আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

বড়দিনের বড় স্বাদ


এবার বড়দিন উদ্‌যাপনে দেখা যাবে ভিন্নতা। অনেক দেশে তো লকডাউন দেওয়ার পরিকল্পনাও চলছে। বাড়িতেই যখন থাকতে হবে, তখন বড়দিনের কেকও হোক বাড়িতে—সবাই মিলে। কেক, কুকিজ সবকিছুতেই থাকুক মজার স্বাদ। তেমন কিছু কেক–কুকিজের রেসিপি দিয়েছেন রেনিন্সস্ ঢাকা গুলশান হোটেলের পেস্ট্রি শেফ ফিলিপ গোমেজ

দারুচিনির কুকিজ

উপকরণ: কাঠবাদামের পাউডার ২৫০ গ্রাম, চিনি ২০০ গ্রাম, দারুচিনিগুঁড়া ৫ গ্রাম, আইসিং সুগার ৫০ গ্রাম ও ডিম (সাদা অংশ) ৩টি।

সাজানোর জন্য: ডিমের সাদা অংশ ১টি ও আইসিং সুগার ৩০০ গ্রাম।

প্রণালি: প্রথমেই ডিমের সাদা অংশ বিট করে ফেনিয়ে নিন। এতে অল্প অল্প করে চিনি দিয়ে বিট করতে হবে, যেন আরও একটু জমাট হয়ে যায়। এখন বাকি উপকরণগুলো এক এক করে এই ডিমের মিশ্রণে দিয়ে মোটামুটি নরম একটি ডো বানাতে হবে। ডো ৩ ইঞ্চি পুরু করে বেলে রুটির মতো বানিয়ে নিন। ডিমের সাদা অংশ ও আইসিং সুগার দিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে হালকা করে ব্রাশ করে নিতে হবে এবং স্টার কুকি কাটার দিয়ে কেটে নিন। ওভেনে ১৫০ ডিগ্রিতে প্রি-হিট করে, একটি ট্রেতে বেকিং পেপার বিছিয়ে এর ওপর বিস্কুট সাজিয়ে ১০-১৫ মিনিট বেক করে নিন। রং বাদামি হয়ে এলে নামিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন। এই কুকিজ ২ সপ্তাহ পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়।

বড়দিনের বড় স্বাদ

বিজ্ঞাপন

আদা–কমলার চকলেট কেক

উপকরণ: চকলেট মুজের জন্য: ডিমের কুসুম ২৪০ গ্রাম, চিনি ২৫০ গ্রাম, পানি ১৬০ মিলিলিটার, ক্রিম ১০০ মিলিলিটার, জেলোটিন ১৫ গ্রাম, ডার্ক চকলেট ৭০০ গ্রাম, মিল্ক চকলেট ২০০ গ্রাম ও হুইপড ক্রিম ১ লিটার।

কমলার মুজের জন্য: ডিমের কুসুম ১৫০ গ্রাম, চিনি ১৫০ গ্রাম, কমলার রস ৩৫০ মিলিলিটার, দই ৭৫০ মিলিলিটার, জেলোটিন ৫০ গ্রাম, হুইপড ক্রিম ১০৫০ মিলিলিটার ও খাবার কমলা রং ৩ গ্রাম।

কমলার গ্লেজের জন্য: সাদা চকলেট ৩০০ গ্রাম, জেলোটিন ৩০ গ্রাম, গ্লুকোজ (গুলানো) ১০০ মিলিলিটার, চিনি ৭০ গ্রাম, কনডেন্সড মিল্ক ১০০ মিলিলিটার ও খাওয়ার কমলা রং ১০ গ্রাম।

প্রণালি: একটি বাটিতে ডিমের কুসুম ও চিনি মিশিয়ে মিশ্রণ বানাতে হবে। এবার পানি দিয়ে ক্যারামেল বানিয়ে নিন। এরপর ক্রিম যোগ করে আরও ভালো করে মেশাতে হবে। এ পর্যায়ে প্রথমে চকলেট, হুইপড ক্রিম ও জিলোটিন যোগ করতে হবে। ফ্রিজে রাখতে হবে জমাট বাঁধার জন্য। আরও একটি বাটিতে ডিমের কুসুম, চিনি, দই, জেলোটিন, হুইপড ক্রিম ও কমলা রং দিয়ে আরেকটি মিশ্রণ বানিয়ে নিতে হবে। এবার ফ্রিজ থেকে কেক বের করে কমলার গ্লেস লাগিয়ে পরিবেশন করুন।

একটি পাত্রে ক্রিম, চিনি ও গ্লুকোজ গরম করে মিশ্রণ বানিয়ে নিতে হবে। এবার এই মিশ্রণে মিল্ক চকলেট ও জেলোটিন দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়তে হবে। খাওয়ার রং দিতে হবে। এভাবে তৈরি হয়ে যাবে কেক সাজানোর জন্য অরেঞ্জ গ্লেজ।

বড়দিনের বড় স্বাদ

রাসবেরি লেমন কেক

উপকরণ: লেমন ক্রিমের জন্য: ডিমের কুসুম ১০০ গ্রাম, মাখন ১০০ মিলিলিটার, চিনি ১০০ গ্রাম ও লেবুর রস ৮০ মিলিলিটার।

রাসবেরি মুজের জন্য: ডিমের কুসুম ৭৫ গ্রাম, চিনি ৮০ গ্রাম, গরম পানি ২৫ মিলিলিটার, সাদা চকলেট ৫০০ গ্রাম, হুইপড ক্রিম ৬০০ মিলিলিটার, রাসবেরি পিউরি ৪০০ মিলিলিটার ও জেলোটিন ২০ গ্রাম।

লাল চকলেট গ্লেজের জন্য: সাদা চকলেট ৩০০ গ্রাম, জেলোটিন ৩০ গ্রাম, গ্লুকোজ ৪০০ গ্রাম, চিনি ৭০ গ্রাম, হুইপড ক্রিম ১০০ গ্রাম, কনডেন্সড মিল্ক পরিমাণমতো ও খাবারের লাল রং ২০ গ্রাম।

প্রণালি: প্যানে ডিমের কুসুম, চিনি, মাখন ও লেবুর রস ভালো করে নেড়ে জ্বাল দিয়ে নিন। মিশ্রণটি ঘন হয়ে এলে নামিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে। অন্য একটি বাটিতে ডিমের কুসুম ও চিনি ভালো করে ব্লেন্ড করে ফেনা করে নিন। এবার চকলেট গলিয়ে, ক্রিম মিশিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে নিতে হবে। জেলোটিন ঠান্ডা পানিতে গুলিয়ে গরম করে নিন। ডিমের মিশ্রণে মিল্ক চকলেট ও জেলোটিন যোগ করতে হবে। পুরো মিশ্রণটি সুইস রোলের মতো করে পেঁচিয়ে চিনির সিরাপ দিতে হবে। একইভাবে ভ্যানিলা স্পঞ্জ কেক দিয়ে পেঁচিয়ে দিতে হবে। ফ্রিজে রাখতে হবে ১ ঘণ্টা জমার জন্য।

সাজানোর জন্য: একটি প্যানে কনডেন্সড মিল্ক, চিনি ও গ্লুকোজ গরম করে মিশ্রণ বানিয়ে নিতে হবে। এবার এই মিশ্রণে মিল্ক চকলেট ও জেলোটিন দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়ুন। লাল খাবার রং দিতে হবে। তৈরি হয়ে গেল কেক সাজানোর জন্য গ্লেজ। এবার ফ্রিজ থেকে কেক বের করে চকলেট গ্লেস দিয়ে মুড়িয়ে রাখুন। আরও ১ ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিন। জমে যাওয়ার পর সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

বড়দিনের বড় স্বাদ

ফলের কেক

উপকরণ: মাখন ৩৪০ গ্রাম, চিনি ৩৪০ গ্রাম, ডিম ৬টি, ময়দা ৪২০ গ্রাম, বেকিং পাউডার ১০ গ্রাম, মিক্সড ফ্রুটস ১৮৫ গ্রাম, লাল চেরি ১২৫ গ্রাম, কিশমিশ ১৮৫ গ্রাম ও ভ্যানিলা অ্যাসেন্স ১৫ মিলিলিটার।

সাজানোর জন্য: ডেকোরামা (সুগার পেস্ট) ২০০ গ্রাম, আইসিং সুগার ১৫০ গ্রাম ও স্ট্রবেরি জ্যাম ১০০ গ্রাম।

প্রণালি: প্রথমেই একটি বাটিতে মাখন ও চিনি মিশিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে নিতে হবে। এরপর এক এক করে ডিম মেশান। ভ্যানিলা অ্যাসেন্স যোগ করুন।

এবার বাকি উপকরণগুলো এক এক করে মিশিয়ে নিন। ওভেন ১৬০ ডিগ্রিতে প্রি-হিট করে কেকের মিশ্রণ দিয়ে ৪০-৪৫ মিনিট বেক করে নিতে হবে। ৪৫ মিনিট পর নামিয়ে ঠান্ডা করে ডেকোরামা, আইসিং সুগার ও স্ট্রবেরি জ্যাম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন ফলের ক্রিসমাস কেক।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com