আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

বহুগুণের পুদিনা

পুদিনাপাতা ত্বক, চুল ও শরীর—তিনটির জন্যই খুব উপকারী। যেকোনো পরিচর্যার জন্য কয়েকটি পাতাই যথেষ্ট। কারণ, অতিরিক্ত ব্যবহারে বরং হতে পারে ক্ষতি। তাই সঠিক পরিমাণ ও ত্বকের ধরন বুঝেই ব্যবহার করতে হবে পুদিনাপাতা। বলেছেন বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ বিউটি কেয়ারের রূপবিশেষজ্ঞ শারমিন কচি।

উজ্জ্বল ত্বকের জন্য পুদিনা

দুই টেবিল-চামচ চটকানো কলা এবং ১০ থেকে ১২টি পুদিনাপাতার পেস্ট মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি ত্বকে লাগিয়ে ১৫ থেকে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এই প্যাক সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করতে পারেন।

ছবি: ওমর ইলমাজ, পেকজেলসডটকম
ছবি: ওমর ইলমাজ, পেকজেলসডটকম

প্যাকটির উপকারিতা

কলায় ভিটামিন এ, বি, সি এবং ই থাকে প্রচুর পরিমাণে। এ ছাড়া রয়েছে পটাশিয়াম, ল্যাকটিক, অ্যামাইনো অ্যাসিড ও জিংক। এই তিনটি উপাদানে ত্বক হয় আর্দ্র ও মসৃণ। ত্বকের ক্ষয়, ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে এই প্যাক বেশ উপকারী। এ ছাড়া পুদিনা ও কলার মিশেল ত্বক সুন্দর রাখে এবং উজ্জ্বলতা বাড়ায়।

ব্রণের ওষুধ পুদিনা

খুব দ্রুত ব্রণ দূর করতে পুদিনাপাতা দারুণ কাজ করে। ১০ থেকে ১২টি পুদিনাপাতা ছেঁচে এক টেবিল চামচ লেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিন। এটি ব্রণ, ব্রণ আক্রান্ত স্থান বা ব্রণের দাগের ওপর লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে তা ধুয়ে নিন। সপ্তাহে একবার এটা ব্যবহার করা যাবে।

ছবি: কিম ভ্যান ভুরেন,
পেকজেলসডটকম
ছবি: কিম ভ্যান ভুরেন, পেকজেলসডটকম

প্যাকটির উপকারিতা

পুদিনার স্যালিসাইলিক অ্যাসিড ও লেবুর রসের ব্লিচিং উপাদান ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া লেবুতে থাকা ভিটামিন সি ত্বক উজ্জ্বল করে।

তৈলাক্ত ত্বকের যত্নে পুদিনা

ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমাতে ১০-১২টি পুদিনাপাতা বেটে তার সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে এক টেবিল-চামচ মুলতানি মাটি, আধা টেবিল-চামচ মধু ও আধা টেবিল-চামচ টক দই। ঘন মিশ্রণ হওয়া পর্যন্ত মেশাতে থাকুন। ঘরেও তৈরি করে নিতে পারেন টক দই।
মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। সপ্তাহে দুবার এটা ব্যবহার করলে ত্বকের তেলতেলে ভাব অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এ ছাড়া পুদিনাপাতা মেশানোর ফলে এতে খনিজ উপাদান যোগ হয় এবং বাড়তি তেল দূর হয়ে ত্বকের ভেতর থেকে পরিষ্কার হয়।

ছবি: ক্যারোলিনা গ্র্যাবওস্কা,
পেকজেলসডটকম
ছবি: ক্যারোলিনা গ্র্যাবওস্কা, পেকজেলসডটকম

শুষ্ক ত্বকের জন্য পুদিনা

শুষ্ক ত্বকের জন্য ১০ থেকে ১২টি পুদিনাপাতা বেটে তার সঙ্গে ২ টেবিল-চামচ টক দই ও এক টেবিল চামচ মুলতানি মাটি মিশিয়ে ঘন পেস্ট করতে হবে। প্যাকটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক মসৃণ, আর্দ্র ও কোমল রাখতে এই ফেস প্যাক খুবই কার্যকর।

চুলের যত্নে পুদিনাপাতা

পুদিনার শিকড়ের রস উকুননাশক হিসেবে খুবই কার্যকর, এমনকি পাতাও। পুদিনাপাতা বা শিকড়ের রস চুলের গোড়ায় লাগিয়ে একটি পাতলা কাপড় মাথায় পেঁচিয়ে রাখতে হবে। এক ঘণ্টা পর চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দুবার করলে এক মাসের মধ্যেই চুল উকুনমুক্ত হবে।

ছবি: মারিফে, পেকজেলসডটকম
ছবি: মারিফে, পেকজেলসডটকম

পুদিনার স্বাস্থ্যকথা

পুদিনাপাতার রস শ্বাসপ্রশ্বাসের নালি খুলে দেওয়ার কাজে সহায়তা করে। ফলে অ্যাজমা এবং কাশির সমস্যায় পুদিনাপাতা বেশ কার্যকর। পুদিনাপাতা গরম পানিতে ফুটিয়ে সেই পানির ভাপ নিলে এবং গার্গল করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
পুদিনাপাতার রস ব্যথানাশক উপাদান হিসেবেও কাজ করে। মাথাব্যথা হলে পুদিনাপাতার চা পান করতে পারেন। অথবা তাজা কিছু পুদিনাপাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। জয়েন্টের ব্যথায় পুদিনাপাতা বেটে প্রলেপ দিলে আরাম পাওয়া যাবে।
পুদিনাপাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস; যা পেটের যেকোনো সমস্যার জন্য উপকারী। হজমের সমস্যা এবং পেটের ব্যথা থাকলে খাবার পর ১ কাপ পুদিনাপাতার চা খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। ৬-৭টি তাজা পুদিনাপাতা গরম পানিতে ফুটিয়ে মধু মিশিয়ে খুব সহজে পুদিনাপাতার চা তৈরি করতে পারেন ঘরে।

শরীর ঠান্ডা রাখার একটি বিশেষ গুণ রয়েছে পুদিনায়। পানিতে কিছু পুদিনাপাতা কিছুক্ষণ ফেলে গোসল করে নিন।

পুদিনাপাতা অ্যান্টিবায়োটিকেরও কাজ করে। শুকনো পুদিনাপাতা ফুটিয়ে সেই পানি ফ্রিজে রেখে দিন। এক বালতি পানিতে ১০ থেকে ১৫ চামচ পুদিনার পানি মিশিয়ে গোসল করলে গরমে ব্যাকটেরিয়াজনিত দুর্গন্ধ কমে। পুদিনার অ্যাসট্রিনজেন্ট গুণ ঘামাচি, অ্যালার্জিও দূর করে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com