আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

বিশ্বব্যাপী ঈদ উদযাপনের বিভিন্ন রীতি

ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ বলতেই চোখের সামনে ভেসে আসে আনন্দময় একটা দিনের ছবি। সকালের সেমাই বা দুপুরে মায়ের হাতে তৈরি পোলাও-কোর্মা। এ আমাদের চিরচেনা ছবি। কিন্তু সারা বিশ্বেই কি একইভাবে পালিত হয় ঈদ? আসলে না। যদিও খুশির আমেজ, জামায়াতের সঙ্গে নামাজ আদায়ের বিষয়টি প্রচলিত আছে সব দেশেই। তবে অন্যান্য আয়োজনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রীতি-নীতি একদমই আলাদা।
তাহলে চলুন একঝলক দেখে আসা যাক বিশ্বব্যাপী ঈদ পালনের নানা চিত্র।

বাংলাদেশ

ঈদকে কেন্দ্র করে বাঙালিদের উৎসাহ-উদ্দীপনার কথা আমরা সবাই জানি। সকালের শুরু হয় মিষ্টি খাবার দিয়ে আর সারা দিনই চলে ভোজনরসিক বাঙালির হরেক রকম পেটপূজা। বিভিন্ন মোগলাই খাবারের পাশাপাশি চটপটি, নুডলস ও বর্তমান সময়ে ফাস্টফুড আইটেমগুলোও ঈদের দিনে পায় সমান জনপ্রিয়তা। এ ছাড়া ঈদের আগে চাঁদরাতের উন্মাদনা তো আছেই। হাতে মেহেদি দেওয়া আর শেষ মুহূর্তের কেনাকাটা—সব মিলিয়ে যে সাজ সাজ রব, তা ছাড়িয়ে যায় ঈদের দিনের উদ্দীপনাও।
ঈদে সবচেয়ে সরব থাকে সম্ভবত শিশুরা আর তাদের ঈদ উদযাপনের বড় অংশজুড়েই থাকে বড়দের দেওয়া উপহার ও সালামি। এখনো ফিরে দেখলে আমরা সবাই কমবেশি ছোটবেলার ঈদগুলোকেই সবচেয়ে আনন্দের ঈদ হিসেবে স্মরণ করি।

ভারত ও পাকিস্তান

বাংলাদেশের মতো চাঁদরাতেই নানা আয়োজন থাকে ভারত ও পাকিস্তানেও। ঈদের আগের রাতে আকাশে ঈদের চাঁদ দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এলাকার সব নারী একত্র হয়ে মেতে ওঠেন ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিতে। একে অন্যের হাতে মেহেদি পরিয়ে দেওয়া থেকে হালকা খাবারদাবার—সব মিলিয়ে এ এক অসাধারণ পরিবেশ ও আনন্দমুখর আয়োজন।

ঈদের দিনের আয়োজনেও মিল পাওয়া যায় বাংলাদেশের সঙ্গে। খাবারের তালিকায় মোগলাই খাবার ছাড়াও দেখা যায় অঞ্চলভিত্তিক পদ। এ ছাড়া সেমাই রান্নার ধরনেও থাকে বৈচিত্র্য। আবার সালামি দেওয়ার রীতি রয়েছে এই দুই দেশেও।

ঈদের জন্য প্রচুর মিস্টি বিক্রি হয় তুরস্কে
ঈদের জন্য প্রচুর মিস্টি বিক্রি হয় তুরস্কে

তুরস্ক

নিজেদের ভাষায় তারা ঈদুল ফিতরকে বলে ‘সেকের বায়রাম’, যার আক্ষরিক অনুবাদ হলো মিষ্টির অনুষ্ঠান। মূলত ঈদ মোবারক বলার সঙ্গে সঙ্গে সবার জীবন ভরে উঠুক মিষ্টি উষ্ণতায়, এই কামনাই করা হয়। ঈদের সব নিয়ম মেনে ঈদ উদযাপনের পাশাপাশি তুর্কি জনগোষ্ঠী আয়োজন করে সামাজিক মিলনমেলার। সব বয়সের মানুষের অংশগ্রহণে এই সব মিলনমেলা পায় আলাদা প্রাণ। এই উৎসব যেন যোগ করে ঈদ উদযাপনে নতুন মাত্রা। অন্যান্য খাবারের সঙ্গে বাকলাভা তুরস্কের ঈদ আয়োজনে পায় আলাদা কদর।বিজ্ঞাপন

সৌদি আরব

সালামির সংস্কৃতি আছে সৌদি আরবেও। খাওয়ারের আগেই ছোটরা সবাই মিলে বড়দের থেকে ঈদি নিয়ে মেতে ওঠে ঈদের উৎসবে। এ ছাড়া প্রতিটি বাড়ি ও শহরকে বাতি ও ফানুসে সাজানো হয় উৎসবমুখর করে। এসব বাতি যেন জ্বেলে দেয় উৎসবের নতুন প্রাণ।
তবে সৌদির ঈদ আয়োজনের সবচেয়ে সুন্দর দিকটি হলো ধনী পরিবারগুলো দুঃখী-নিঃস্ব মানুষের জন্য খাবার দেওয়ার আলাদা আয়োজন করে। এই সংস্কৃতির মধ্যে দিয়ে ত্যাগের মাহাত্ম্য পূর্ণরূপে প্রকাশিত হতে পারে।

মিসর

ছোটদের ঈদি দেওয়ার রীতির পাশাপাশি মিসরে জনপ্রিয় এক রীতি হলো নিজেদের মৃত পূর্বপুরুষদের কবর জিয়ারত। যাঁরা পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ঈদের শান্তির ভাগ ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্য থেকেই এই রীতির প্রচলন। আর পারিবারিক মিলনমেলা ও আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা–সাক্ষাৎ হওয়া তো আছেই।

ইন্দোনেশিয়া
ইন্দোনেশিয়াতে ঈদুল ফিতর আয়োজিত হয় খুবই আড়ম্বরের সঙ্গে। ‘লাপিস লেজিট’ নামে বহুস্তরের কেক বানানো থেকে ঐতিহ্যবাহী খাবার তৈরির মধ্যে দিয়ে তাদের উৎসবমুখরতাই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। তারা নিজেদের ভাষায় তাদের ঈদ আয়োজনকে বলে ‘লেবারান’। এই আয়োজনে ঢোল বাজে। তারাবাতি আর ফানুসের আলোয় ভরে ওঠে পুরো ইন্দোনেশিয়ার আকাশ। এ যেন ঈদের খুশি সবার মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার এক অসামান্য দৃষ্টান্ত।
এ ছাড়া আছে ‘হালাল-বিহালাল’ নামের রীতি, যাতে অতীতের সব কাজের জন্য আত্মীয়-বন্ধু-পরিজন থেকে ক্ষমা চাওয়া ও ক্ষমা করে দেওয়ার মাধ্যমে শুরু করা হয় নতুন দিন, নতুন জীবন।

ইন্দোনেশিয়ায় ঈদ উদযাপন
ইন্দোনেশিয়ায় ঈদ উদযাপন

আমিরাত

অন্যান্য দেশের মতোই খাবারের নানা আয়োজনে ভরে ওঠে আমিরাতের প্রতিটি ঘর। তাদের টেবিলে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পায় যে খাবার, তা হলো ঈদের বিশেষ খাবার ‘ঔযি’। এটি মূলত অল্প তাপে দীর্ঘ সময় ধরে রান্না করা ঝুরা মাংস। কচি খাসির মাংসের সঙ্গে ভাত ও ভাজা বাদামের সমন্বয়ে এই খাবার তৈরি করা হয়। মিষ্টি খাবারের তালিকায় রয়েছে ‘হারিস’ ও ‘বালিত’ নামের ক্ষীর ও সেমাই ধরনের খাবার। এ ছাড়া ঢোল-বাঁশির পাশাপাশি জাদু দেখানো, খেলনা রাইডসহ নানা কিছুতে ভরে ওঠে স্থানীয় ঈদ মেলাগুলো।

এভাবেই বিশ্বের নানা প্রান্তে, নানা রীতিতে সবাই মেতে ওঠে ঈদের আনন্দে। নিজের আত্মীয়-পরিজন, প্রতিবেশী, বন্ধু, এমনকি আশপাশে থাকা সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মধ্যে ঈদের খুশি পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা থাকে সবারই। এভাবেই যুগ যুগ ধরে ঈদের খুশি ছড়িয়ে যাক সবার মধ্যে, এই কামনাই করি আমরা।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com