আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

বাচ্চাদের অ্যালার্জির সমস্যায় যা করবেন

সাধারণত বাচ্চারা যেসব অ্যালার্জিতে ভোগে, সেগুলোর বেশিরভাগই বায়ুবাহিত ও খাদ্যবাহিত। ওষুধ, কেমিক্যাল বা পোকামাকড়ের কামড় থেকেও অনেক সময় অ্যালার্জি হয়ে থাকে

বাচ্চাদের মধ্যে অ্যালার্জি অতি সাধারণ ব্যাপার। বড়দের থেকে ছোটদের মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই অ্যালার্জির প্রকোপ বেশি, কারণ তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে কম। সাধারণত বাচ্চারা যেসব অ্যালার্জিতে ভোগে, সেগুলোর বেশিরভাগই বায়ুবাহিত ও খাদ্যবাহিত। 

ওষুধ, কেমিক্যাল বা পোকামাকড়ের কামড় থেকেও অবশ্য অনেক সময় অ্যালার্জি হয়ে থাকে। সুতরাং বাবা-মায়ের এবিষয়ে সম্যক জ্ঞান থাকতে হবে। একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর প্রয়োজন ও ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী বাচ্চার অ্যালার্জি টেস্ট করিয়ে নিতে পারেন। 

কারণ ও লক্ষণ

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অ্যালার্জির প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে থাকে হাঁচি, নাকে অস্বস্তি বা গলা খুশখুশ করা, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, কাশি, চোখ লাল হয়ে যাওয়া এবং চোখ থেকে জল বেরোনো, মাথাব্যথা ইত্যাদি। বাচ্চাদের মধ্যে সর্দিকাশি তো হামেশাই লেগে থাকে। সর্দিকাশি থেকে জ্বরও হয়। তবে এক-দু’সপ্তাহের মধ্যে ঠান্ডা লাগা সেরে যাওয়ার পরেও যদি হাঁচি, কাশি ও গলা খুশখুশ করার মতো সমস্যাগুলো থেকে যায়, তা হলে তা অ্যালার্জির উপসর্গ হতে পারে। 

বাড়ির মধ্যেও নানা বস্তু থেকে বাচ্চার মধ্যে অ্যালার্জি হতে পারে, যেমন ধুলো বা পোকা (মাইটস)। এই মাইটস জাতীয় ক্ষুদ্র পোকা সাধারণত খাটের ম্যাট্রেসের মধ্যে থাকে। তাই এবিষয় যথেষ্ট সতর্ক থাকতে হবে। ম্যাট্রেস নিয়মিত ভাল করে পরিষ্কার করা একান্ত আবশ্যক। তেলাপোকা বা ইঁদুরের মতো জীব থেকেও অনেক সময় বাচ্চাদের মধ্যে অ্যালার্জি হয়ে থাকে। এতেও শেষ নয়। বাড়িতে যদি পাখি, কুকুর বা বেড়ালের মতো পোষ্য থেকে থাকে, তাহলে তাদের লোম থেকেও বাচ্চাদের অ্যালার্জি হতে পারে। 

এসব অ্যালার্জি ছাড়াও মাঝে মাঝে খাবারেও বাচ্চাদের অ্যালার্জি হতে পারে। বাচ্চাদের মধ্যে ফুড অ্যালার্জির কারণের মধ্যে অন্যতম হল দুধ, ডিম, চীনা বাদাম, গম, সয় বা ট্রি নাটস। এই ট্রি নাটসের মধ্যে পড়ে কাজু, পেস্তা, আমন্ড, আখরোট ইত্যাদি। 

যা করণীয়

১. সবরকম কার্বনেটেড ড্রিঙ্ক, যেমন সোডা বা কোল্ড ড্রিঙ্ক এড়িয়ে চলুন। কার্বনেটেড ড্রিঙ্কের থেকে ফলের রস অপেক্ষাকৃত নিরাপদ ঠিকই, তবে তা যে টাটকা, তরতাজা ফল থেকেই তৈরি করা হয়েছে, সেবিষয়ে নিশ্চিত হয়ে তারপরেই বাচ্চাকে খাওয়ান। 

২. প্যাকেজড জুস পারতপক্ষে এড়িয়ে চলুন কারণ সাধারণত এগুলোয় প্রিজ়ারভেটিভস ব্যবহার করা হয়ে থাকে, যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। বাচ্চাকে অবশ্যই আইসক্রিম খাওয়াতে পারেন তবে, অতিরিক্ত পরিমাণে নয়। ফ্রিজ থেকে বার করে একটু অপেক্ষা করে তারপর ওকে আইস-ক্রিম খেতে দিন।

৩. বাচ্চাকে নিয়ে সারাদিনের জন্য আউটিংয়ে বেরোলে, বেরোনোর সময় মনে করে বাচ্চার জন্য অ্যালার্জির ওষুধপত্র প্যাক করে নিন। সানগ্লাস ও টুপি অবশ্যই ব্যবহার করুন। 

৪. খুব গরম বা খুব ঠাণ্ডা জায়গায় বাচ্চাকে না নিয়ে গেলেই ভাল। খুব ঠাণ্ডা জায়গায় গিয়ে অ্যালার্জি হলে বাচ্চার গলা ফুলে যেতে পারে এবং নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যাও তৈরি হতে পারে।

৫. বাচ্চা যেন প্রতিদিন ভাল করে গোসল করে সেবিষয়ে নজর রাখুন। গোসল করানোর সময়ে চুল ভাল করে ধুয়ে দিন। কারণ অনেক সময় সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম পোলেন চুলের সঙ্গে আটকে থাকতে পারে।

৬. বাড়িতে পোষা কুকুর, বেড়াল বা পাখি থাকলে ওদেরও নিয়মিত ভাল করে গোসল করান। লোমশ জীব হলে গোসলের পাশাপাশি ওদের গা আঁচড়ে দেওয়াও একান্ত আবশ্যক। 

৭. আপনার বাচ্চার যদি ঘনঘন সর্দি-কাশি লাগার ধাত থাকে, তাহলে সতর্ক থাকুন। নানারকম অ্যালার্জেনের কারণে ঠাণ্ডা লাগার তীব্রতা অনেক বেড়ে যেতে পারে। এই সমস্ত অ্যালার্জেনের মধ্যে অন্যতম ধোঁয়া, ধুলো, পারফিউম, জীবজন্তুর লোম ইত্যাদি। তবে এই ধরনের অ্যালার্জি বেশিরভাগ সময়েই সিজনাল। 

৮. ডাক্তারের দেওয়া অ্যালার্জির ওষুধ খেয়েই এদের প্রকোপ কমানো সম্ভব। বাচ্চার বিছানার বেডশিট ও বালিশের ওয়াড় কিছুদিন অন্তর বদলে দিন। 

৯. বাড়িতে কোনওরকম ক্ষতিকর ফিউমস বা ধোঁয়া যাতে না ঢোকে, সেবিষয়ে সতর্ক থাকুন। পোকা-মাকড় তাড়ানোর স্প্রে কিংবা কিছু বিশেষ ধূপও কিন্তু ফিউমস বা ধোঁয়া ছড়াতে পারে, যা থেকে বাচ্চার অ্যালার্জি হতে পারে। 

১০. আর বাচ্চার সামনে তো নয়ই, সম্ভব হলে পুরো বাড়িরে কোথাওই ধূমপান করবেন না। 

১১. বাচ্চার সঙ্গে সময় কাটাতে হলে আগে বাইরের জামা-কাপড় ছেড়ে, পরিষ্কার জামাকাপড় পরে নিন। 

১২. সময়মত ভ্যাকসিনেশন ও ডাক্তারের প্রেসক্রাইব করা ওষুধপত্র খাওয়ান।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com