আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

ত্বকের একটি অস্বস্তিকর সমস্যা ব্রণ। অনেকেরই ব্রণ হয় এবং তা পরিচর্যা করলে সেরে যায়। আবার কিছু ব্রণ আছে যা সহজে সারতেই চায় না, সারলেও বারবার ফিরে আসে। এতে ভোগান্তির কোনো শেষ নেই। ব্রণের নানা ধরন, কারণ এবং আধুনিক চিকিৎসা নিয়ে আলোচনা হলো সাপ্তাহিক স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষ অনুষ্ঠান ‘ডিজিটাল হসপিটাল লাইভ: হ্যালো ডক্টর’-এর ষষ্ঠ পর্বে।

ডা. শ্রাবন্য তৌহিদার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন স্কিনএজ ডার্মাকেয়ারের কনসালট্যান্ট ডার্মাটোলজিস্ট ডা. তাসনিম তামান্না হক
ডা. শ্রাবন্য তৌহিদার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন স্কিনএজ ডার্মাকেয়ারের কনসালট্যান্ট ডার্মাটোলজিস্ট ডা. তাসনিম তামান্না হক

ডা. শ্রাবন্য তৌহিদার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে ছিলেন স্কিনএজ ডার্মাকেয়ারের কনসালট্যান্ট ডার্মাটোলজিস্ট ডা. তাসনিম তামান্না হক। ১৪ জানুয়ারি অনুষ্ঠানটি প্রথম আলো ও ডিজিটাল হসপিটালের ফেসবুক পেজ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।বিজ্ঞাপন

প্রথমে জানা গেল ব্রণের কারণ সম্পর্কে। ত্বকের রোমকূপ ব্লক হয়ে গেলে, অতিরিক্ত তেল, সিবাম নিঃসৃত হলে ব্রণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এ ছাড়া প্রোপিয়োনিব্যাকটেরিয়াম অ্যাকনেস নামের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে এটি হতে পারে। ব্রণের কিছু ধরন রয়েছে। যেমন প্রাথমিক পর্যায়ের ব্রণকে কমিডন বলে। এটি হলে মুখে ব্ল্যাকহেডস বা সাদা দানার মতো হয়। ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ফলে যে ব্রণ হয় তাকে পাস্টিউলার অ্যাকনে। এই ব্রণ একটু বড় এবং ব্যথাযুক্ত আর এর ভেতরে পুঁজ থাকে। আবার আরেক ধরনের ব্রণ হয় যাতে মুখ ভর্তি হয়ে থাকে। একে সিস্টিক অ্যাকনে বলে।

মুখে ব্রণ
মুখে ব্রণ

ব্রণ হওয়ার ক্ষেত্রে বয়স বেশ বড় একটি ফ্যাক্টর। বয়ঃসন্ধিকাল শুরু হলে শরীরে অ্যান্ডোজেন হরমোন বেড়ে যায়। এ সময় ছেলে ও মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রে ব্রণ হওয়াটা খুব স্বাভাবিক। আবার এটাও দেখা যাচ্ছে, ২৫ বছর বয়সের পরও অনেকের নতুন করে ব্রণ হচ্ছে।

বয়ঃসন্ধিকাল বা অন্য যেকোনো সময়ে যে ব্রণ হয়, সেটি অনেক বেশি হলে বা ত্বকের কোনো সমস্যা যেমন দাগ বা গর্ত সৃষ্টি করে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ বলেন, এই দাগ বা গর্ত কোনো ক্রিম বা জেলে সেরে যায় না। এ জন্য প্রয়োজন দীর্ঘ চিকিৎসার। তাই প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা করালে মুখে দাগ বা গর্ত হওয়ার মতো সমস্যাগুলো সহজেই এড়ানো যায়।

ডা. তাসনিম তামান্না হক আরও বলেন, জীবনযাপনের সঙ্গেও ব্রণের সম্পর্ক আছে। এখন তরুণ-তরুণীদের মধ্যে ফাস্ট ফুড খাওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি। ফলে তাঁরা খাবারের সঙ্গে অনেক বেশি অসম্পৃক্ত চর্বি এবং চিনি গ্রহণ করছেন। চিনি সিবাম নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয়। আবার শরীরচর্চার অভাবও ব্রণের জন্য দায়ী।

অনেকে আছেন যাচাইবাছাই না করে বিভিন্ন পণ্য মুখে লাগিয়ে থাকেন। এসবের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্য ব্রণ হতে পারে।

যাঁদের মেটাবোলিজমের সমস্যা আছে, ঠিকমতো খাবার হজম না হয় না এবং যাঁরা ঠিকমতো পানি পান করেন না এবং শাকসবজি খান না, তাঁদের বেশি ব্রণ হতে দেখা যায়। কারণ, তাদের শরীর থেকে টক্সিন বের হয় না।

অনেকেই আছে ব্রণ হলে হাত দিয়ে সেটি গলিয়ে দেন। এ ব্যাপারে ডা. তাসনিম তামান্না চৌধুরী বিশেষভাবে সতর্ক করে দিলেন। তিনি বলেন, ‘এটি একদমই করা যাবে না। কারণ, আমাদের হাতে কিছু ব্যাকটেরিয়া থাকে যা এর মাধ্যমে ত্বকের সংস্পর্শে চলে এসে আরও বেশি ক্ষতি করতে পারে। এমনকি ত্বকের গভীরে গিয়ে সংক্রমণ সৃষ্টি করতে পারে।’ এ জন্যই মূলত ত্বকে দাগ হয়।বিজ্ঞাপন

ব্রণের সমস্যা এড়াতে স্কিন কেয়ারের প্রতি নজর দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে আগে নিজের ত্বকের ধরন জানতে হবে। তৈলাক্ত ত্বকে অয়েল বেসড প্রোডাক্ট লাগানো থেকে বিরত থাকতে হবে। যাঁদের অ্যাকনে পোর ত্বক, তাঁদের আলফা হাইড্রোক্সি বা বিটা হাইড্রোক্সি অ্যাসিডযুক্ত ফেসওয়াশ এবং শুষ্ক ত্বকের অধিকারীদের ফোমিং জেল-টাইপ প্রোডাক্ট ব্যবহার করা উচিত। আর সকাল ও রাতে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুতে হবে, ময়েশ্চারাইজার মাখতে হবে ও বাইরে গেলে অবশ্যই সানস্ক্রিন মাখতে হবে।

ডা. তাসনিম তামান্না চৌধুরী বলেন, ‘যাঁরা নিয়মিত বাইরে যাচ্ছেন আর অনেক মেকআপ ব্যবহার করেন, তাঁদের জন্য ডাবল ক্লিনজিং আর সপ্তাহে একদিন স্ক্রাবিং করা জরুরি।’

এখন ব্রণের অনেক আধুনিক চিকিৎসা আছে। কমিডন ব্রণ হলে ভ্যাকুয়াম ক্লিনজিং এবং আলট্রাসনিক ফেসিয়ালের মাধ্যমে মুখের ভেতরের ব্ল্যাকহেডস এবং হোয়াইটহেডস বের করা যায়। সংক্রমিত বা পস্টিউলার ব্রণ হলে অ্যান্টিবায়োটিক কেমিক্যাল পিলিং এজেন্ট ব্যবহার করা হয় ত্বকের ধরন বুঝে। আর যাঁদের ত্বকের একদম দাগ বা গর্ত হয়ে গেছে, তাঁদের জন্য আছে লেজার বা মাইক্রোনেডলিং ট্রিটমেন্ট। এর ফলে যেখানে গর্ত হয়েছে, সেখানে নতুন করে কোলাজেন উৎপন্ন করা হয়। লেজার ট্রিটমেন্ট অবশ্যই ডারমাটোলজিস্টের পরামর্শ নিয়ে ভালো একটি জায়গা থেকে করাতে হবে। আর সব ধরনের ত্বকের জন্য অবশ্যই দুই ঘণ্টা পরপর সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। সেটি ঘরে থাকলেও এবং কম্পিউটার স্ক্রিনের সামনে বসে কাজ করার সময়েও।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com