চায় সরকার। এজন্য সরকারের অর্থ, স্বাস্থ্য ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জোরালোভাবে কাজ করছে। দেশের প্রতিটি নাগরিকের জন্য ভ্যাকসিন নিশ্চিতে প্রায় আট হাজার কোটি টাকা ব্যয় হতে পারে বলেও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অর্থ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জাগো নিউজকে বলেন, ‘দেশে মাথাপিছু আয় কম হওয়ায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মাধ্যমে মোট জনগণের ২০ শতাংশের জন্য ফ্রি ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। তবে, সেক্ষেত্রে দেরি হতে পারে। তাই দ্রুত ভ্যাকসিন পেতে কেনার দিকেই আগ্রহী সরকার। আর আমাদের সবার কাছে এ ভ্যাকসিন পৌঁছাতে আনুমানিক কত টাকা খরচ হতে পারে সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে জানতে পেরেছি প্রায় আট হাজার কোটি টাকা লাগতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘ভ্যাকসিন কেনার জন্য বাজেটে আলাদা তেমন কোনো বরাদ্দ রাখা নেই। তবে, করোনা সংক্রান্ত জরুরি প্রয়োজনে খরচ করার জন্য ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এ বরাদ্দ থেকেই ভ্যাকসিন কেনা সংক্রান্ত ব্যয় করা হবে। এজন্যই আমরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে এখনও ১০ কোটি টাকা থেকে কোনো বরাদ্দ দিচ্ছি না। তাদের জন্য যে অর্থ রাখা হয়েছে সেখান থেকেই বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে’।

তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিটি ভ্যাকসিনের দাম ৪০ ডলার হতে পারে বলে শুনেছিলাম। তবে পরে আরও কিছু প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করে আমরা জানতে পারলাম ভ্যাকসিন কিনতে প্রায় আট হাজার কোটি টাকা প্রয়োজন হবে। তবে ভ্যাকসিন ক্রয়ের জন্য যে টাকা বরাদ্দ দেয়া হবে সেখানে সঠিক নিয়মে কার্যকরী ভ্যাকসিনটা যেন কেনা হয় সে শর্তাবলি দেয়া হবে’।

করোনার ভ্যাকসিন বিষয়ে জানতে চাইলে ২৪ আগস্ট সচিবালয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, যেখানে দ্রুত ও সাশ্রয়ী মূল্যে কার্যকর ভ্যাকসিন বা টিকা পাওয়া যাবে সেখান থেকেই সংগ্রহ করা হবে।

তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশ ভ্যাকসিন উৎপাদনের অ্যাডভান্স স্টেজে চলে গেছে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, চায়নার বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ও রাশিয়া অ্যাডভান্স স্টেজে আছে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ফাইজা এবং মডার্না অ্যাডভান্স স্টেজে আছে’।

মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা গত জুলাই মাসে এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তারা আমাদের জানিয়েছে, যখন তারা ভ্যাকসিন পাবে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোকে তারা ২০ শতাংশ পর্যন্ত ফ্রি দিতে পারবে। এমন আশ্বাস তাদের কাছ থেকে আমরা পেয়েছি’।

তিনি বলেন, ‘অন্যান্য দেশের যেসব প্রতিষ্ঠান ভ্যাকসিন উৎপাদনে এগিয়ে আছে তাদের সঙ্গেও যোগাযোগ আছে। এসব বিষয় প্রধানমন্ত্রীকে আমরা জানিয়েছি। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীই নেবেন। যখন সময় হবে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আমরা সিদ্ধান্ত পেয়ে যাব। সিদ্ধান্ত পেলেই জানাতে পারব’।

এদিকে, প্রথম পর্যায়েই করোনার ভ্যাকসিন বাংলাদেশের সুলভ মূল্যে পাওয়া নিশ্চিতে গত ১০ আগস্ট সংশ্লিষ্টদের নিয়ে বৈঠক করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল মান্নান। সভায় বিস্তারিত আলোচনা শেষে সর্বসম্মতিক্রমে বেশকিছু সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সিদ্ধান্তগুলো হচ্ছে-

>> করোনা ভ্যাকসিন তৈরির সঙ্গে সঙ্গে গ্যাভির (টিকাবিষয়ক আন্তর্জাতিক জোট) মাধ্যমে দেশে নিয়ে আসার দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

>> গ্যাভি, কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটির (ফ্রি’তে ভ্যাকসিন পাওয়া) পাশাপাশি নগদ অর্থে ভ্যাকসিন ক্রয়ের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

>> গ্যাভি, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়সহ ভ্যাকসিন তৈরির অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখতে হবে।

>> কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের ফান্ড সংগ্রহে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

>> ভ্যাকসিন সংক্রান্ত (সহজে বাংলাদেশের প্রাপ্তির লক্ষ্যে) একটি রোডম্যাপ প্রস্তুত করতে হবে।

>> বিদেশ থেকে করোনার ভ্যাকসিন আনার ব্যাপারে সম্পূর্ণ প্রসিডিউর সম্পর্কে আলোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

>> স্থানীয় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহকে ভ্যাকসিন আমদানি প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত করতে হবে।

>> পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ভ্যাকসিন আমদানি ও উৎপাদন প্রক্রিয়ায় সঙ্গে যুক্ত করতে হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দেশের প্রতিটি নাগরিকের জন্য করোনার টিকা নিশ্চিত করতে ১৩ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে একটি সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। বিশ্বের কোন দেশ থেকে কোন প্রক্রিয়ায় টিকা আনা হবে সে বিষয়টি নিয়ে আলাপ-আলোচনা ও দর কষাকষি শুরু করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সময়মতো প্রয়োজনীয় টাকা সরবরাহে অর্থ মন্ত্রণালয় কাজ শুরু করেছে।

যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন ও ভারতসহ বিশ্বের অনেক দেশ ভ্যাকসিন বা টিকা আবিষ্কারের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। কোন দেশের টিকা অধিক কার্যকর ও সহজলভ্য হবে সে বিষয়ে বুঝে সিদ্ধান্ত নিতে কাজ শুরু করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এছাড়া করোনার টিকা দেশের নাগরিকরা বিনামূল্যে পাবেন নাকি এর একটি আর্থিক মূল্য ধার্য থাকবে কিংবা কারা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা পাবেন সে বিষয়েও রোডম্যাপে গাইডলাইন দেয়া হবে।

সূত্র আরও জানায়, সরকার এখন পর্যন্ত চার দেশের কাছে ভ্যাকসিন বিষয়ে তথ্য জানতে চিঠি দিয়েছে। দেশ চারটি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন এবং রাশিয়া। তবে তাদের কারও কাছ থেকেই ফিরতি কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। কেবল চীন বাংলাদেশে তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল দিতে চাইলেও অজানা কারণে তা এখনও সম্ভব হয়নি।

জানা গেছে, বিভিন্ন দেশ করোনার ভ্যাকসিন আবিষ্কারের পেছনে বিনিয়োগ করেছে। টিকা আবিষ্কার অনেক দূর এগিয়েছে। তাদের সঙ্গে সরকার যোগাযোগ রাখছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।

সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, যে ভ্যাকসিনগুলো আসছে বা আসবে সেটি কীভাবে দ্রুত এবং সুলভ মূল্যে পাওয়া যায় তা নিশ্চিত করা। এজন্য যে অর্থসংস্থান, সেটি রাখা আছে। প্রথম অবস্থায় ১৬ কোটি লোককে দেয়া যাবে না, তবে যারা স্বাস্থ্যকর্মী আছেন বা যারা অগ্রাধিকার পান, তাদের আগে দেয়া হবে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com