আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

বাড়ছে মাস্কের ব্যবহার

সারাবিশ্বে এখন করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের আতঙ্ক। বিশ্বব্যাপী লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ ও মৃত্যুহার। করোনার সংক্রমণ রোধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নতুন করে লকডাউন, কারফিউ শুরু হয়েছে।

বাংলাদেশেও এই শীতে করোনার সংক্রমণ রোধে মাস্ক পরিধানের বিষয়ে সরকারের কঠোর নির্দেশনা রয়েছে। মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীতে ৩০-৪০ শতাংশ মাস্কের ব্যবহার বেড়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করার নির্দেশনা, নিয়মিত অভিযানের ভয় আর করোনায় সংক্রমণের আতঙ্ক থেকে জনসাধারণের মাঝে মাস্কের ব্যবহার বেড়েছে।

গত ১৬ নভেম্বর মন্ত্রিসভার বৈঠকে মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার নির্দেশনা দেয়া হয়। এরপর থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় নিয়মিত অভিযান চলছে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজওয়ার আকরাম জাগো নিউজকে বলেন, আমি যখন গত সপ্তাহে কারওয়ান বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছিলাম তখন দেখেছি যে, ৬০-৭০ শতাংশ লোকের মুখে মাস্ক ছিল। গতকাল যে অভিযানটা করলাম দেখলাম যে ৯০ শতাংশের বেশি লোক মাস্ক পরছে। অভিযান পরিচালনার কারণে অবশ্যই সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

তিনি বলেন, এখন সবাই অন্তত মাস্ক বহন (ক্যারি) করছে বা কাছে আছে। কেউ হয়তো অন্য মনষ্ক হয়ে কাজের মাঝে কিছুক্ষণের জন্য খুলে রাখছে। এ প্রবণতা এখন বেশি দেখা যাচ্ছে। প্রায় শতভাগই মাস্ক বহন (ক্যারি) করছে কিন্তু ব্যতিক্রম হলো ৪-৫ শতাংশ মাস্ক ব্যবহার করছে না। কিন্তু তাদের কাছেও মাস্ক থাকে।

তাজওয়ার আকরাম আরও বলেন, এক সপ্তাহের ব্যবধানে জরিমানার পরিমাণও কিছু বেড়েছে। গতকালের অভিযানেও আমরা দুশ টাকার ঊর্ধ্বে জরিমানা করেছি। আসলে জরিমানা তো বিষয় নয়, সচেতনতা বৃদ্ধি হচ্ছে কি-না সেটাই বিষয়। আমাদের নিয়মিত অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে মাস্ক বিতরণ করা হচ্ছে।

রাজধানীর বাইরে বিভিন্ন জেলায়ও মাস্ক পরিধানের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে অভিযান অব্যাহত আছে। তবে দেখা গেছে, রাজধানীর বাইরে মাস্ক ব্যবহারের প্রবণতা তুলনায় কম।

রাজধানীর কারওয়ান বাজার, বাংলামোটর, শাহবাগ, রামপুরা ও বাড্ডা এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, পথচারী থেকে শুরু করে বাসের যাত্রীরা মাস্ক ব্যবহার করছেন। তবে তাদের মধ্যে কারও কারও মুখের মাস্ক থুতনিতে আছে। কেউ পকেটে রেখেছেন। তবে বাসে উঠলেই হেলপার মাস্ক পরতে বলছেন। আবার মাস্ক পরিহিত যাত্রীটি পাশে বসা আরেক যাত্রীকে মাস্ক পরতে অনুরোধ করছেন। যদিও সবার কাছেই মাস্ক রয়েছে।

এদিকে নিয়মিত মসজিদগুলোতে মাস্ক পরে আসার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে। কেউ অসুস্থ থাকলে মসজিদে না আসার জন্যও অনুরোধ করা হয়। মসজিদের একাধিক মুসল্লির সঙ্গে কথা হলে তারা বলেন, মাস্ক পরতে হবে নিজেদের নিরাপদের জন্য। তারপরও কেউ কেউ ভুলে যান। এজন্য আমাদের একে-অপরের উচিত হবে মাস্ক ব্যবহারের জন্য অনুরোধ করা।

কারওয়ান বাজার ও পল্টন এলাকার একাধিক খুচরা ও পাইকারি মাস্ক ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হয় জাগো নিউজের। তারা বলেন, এখন বাজারে মাস্কের চাহিদা রয়েছে, আবার সংকটও নেই। তবে হঠাৎ করে দাম বেড়ে গেলে বেচা-কেনা তেমন ভালো হয় না। এখন যে মাস্কের ব্যবহার বাড়ছে তার কারণ হলো- সরকারের নির্দেশনার সঙ্গে এই শীতে মানুষের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ভয় রয়েছে। আসলে রাস্তায় বের হলে মাস্ক পরতে হয় এই ভেবে এখন মাস্ক কিনছে। বলা যায়, আগের চেয়ে মানুষের মাঝে মাস্ক ব্যবহারের প্রবণতা বেড়েছে।

মাস্ক বিক্রেতা হোসেন আলী বলেন, আমাদের দেশে সবাই সবকিছুতে অভ্যস্ত হতে পারে। দাম বাড়লেও কিনবে। আবার সরকার রাস্তায় অভিযান চালালে সবাই মাস্ক পরবে। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাস্কের বিক্রি কিছুটা বেড়েছে।

বাসযাত্রী মোহাম্মদ সিতার বললেন, করোনার জন্য মাস্ক তো পরতেই হবে। এছাড়া ঢাকায় যে ধুলাবালি এজন্যও মাস্ক ব্যবহার করা প্রয়োজন। তারপরও কেউ কেউ দেখি উদাসীন। তবে আগের চেয়ে মানুষ মাস্ক বেশি ব্যবহার করে।

এ বিষয়ে কথা হয় বেসরকারি চাকরিজীবী আদনান রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, মাস্কের ব্যবহার ও দাম এ দুটোই বেড়েছে। কিন্তু মানুষ মাস্ক ব্যবহার করছে। এর পেছনের কারণ হলো- শীতে করোনায় আক্রান্ত হতে পারে এই ভয়ে। এছাড়া মাস্ক ছাড়া রাস্তায় বের হলে জরিমানা গুনতে হবে।

করোনা সংক্রমণের শুরু থেকেই শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ আরএফএলের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান গেটওয়েল লিমিটেড সার্জিক্যাল মাস্ক তৈরি করছে। গেটওয়েল লিমিটেডের বিপণন পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল জাগো নিউজকে বলেন, আমরা ২০১৫ সালে হবিগঞ্জ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের নিজস্ব কারখানায় সার্জিক্যাল মাস্ক উৎপাদন শুরু করি। করোনার আগে মাস্কের ব্যবহার তেমন ছিল না বললেই চলে। হাসপাতাল কিংবা কারখানাগুলোতে এর ব্যবহার ছিল। কিন্তু করোনাভাইরাসের প্রভাবে মাস্কের চাহিদা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। এ কারণে গেটওয়েল বাজারে চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে উৎপাদন ক্ষমতা বাড়িয়েছে। করোনাভাইরাস শুরুর আগে গেটওয়েল প্রতিদিন ১৫ হাজার পিস মাস্ক উৎপাদন করতো। এখন সেই উৎপাদন প্রতিদিন আড়াই লাখ পিসে দাঁড়িয়েছে। আগামী বছরের শুরুতে মাস্ক উৎপাদন সাড়ে তিন লাখ পিসে বেড়ে দাঁড়াবে। আমাদের মাস্কের কাঁচামাল চীন থেকে আসে।

তিনি জানান, গেটওয়েল লিমিটেড শিগগির কেএন-৯৫ মাস্ক তৈরির পরিকল্পনা করছে, যা দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রফতানি সম্ভব হবে।

মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ জাগো নিউজকে বলেন, আমার দৃষ্টিতে মাস্ক ব্যবহার তো সায়েন্টিফিক। এটা কোনো পলিটিক্যাল সিদ্ধান্ত নয়। এটা একটা বৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্ত, সারা বিশ্বব্যাপী এটা সবারই মানা উচিত। তবে আমাদের এখানে দুর্বলতা আছে। সেটা হলো- এই মানার জন্য আইনগত একটা ভিত্তি থাকলে সুবিধা হয়। এই সাজেশন অনেকে নাও মানতে পারেন। আপনাকে সবজি খেতে বললো আপনি খেলেন না, এটা তো আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু আপনাকে মাস্ক পরার ক্ষেত্রে আইনি একটা বাধ্যবাধকতা আছে, সে বাধ্যবাধকতা সরকার সঠিকভাবে ইমপোজ করতে পারেনি, এখানে এখনো দুর্বলতা আছে।

মাস্ক ব্যবহারের বিষয়ে এই আইনজীবী আরও বলেন, অবশ্যই সবাইকে মাস্ক পরতে হবে। এটার কোনো বিকল্প তো এখন পর্যন্ত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেনি। যদি ভাইরাস থেকে নিরাপদ থাকতে হয় তাহলে মাস্কের বিকল্প নেই। আর ভ্যাকসিন এলে সেক্ষেত্রে ভিন্ন কথা। তবে এখন আমি বলবো, সব লোকই এই মাস্কটা যেন পরে। মাস্ক পরার মাধ্যমে ব্যক্তির মানবাধিকারই রক্ষা হবে। আমাদের যে বেঁচে থাকার অধিকার সেটা মাস্ক পরিধানের মাধ্যমে রক্ষা করার সুযোগ আছে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com