আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’

আহ্লাদি বৃষ্টির দিনে সুখ যেন এক পেয়ালা ধোঁয়া ওঠা মেঘ। আর এমন মন কেমন করা দিনে আড়মোড়াটা যদি হয় নেসক্যাফের ঘুমভাঙানিয়া ঘ্রাণের সঙ্গে, তাহলে তো কথাই নেই।

তবে সময়ের প্রয়োজনে এর আবির্ভাব হয়েছে নতুন রূপে, নতুন স্বাদে।
ইদানীং কোল্ড কফি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর তা হবে নাই–বা কেন! প্রখর রোদে এর এক চুমুক যে শীতলতায় প্রাণ জুড়িয়ে দেয়, তা অস্বীকার করা অপরাধই বটে।

বৈচিত্র্যময় জীবনের গতি সব সময় এক রকম নয়, এতে উত্থান-পতন থাকবেই। তাই সবকিছুকে মেনে নিয়ে নতুন জীবনের আহ্বানে এগিয়ে চলার পথের পরম বন্ধু নেসক্যাফে।

একটি চমৎকার দিনের শুরু বলতেই যেন চোখে ভেসে ওঠে মগভর্তি নেসক্যাফে হাতে জীবনের জয়গানে মাতোয়ারা একদল সবুজ প্রাণ। ঘরে কিংবা বন্ধুমহলে আড্ডায় ঝড় তুলতে এর জুড়ি নেই। এমনকি করপোরেট মিটিংয়ে কফি কালচার এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সকালে পাখির গানের মতো কিংবা স্নিগ্ধ বিকেলের মতো নেসক্যাফে সব সময়ই নতুনের আহ্বান জানায়। আর এই ডাকে সাড়া দিয়ে নতুন প্রাণের জয়গানে মত্ত আজ সারা বিশ্ব, তাদের মধ্যে অনেকেই আবার হারানো জীবনে নতুন ছন্দ পেয়ে এগিয়ে চলার প্রেরণা পেয়েছে।

যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নেসক্যাফে এসেছে ভিন্ন বাহারে, ভিন্ন ফ্লেভারে। হট কিংবা কোল্ড—যেভাবেই এটি পরিবেশন করা হোক না কেন, এর স্বাদের যেন কোনো তুলনা হয় না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কফির স্বাদ বিশ্লেষণে নেসক্যাফে গোল্ড, গোল্ড ডিক্যাফ, গোল্ড ক্রিমা, গোল্ড অরিজিনস, গোল্ড এক্সপ্রেসো, গোল্ড ক্যাপুচিনো, গোল্ড লাটে, গোল্ড মোকা এবং অল্টা রিকা এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। এর মধ্যে কিছুসংখ্যক আবার বাঙালির স্বাদবৈচিত্র্যে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

বলাই বাহুল্য, দিনের শুরুতে নেসক্যাফে ক্ল্যাসিকের প্রথম চুমুক শরীর ও মন চাঙা করে তোলে। এর রোস্টেড কফি বিনের মনভোলানো ঘ্রাণ আর অসাধারণ ফ্লেভারের জন্যই যেন এটি সবার থেকে আলাদা। আর নেসক্যাফে ক্রিমি লাটে যেন আমুদে বাঙালির স্বাদবিচারকে আরও সমৃদ্ধ করে। এর তুলার মতো মিষ্টি ছোঁয়া যেন কফির স্বাদে পূর্ণতা এনে দেয়। অনেকের আবার নেসলে কফি মেট ছাড়া চলেই না। তবে নেসক্যাফে থ্রি ইন ওয়ান যে বাজিমাত করেছে, সে কথা না মানার উপায় নেই। কারণ, এতে রয়েছে কফি, চিনি ও ক্রিমের একটা পারফেক্ট ব্যালান্স, ঠিক যেমনটি সবাই চায়।

এককালে কফি ছিল বাঙালির কাছে বিলাসিতা মাত্র, তবে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এর প্রচলন ধেই ধেই করে বেড়ে চলেছে। ডিজিটাল এ যুগে এর উপকারিতার কথাও আর কারও অজানা নয়। গবেষণায় দেখা গেছে, সকালবেলার কফি মস্তিষ্কের কগনিটিভ ফাংশনকে উন্নত করে। অর্থাৎ, ব্রেইনকে অ্যাকটিভ রাখতে এর সঙ্গে কারও তুলনা হয় না। বিশেষজ্ঞদের মতে, সীমিত পরিমাণ কফি ডায়াবেটিস ও কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। আজকাল সবাই ঘরে-বাইরে হরদম কফি পান করছেন ঠিকই, কিন্তু অনন্য স্বাদ ও গুণগত মান নিশ্চিতকরণে নেসক্যাফে যে সদা সর্বদাই বিশ্বস্ততার পরিচয় দিয়ে চলেছে, সে ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই।

কফি যেন এর প্রয়োজনীয়তার গণ্ডি পেরিয়ে আজ ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিখ্যাত কফিশপ কিংবা রেস্টুরেন্টগুলোতে কফি পরিবেশনের বিষয়টি বেশ গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়ে থাকে। তাই কফির মগে মোলায়েম ক্রিমের ওপর হার্ট কিংবা স্মাইলির মতো বিভিন্ন ঢঙের চোখধাঁধানো সব প্রতীক এঁকে দেওয়া হয়। আমাদের দেশের নামীদামি কফিশপগুলোও এর ব্যতিক্রম নয়। সেসব রেস্টুরেন্ট কিংবা কফিশপে যে আদলেই কফি পরিবেশন করা হোক না কেন, সেখানেও যে নেসক্যাফে ব্যবহৃত হয়ে আসছে, সে বিষয়টি বেশ চোখে পড়ার মতো। কফিশপে আড্ডায় মশগুল বন্ধুরাও যেন অবচেতন মনে নেসক্যাফের সেই চিরচেনা ম–ম ঘ্রাণে আবিষ্ট হয়ে পড়ে। আজকাল শহরে, বিশেষ করে ঢাকার কফিশপগুলোতে সকাল ১০টা থেকে শুরু করে প্রায় রাত ১১টা পর্যন্ত সব বয়সের মানুষকে কফি খেতে খেতে আড্ডায় মেতে থাকতে দেখা যায়।

ক্লান্ত ব্যস্ত জীবনে কফি যেন প্রাণের সঞ্চার করে। এ নিয়ে গান, কবিতারও শেষ নেই। বেশ কয়েক যুগ ধরেই এর প্রচলন। আধুনিকতার সূচনালগ্ন থেকেই বইপ্রেমীদের মধ্যে কফি পানের চল বেশ লক্ষণীয় ছিল। টেবিলে গরম গরম শিঙাড়া কিংবা সমুচার সঙ্গে এক পেয়ালা ধোঁয়া ওঠা কফি যেন না হলেই নয়। আজকাল এমন অনেক কফিশপ রয়েছে, যেখানে বইপোকাদের আসর জমে, তাদের মধ্যে কেউ কেউ হয়তো এক মগ কফি নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় পার করছেন। এ ধরনের কফিশপগুলোতে দিন দিন গ্রাহকের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

যাত্রাপথে ক্লান্তি কিংবা মাথাব্যথা দূর করার ক্ষেত্রে ইনস্ট্যান্ট কফি খুবই উপকারী। এ ক্ষেত্রে নেসক্যাফের নামই যেন ভাবনায় প্রথম আসে। অনেকে ভ্রমণ উপভোগ করার লক্ষ্যে শুকনা খাবারের পাশাপাশি ফ্লাস্কের গরম পানি এবং নেসক্যাফের ওপর ভরসা করে থাকেন।

নেসক্যাফে বরাবরই তারুণ্যকে স্বাগত জানায়। নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বানে এর যেন কোনো ক্লান্তি নেই। এই মন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে বহুসংখ্যক তরুণ হতাশা কাটিয়ে তাজা প্রাণের উদ্যমকে আলিঙ্গন করেছে। বিভিন্ন বিজ্ঞাপন বা ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে এটি তরুণ প্রজন্মকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করেছে।

হার্ডকোর কফিভক্তদের প্রিয় নাম নেসক্যাফে, যা বছরের পর বছর তরুণ মনে রাজত্ব করে আসছে। শীত–গ্রীষ্ম–বর্ষায় প্রাণের আড্ডায় কিংবা মন খারাপের দিনে এটি হতে পারে সঙ্গী। প্রাণের সঞ্চারক এ পরম বন্ধুর জয়ের পথে যাত্রা শুভ হোক, নতুনের হাত ধরে জীবনের আহ্বানে এগিয়ে চলার পথে প্রেরণা হয়ে থাকুক সবার মনে। কোটি তরুণের হৃদয়ে কাঁপন তোলা কফি হাউসের সেই প্রাণের আড্ডা চলতে থাকুক যুগ যুগ।

  • বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’

    বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’

  • বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’

    বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’

  • বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’

    বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’

  • বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’

    বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’

  • বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’

    বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’

  • বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’
  • বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’
  • বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’
  • বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’
  • বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড ‘নেসক্যাফে’
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com