আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

নখ জানিয়ে দিচ্ছে আপনি কতটা সুস্থ

নখ ত্বকের অংশ। এটি প্রত্যেক মানুষকে সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে। আবার এই নখ দেখেই বোঝা যায় আপনি কতটা সুস্থ আছেন। প্রাচীনকালে চিকিৎসকেরা নখ দেখেই বলে দিতে পারতেন শারীরিক সমস্যা। নখের রং দেখে জেনে নিন আপনার শারীরিক অবস্থা-

হলদে নখ

অনেকের নখের রং হলুদ থাকে। এটি হতে পারে ছত্রাক-সংক্রমণ, নেলপালিশের অতিরিক্ত ব্যবহার, সোরিয়াসিস কিংবা অতিরিক্ত ধূমপানের কারণে। যদি আপনার নখের রং হলুদ হয় এবং এর সঙ্গে ব্যথাবোধ করেন তবে বুঝবেন ছত্রাক সংক্রমণের কারণে এমনটা হয়েছে। আবার অনেক সময়  ওষুধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া বা সোরিয়াসিস থেকেও হতে পারে এই সমস্যা। তাই নখের রং হলুদ হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

নখে সাদা দাগ

নখে সাদা দাগের সমস্যা দেখা দিতে পারে অনেকের। আঞ্চলিক ভাষায় একে ‘নখে ফুল ফোটা’ও বলা হয়ে থাকে। এটি অনেক সময় অতিরিক্ত ম্যানিকিওরের কারণে হতে পারে, আঘাত লাগলেও নখে সাদা দাগের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অনেক সময় এই দাগ নিজ থেকেই মিলিয়ে যায়। তবে সমস্যা বোধ করলে ডার্মাটোলজিস্টের পরামর্শ নেয়াই জরুরি।

নখ ভেঙে গেলে

আপনার নখ ‍কি একটু বড় হতে না হতেই ভেঙে যায়? এটি হতে পারে বারবার হাত ধোয়ার অভ্যাস থাকলে। কারণ তখন নখ নরম হতে থাকে। ফলে ভেঙে যায় সহজেই। তবে এটি হতে পারে শারীরিক অসুস্থতার লক্ষণ। অনেক সময় নখ ভেঙে যাওয়ার সমস্যা হতে পারে ভিটামিন এ-র অভাবে। তাই নখ শক্ত রাখার জন্য ভিটামিন সি খেতে হবে নিয়মিত।

কালচে দাগ

সাধারণত যারা শ্যামবর্ণের, তাদের ক্ষেত্রে নখে লম্বলম্বি কালচে দাগের এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের দাগ দেখা দিলে সতর্ক হতে হবে। কারণ এই দাগ দীর্ঘস্থায়ী হলে কিংবা নতুন করে দাগ সৃষ্টি হলে তা হতে পারে ম্যালিগন্যান্ট মেলোনোমা নামের এক ধরনের ত্বকের ক্যান্সার। তাই এ ধরনের দাগ দেখতে পেলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

নখের গোড়ায় সাদা দাগ

নখের গোড়ায় অর্ধেকটা চাঁদের মতো সাদা দাগ খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। অবশ্য এটি অনেকের কাছে সমস্যাই মনে হয় না। তবে এই সমস্যা হতে পারে স্ট্রেস, ডায়াবেটিস, থাইরয়েডের সমস্যা, হরমোনের পরিবর্তন ইত্যাদি কারণে। মাঝে মাঝে শক্ত নেল বাফার দিয়ে হাল্কা ঘষে নিলে উপকার পাবেন। তবে সবার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া জরুরি।

ক্ষয়াটে নখ

আপনার নখের উপরে এক ফোঁটা পানি রাখুন। যদি নখ তা শুষে নেয় তবে বুঝতে হবে এটি স্পুন নেল বা ক্ষয়াটে নখ। পর্যাপ্ত রক্ত সঞ্চালন এবং আয়রনের অভাবে নতুন নখ তৈরি হতে পারে না। এর ফলে ধীরে ধীরে ক্ষয়ে যেতে থাকে। এছাড়াও এটি হতে পারে হাইপো-থাইরয়েডিসম বা হৃদরোগের উৎস। তাই এ ধরনের লক্ষণ দেখা দিলে একদমই অবহেলা করবেন না।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com