আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

না ছিলে যেভাবে কলা খান রানি এলিজাবেথ

রানি বলে কথা। সাধারণের সঙ্গে মিশবেন ঠিকই। তবে কায়দাকানুনে বুঝিয়ে দেবেন তিনি অসাধারণ। মামুলি এক কলা খাওয়ার কথাই ধরুন। খোসা ছিলে গপাগপ গিলবেন, ব্রিটিশ রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের বেলায় এমনটা কখনো হয় না। তিনি কলা খান ছুরি আর কাঁটাচামচের সাহায্যে।

কাজটি রানি কীভাবে করেন, তা ব্যাখ্যা করেছেন শিষ্টাচারবিশেষজ্ঞ উইলিয়াম হ্যানসন। ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড ‘দ্য মিরর’কে বলেন, ‘কাঁটাচামচ দিয়ে ধরে রেখে শুরুতে কলার একপ্রান্তে ছুরি দিয়ে খানিকটা কেটে নেন। একই ভাবে অপর প্রান্তেও খানিকটা কাটেন। এরপর ছুরি দিয়ে এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত পর্যন্ত কলার খোসা কেটে তা ছাড়িয়ে নেন। এবার একটু একটু করে কেটে খাওয়ার পালা।’ রানির সাবেক রাঁধুনি ড্যারেন ম্যাকগ্রেডিও একই কথা বলেছেন।

কেবল কলা নয়, যেকোনো খাবার খাওয়ার নিজস্ব রীতি আছে রানি এলিজাবেথের। এ ব্যাপারে তাঁর নাক একটু উঁচু। রানির খাবারের জন্য বার্ষিক বরাদ্দ ১৬ লাখ ব্রিটিশ পাউন্ড। এর মধ্যে অবশ্য রানির সৌজন্যে রাষ্ট্রীয় ভোজ থেকে শুরু করে রাজপরিবারের সকালের নাশতা পর্যন্ত সবই অন্তর্ভুক্ত।

ব্রিটিশ রানির জন্য ১৫ বছর কাজ করেছেন ম্যাকগ্রেডি। তিনি বলেছেন, ‘রানির পছন্দের খাবার হলো চকলেট বিস্কুট কেক। এই একটি কেক তিনি বারবার খান। তিনি একদম চকোহোলিক।’

চকলেট বিস্কুট কেক রানির এতই পছন্দের যে প্রতিটা দিন খান তো বটেই, একদিনও নাকি ওই কেক না খেয়ে ঘর থেকে বের হন না। আর নৈশভোজে মাংস খাওয়ার বেলায় রানির শর্ত হলো, সেটা ভালোভাবে সেদ্ধ হতে হবে।

এবার দেখা যাক রানির খাদ্যতালিকা। সাবেক রাজরাঁধুনি ম্যাকগ্রেডি বলেছেন, ‘মূল কোর্সে তিনি গ্যালিক স্টিক, মাশরুম হুইস্কি সসের সঙ্গে ফিলে স্টিকের মতো খাবার পছন্দ করেন, বিশেষ করে হরিণের মাংস দিয়ে তৈরি করলে।’

ম্যাকগ্রেডির তথ্য অনুযায়ী, প্রথম কোর্সে তিনি ‘গ্লেনিগলস পাটে’ ভালোবাসেন। এটি মূলত স্মোকড স্যামন, ট্রাউট কিংবা ম্যাকেরেল, অর্থাৎ মাছের পদ। বিশেষ করে স্কটল্যান্ডের বালমোরালের রিভার ডির স্যামন তাঁর পছন্দের। রানির জন্য কাজ করার সময় অনেক ব্রিটিশ এবং ফরাসি খাবার রান্না করেছেন ম্যাকগ্রেডি। তবে রানি কখনোই ঠিক ‘ফুডি’ ছিলেন না বলেও জানিয়েছেন। তাঁর ভাষায়, ‘রানি বাঁচার জন্য খান। খাওয়ার জন্য বাঁচেন না।’

  • না ছিলে যেভাবে কলা খান রানি এলিজাবেথ

    না ছিলে যেভাবে কলা খান রানি এলিজাবেথ

  • না ছিলে যেভাবে কলা খান রানি এলিজাবেথ

    না ছিলে যেভাবে কলা খান রানি এলিজাবেথ

  • না ছিলে যেভাবে কলা খান রানি এলিজাবেথ

    না ছিলে যেভাবে কলা খান রানি এলিজাবেথ

  • না ছিলে যেভাবে কলা খান রানি এলিজাবেথ
  • না ছিলে যেভাবে কলা খান রানি এলিজাবেথ
  • না ছিলে যেভাবে কলা খান রানি এলিজাবেথ
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com