আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

ভিডিও

ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ। রাজধানীর কমলাপুর রেল স্টেশনে গিয়ে দেখা গেছে গ্রাম থেকে ঢাকায় ফেরা মানুষের ভিড়।

রিবার-পরিজন নিয়ে ঢাকায় এসেছেন কর্মজীবী মানুষ

রেল স্টেশনের কর্মীরা গ্রাম থেকে আসা মানুষের মালামাল বহন করে দিচ্ছেন

রেল স্টেশনের কর্মীরা গ্রাম থেকে আসা মানুষের মালামাল বহন করে দিচ্ছেন

ঢাকায় ফিরে আসা মানুষ গ্রাম থেকে বিভিন্ন জিনিসপত্র নিয়ে এসেছেন

নির্বিঘ্নে ঢাকায় ফিরতে পেরে স্বস্তির নিঃশ্বাস নিচ্ছেন তারা

গ্রাম থেকে আসা এসব মানুষ আবার আগের মত কাজে ব্যস্ত হয়ে যাবেন

ঈদ করে গ্রাম থেকে আসা এসব মানুষের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠবে রাজধানীর অলি-গলি

  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

    ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

    ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

    ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

    ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

    ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

    ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

    ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ

  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ
  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ
  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ
  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ
  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ
  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ
  • ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

এগ্রোটেক

বাঁশ নিয়ে ১২ বছরের গবেষণায় সফল মুক্তিযোদ্ধা নজরুল

দ্রুত বাঁশের বংশ বৃদ্ধি নিয়ে ১২ বছরের গবেষণায় সফল হয়েছেন গাইবান্ধার কৃষি গবেষক মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম। এখন পরিত্যক্ত অনাবাদি জমিতে এ কাটিং পদ্ধতিতে বাঁশ চাষ করে বছরে লাখ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব। ১টি বাঁশ থেকে কাটিং করে ৪০-৫০টি বাঁশঝাড় করার স্বপ্ন অবশেষে সফল হলো।

এখন দেশে বাঁশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রফতানি করাও সম্ভব। তবে এ পদ্ধতি ছড়িয়ে দিতে সরকারের শুভদৃষ্টি কামনা করেছেন তিনি। সচেতন মহল তার এ উদ্ভাবনে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতার দাবি জানান। এ সফলতার পর তিনি গাইবান্ধার মাটিতে বাণিজ্যিকভাবে চা উৎপাদন করা সম্ভব কি-না, তা নিয়ে গবেষণা করছেন।

তিস্তা নদী বেষ্টিত গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা। উপজেলায় আছে বাঁশের ব্যাপক চাহিদা। এ চাহিদা কাজে লাগাতে গিয়ে সুন্দরগঞ্জ আসনের সাবেক এমপি মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন বাপ-দাদার শেখানো আদি পদ্ধতিতে শিকড়সহ বাঁশের মোতা বা চারা থেকে বাঁশ চাষ করার চেষ্টা করেন। কয়েক মাসেও সফল হতে পারেননি। কিছুদিন পর বিভিন্ন সূত্রে জানার পর নজরুল ইসলামের পরামর্শে একসাথে ১২ বিঘা জমিতে বাঁশ চাষ শুরু করেন।

বাঁশ নিয়ে ১২ বছরের গবেষণায় সফল মুক্তিযোদ্ধা নজরুল
বাঁশ নিয়ে ১২ বছরের গবেষণায় সফল মুক্তিযোদ্ধা নজরুল

জানা যায়, গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার উল্ল্যা গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম। যখন তার দাদার দাফন-কাফনে বাঁশের প্রয়োজন হয়; তখন পাড়া-পড়শির কাছে যেতে হয়। তখন থেকে বাঁশের দ্রুত বংশ বিস্তার নিয়ে চিন্তা করেন তিনি। ১৯৬৮ সালে ছাত্রজীবনে শুরু করেন বাঁশের বংশ বৃদ্ধি নিয়ে গবেষণা। কৃষিতে ডিপ্লোমা করে কর্মজীবনে সাঘাটা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ছিলেন।

দীর্ঘ ১২ বছর গবেষণার পর উদ্ভাবন করেছেন কাটিং পদ্ধতিতে বাঁশ চাষ। এ পদ্ধতিতে একটি বাঁশ থেকে ৪০-৬০টির বেশি বাঁশঝাড় করা সম্ভব। ইতোমধ্যে সাঘাটা ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় এ পদ্ধতিতে পরিত্যক্ত জমিতে বাঁশ চাষে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। অনাবাদী জমিতে বাঁশ চাষ করে ৫-৬ বছর পর থেকেই বছরে লাখ লাখ টাকা আয় করছে চাষিরা।

শুধু গাইবান্ধায় নয়- নওগা, পঞ্চগড়, কুমিল্লা, চাঁদপুর, সিলেটসহ অনেক জেলায় বাঁশ চাষের মাধ্যমে সফলতা এনেছেন। ফলে দেশের বিভিন্ন ফ্যাক্টরির মালিকরা এখন বাঁশ চাষে আগ্রহী হয়ে ছুটছেন তার কাছে। স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি পেয়েছেন জাতীয় কৃষি পুরস্কার, ইন্টারন্যাশনাল রোটারি ক্লাব পুরস্কারসহ জেলা-উপজেলার অসংখ্য পুরস্কার।

বাঁশ নিয়ে ১২ বছরের গবেষণায় সফল মুক্তিযোদ্ধা নজরুল
বাঁশ নিয়ে ১২ বছরের গবেষণায় সফল মুক্তিযোদ্ধা নজরুল

সুন্দরগঞ্জ আসনের সাবেক এমপি মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনের স্ত্রী খুশরিদ জাহান স্মৃতি বলেন, ‘নজরুল ইসলামের পরামর্শে বাঁশের কাটিং দিয়ে খুব কম খরচে একসাথে ১২ বিঘা জমিতে বাঁশ চাষ করেছি। প্রথমে অনেকটা হতাশা থাকলেও এখন বাঁশঝাড় দেখে মনে শান্তি পাই। এ পদ্ধতিতে বাঁশ চাষ করলে দ্রুত শত শত বাঁশঝাড় করা সম্ভব।

বাঁশের চারা সংগ্রহ করতে লালমনির হাট থেকে আসা মিরাজ হোসাইন বলেন, ‘ফেসবুক ও ইউটিউব থেকে জানতে পারি বাঁশের বংশ বিস্তারে নজরুল ইসলামের উদ্ভাবনের কথা। আমরা তার কাছ থেকে বাঁশের চারা সংগ্রহ করতে এসেছি।’

সাঘাটার বাঁশহাটা গ্রামের কৃষক আলতাফ হোসেন সরকার জানান, যমুনা নদীর পশ্চিম পাড়ে পরিত্যক্ত তিন বিঘা জমিতে এ পদ্ধতিতে বাঁশ চাষ করে এখন বছরে কয়েক লাখ টাকার বাঁশ বিক্রি করছেন।

বাঁশ নিয়ে ১২ বছরের গবেষণায় সফল মুক্তিযোদ্ধা নজরুল
বাঁশ নিয়ে ১২ বছরের গবেষণায় সফল মুক্তিযোদ্ধা নজরুল

উদ্ভাবক মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম জানান, তিনি গাইবান্ধার মাটিতে বাণিজ্যিকভাবে চা উৎপাদন নিয়ে এখন গবেষণা করছেন। এছাড়া সৌদি আরবের খেজুর গাছ নিয়েও চিন্তা আছে। তিনি সৌদি থেকে উন্নত বারোমাসি খেজুরের চারা সংগ্রহ করে নতুনভাবে গবেষণা করেছেন বলে জানান।

সাঘাটা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের সহকারী কর্মকর্তা হাসান আলী বলেন, ‘গাইবান্ধায় এ পদ্ধতিতে ব্যাপক বাঁশ চাষ করে নদীভাঙন প্রতিরোধে কাজ করা সম্ভব। তার বিভিন্ন গবেষণায় আমরা মুগ্ধ। এ পদ্ধতিসহ বিভিন্ন গবেষণা সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।’

লেখক ও সাংবাদিক গোবিন্দলাল দাশ জাগো নিউজকে বলেন, ‘শুধু বাঁশের বংশ বৃদ্ধি নিয়ে গবেষণা নয় বরং দেশকে তিনি জীবনের চেয়ে বেশি ভালোবাসেন। মুক্তিযুদ্ধেও নজরুল ইসলামের অবদান আছে। তার এ প্রতিভা দেশের প্রতিটি প্রান্তে ছড়িয়ে দিতে সরকারি উদ্যোগ প্রয়োজন।’

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

এগ্রোবিজ

বাংলাদেশীর উগান্ডায় মাছ চাষে দুর্দান্ত সাফল্য

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

বাংলাদেশ

প্রাকদর্শন জন্য চান্দ্রো মল্লিকা

প্রাকদর্শন জন্য চান্দ্রো মল্লিকা

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

এগ্রোবিজ

কৃষি উদ্যোক্তা হয়ে ঘুরে দাড়িয়েছেন ঘিওরের রকিবুল ইসলাম…

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

বাংলাদেশ

বিখ্যাত নাবিক ভাস্কো দা গামার খোঁজে পর্তুগালে

বিখ্যাত নাবিক ভাস্কো দা গামার খোঁজে পর্তুগালে

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com