আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

নাকে নেওয়ার টিকা, ট্রায়ালের আবেদন হচ্ছে বাংলাদেশে

এবার আর ইনজেকশন দিয়ে নয়, নাক দিয়ে টেনে নেওয়া যাবে- এধরণের একটি টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য আবেদন করা হচ্ছে। এই টিকার সবচেয়ে বড় সুবিধা নিয়ে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এটি গ্রহণ করতে কোনও টিকা কেন্দ্রে যাওয়ার দরকার নেই। ঝামেলা থাকবে না টিকা সংরক্ষণেরও, দরকার হবে না বিশেষ সংরক্ষণ বা পরিবহন ব্যবস্থারও।

টিকাটি উদ্ভাবন করেছে সুইডেনের ক্যারোলিনস্কা ইউনিভার্সিটি। আর মানবদেহে এর পরীক্ষামূলক প্রয়োগের জন্য সুইডেনের ইম্যিউন সিস্টেম রেগুলেশন হোল্ডিং এবি বা আইএসআর কন্ট্রাক্ট রির্সাচ অর্গানাইজেশন ( সিআরও) হিসেবে বাংলাদেশে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালস লিমিটেডের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি করেছে। যদি বাংলাদেশ এই টিকার হিউম্যান ট্রায়ালের জন্য অনুমোদন পায় তাহলে নিয়ম অনুযায়ী বাংলাদেশ এই টিকা পাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার তালিকাতে থাকবে।

একইসঙ্গে বাংলাদেশে এই টিকা তৈরির জন্য গত ৬ জুলাই বাংলাদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ইউনিমেডের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি করেছে আইএসআর।

আশা করা হচ্ছে আগামী সপ্তাহে এর ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য বাংলাদেশ মেডিক্যাল রিসার্চ কাউন্সিলে (বিএমআরসি) আবেদন করা হবে।  

বাংলাদেশ থেকে এই টিকা বিষয়ক প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর হিসেবে জড়িত রয়েছেন বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিন-এর সেক্রেটারি জেনারেল ও মুগদা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর। বাংলাদেশে তিনি এ কাজে প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর হিসেবে কাজ করছেন।

বাংলা ট্রিবিউনকে অধ্যাপক আহমেদুল কবীর বলেন, বিশ্বজুড়ে এই মুহূর্তে করোনা ভাইরাসের নানা টিকা আবিস্কারের চেষ্টা হচ্ছে। আর এর ভেতরেই সুইডেনে একটি ভালো টিকা আবিষ্কার হয়েছে, যেটা ন্যাজাল এবং ওরাল– দুইভাবেই দেওয়া যাবে। প্রাণীদেহে স্টাডিতে এর কার্যকারিতা শতভাগ দেখা যাচ্ছে।

আর এখন যদি নাক দিয়ে গ্রহণ করা যায়- এমন টিকা আবিষ্কার হয়, তাহলে এর চেয়ে ভালো আর কিছু হতে পারে না। যদি এই টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালটা সফলভাবে করা যায় তাহলে টিকার ক্ষেত্রে বিশাল এক পরিবর্তন আসবে।

কেমন হবে এই টিকার ধরণ- জানতে চাইলে অধ্যাপক আহমেদুল কবীর বলেন, এটা পাউডার জাতীয় টিকা হবে, যার কারণে বিশেষ কোনও পরিবহণ বা বিশেষভাবে সংরক্ষণের কোনও বিষয় থাকবে না।

এটা কোনও কোল্ড চেইন বা ফ্রিজে রাখার দরকার নেই জানিয়ে তিনি বলেন, এটিকে সাধারণ তাপমাত্রায় রাখা যাবে এবং যেহেতু নিডেললেস অর্থ্যাৎ, সুঁই লাগে না তাই এটা পুরোপুরি গ্রিন টেকনোলজি। এই টিকা সংরক্ষণ করার জন্য ইলেক্ট্রেসিটি খরচ করতে হবে না, যেমনটা মডার্না বা ফাইজারের ক্ষেত্রে হচ্ছে।

আফ্রিকান দেশ বা অনুন্নত দেশগুলোতে কোল্ড চেইন মেইনটেন করা খুব কঠিন। আর যার কারণে কোল্ড চেইন ঠিকমতো মেনটেইন না করার ফলে অনেক টিকা নষ্ট হয়ে যায়।

কোল্ড চেইন নেই, এটা একটা ব্রেকথ্রু

এই টিকার কার্যকারিতা সর্ম্পকে বলতে গিয়ে অধ্যাপক আহমেদুল কবীর বলেন, টিকাটি নাক দিয়ে নেওয়ার কারণে নাক এবং মুখের মধ্যেই যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হবে, তেমনি শরীরে ভিতরে যাওয়ার পর শরীরের মধ্যেও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হবে।

ইনজেকশন ফর্মে টিকা এখন যেটা দেওয়া হচ্ছে, সেটায় কেবল শরীরের ভেতরে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি হচ্ছে- আর এটাই হচ্ছে এই দুই ধরনের টিকার মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য।

তবে গত তিনমাস ধরে কাজ করা হলেও এ বিষয়ে এখনও কিছু বলা হয়নি আমাদের পক্ষ থেকে। সেটা কেন হয়নি জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রাণীদেহে ট্রায়াল সাকসেসফুল হয়েছে। কিন্তু চুড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য দরকার হিউম্যান ট্রায়ালেও একইরকম ফলাফল পাওয়া। সেটা না হলে এই মুহূর্তে আসলে হৈচৈ করার মতো কিছু বলা যাবে না। তবে তিনি বলেন, কিন্তু তারপরও আমরা আশাবাদী এর ভালো একটা রেজাল্ট হবে।

এখন দরকার ইথিক্যাল ক্লিয়ারেন্স

বাংলাদেশে এই ট্রায়াল করার জন্য বিএমআরসির ইথিক্যাল অ্যাপ্রুভাল দিলে হিউম্যান ট্রায়াল করা সম্ভব হবে, আর হিউম্যান ট্রায়াল করার পর তার রেজাল্ট পেলে একটা ব্রেকথ্রু-যার একটি পার্ট হবে বাংলাদেশ, বলেন অধ্যাপক আহমেদুল কবীর।

তিনি জানান, এই টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর হিসেবে কাজ করছেন তিনি, সঙ্গে আরও আছেন মেডিসিন বিভাগের আরেক স্বনামধন্য চিকিৎসক অধ্যাপক এ বি এম আব্দুল্লাহ।

আর এজন্য প্রটোকল তৈরির কাজ করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য প্রটোকল আমরা তৈরি করেছি। আগামী সপ্তাহে এটা বিএমআরসিতে সাবমিট করব, যদি তাদের অনুমোদন পাই তাহলে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল বাংলাদেশে হবে।

আর ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের প্রথম ধাপের কাজ হবে মুগদা মেডিক্যাল কলেজে, সেখানে ১৮০ জন মানুষের উপর এই ট্রায়াল হবে।  “১৮০ জন নিয়েই পরিকল্পনা করা হচ্ছে, এখন ভলান্টিয়ার হিসেবে যারা এই টিকা দিতে রাজী হবেন, শুধু তাদেরকেই নেওয়া হবে”।

এখানে রেন্ডেমাইজ চয়েস হবে-কোনও বাধাধরা মানুষকে দেওয়া হবে না, বলেন অধ্যাপক আহমেদুল কবীর।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com