আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী চিনবেন যেভাবে

বাজার থেকে প্রসাধনী কেনার সময় বেশিরভাগ সময়ই আমরা আসল ভেবে নকলটি কিনে থাকি। অজান্তেই সেগুলো ব্যবহারের পরে ত্বক ও চুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন আর কিছুই করার থাকে না!

বর্তমানে বেশিরভাগ নারীই অনলাইনে প্রসাধনী কিনে থাকেন। সে ক্ষেত্রেও নকল পণ্য পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী খুঁজে বের করার কিছু উপায় রয়েছে।

চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক, কীভাবে আসল ও নকল পণ্যের পার্থক্য বুঝবেন-

>> পণ্যের প্যাকেট ও লোগো দেখে কিনুন। কেনার আগে আপনি যে ব্র্যান্ডের পণ্যটি কিনতে চাচ্ছেন, গুগলে আসল পণ্যের বৈশিষ্ট্য দেখ নিন। তাহলে নকল পণ্যটি সহজেই চিনতে পারবেন।

>> লোগো দেখার পাশাপাশি বারকোড বা স্ক্যানকোড পণ্যের গায়ে আছে কি-না দেখে নিন। যদি থাকে দ্রুত নিজের ফোন বের করে স্ক্যানারের সাহায্যে স্ক্যান করলেই পণ্যটি আসল না-কি নকল তা জানতে পারবেন।

>> অনেক সময় বিভিন্ন লোকাল দোকান থেকে প্রসাধনী কিনে থাকি। এসব লোকাল দোকানেই বেশি নকল প্রসাধনী থাকে। তাই ভালো ব্র্যান্ডের প্রসাধনী কিনতে অবশ্যই বড় মার্কেট বা ব্র্যান্ডের আউটলেট থেকে কেনা ভালো।

>> আইশ্যাডো, ব্লাশঅন, লিপস্টিক এবং পাউডার সাধারণত আসল পণ্যের মতো একই রঙের হয় না। সব আইশ্যাডোর রং একই রকম দেখালেও যখন সেটি সোয়াচ করবেন; তখনই বুঝবেন সেটি পাউডারের মতো ও রং অনেক হালকা। এটি নকল হলে দু-তিন বার একই স্থানে রংটি ব্যবহার করলেও নির্দিষ্ট কালার আসে না।

>> প্যাকেটের গায়ে পণ্যের একটি সিরিয়াল নাম্বার থাকে। ভেতরের পণ্যের গায়েও একই সিরিয়াল নাম্বার আছে কি-না মিলিয়ে নিন। নকল পণ্যে কোনো একটি সিরিয়াল নাম্বার মিসিং থাকে। আসল পণ্যে অবশ্যই উৎপাদন তারিখ এবং মেয়াদ দেওয়া থাকবে।

>> অনেক সময় ফেস পাউডার, ব্লাশঅন ইত্যাদির ক্ষেত্রে নকল পণ্য বোঝার উপায় থাকে না। সে ক্ষেত্রে দেখুন সঙ্গে দেওয়া ব্রাশ বা তুলি নিম্নমানের কি-না। নকল পণ্যে এগুলো খুবই নিম্নমানের হয়।

>> যে প্রসাধনীটি কিনছেন; সেটির গন্ধ পরীক্ষা করুন। ব্র্যান্ডের পণ্যের গন্ধ সব সময় হালকা হয়। তাই নকল পণ্য তীব্র বা কটু গন্ধযুক্ত হয়। এমন পণ্যে কেমিক্যালের পরিমাণও বেশি থাকে।

  • নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী চিনবেন যেভাবে

    নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী চিনবেন যেভাবে

  • নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী চিনবেন যেভাবে

    নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী চিনবেন যেভাবে

  • নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী চিনবেন যেভাবে

    নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী চিনবেন যেভাবে

  • নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী চিনবেন যেভাবে

    নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী চিনবেন যেভাবে

  • নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী চিনবেন যেভাবে
  • নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী চিনবেন যেভাবে
  • নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী চিনবেন যেভাবে
  • নকলের ভিড়ে আসল প্রসাধনী চিনবেন যেভাবে
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com