আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

ডিম বলবে আপনি কেমন

শুধু পড়ার জন্যই পড়তে শুরু করেছিলাম প্রতিবেদনটি। মজা পেলাম যখন দেখলাম বিষয়টি নিজের সঙ্গে মিলে গেছে। ডিম কীভাবে খেতে পছন্দ করেন, সেটার মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিত্ব বোঝা যাবে। ভুনা, ভাজি, স্টিমযুক্ত বা বেকড—ডিম খাওয়ার কোনো ভুল উপায় নেই। আপনার পছন্দের পদ্ধতির মধ্য দিয়ে ব্যক্তিত্বের কিছুটা ধারণা পাওয়া যেতে পারে।

গবেষকেরা যুক্তরাজ্য জুড়ে ১ হাজার ১০ জন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন। ব্যক্তিত্বের মূল দিকগুলোর পাশাপাশি তাঁদের জীবনধারা, পারিবারিক জীবন এবং যেভাবে ডিম খেতে পছন্দ করেন, সে সম্পর্কে বিশদ বিবরণ দেন তাঁরা। গবেষণাটি মাইন্ডল্যাব ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি সংস্থা চালিয়েছিল, যারা ভোক্তার পছন্দ এবং পছন্দের মনোবিজ্ঞান ও নিউরোসায়েন্স সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ গবেষণা চালায়।

ডিম ভুনা

ডিম ভুনা পছন্দ করেন অনেকেই। ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সী মানুষের বেশি খাওয়া হয় এটি। রক্ষণশীল, তবে সব সময় বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করে থাকেন এই পদ্ধতিতে ডিম খেতে পছন্দ করা ব্যক্তিরা। দাওয়াতের মধ্যমণি হয়ে না থাকলেও সব দাওয়াতেই থাকেন তাঁরা। তবে মানুষ আপনাকে আপনার কারণেই পছন্দ করে। আপনি যে কারও সঙ্গেই ভালোভাবে মিশে যেতে পারেন। একজন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে আপনি আদর্শ। পুরোনো দিনের চিন্তাভাবনা আপনার মধ্যে একটু বেশি। তবে আনুগত্য এবং কাছের মানুষদের সান্ত্বনা দেওয়ার ক্ষমতার জন্য প্রশংসিত আপনি।

ডিম ভাজি

আপনি যদি ডিম ভাজি খাওয়া পছন্দ করা একজন নারী হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার মধ্যে মাতৃসুলভ আচরণ প্রবল। সবাইকে সান্ত্বনা দেওয়া ও এক জায়গায় নিয়ে আসার বিষয়টিতে আপনি দুর্দান্ত। তবে আপনি কঠোর পরিশ্রম করে কোনো কাজ করে দেওয়ার পরও সে বিষয়ে মানুষকে জানান না। একটি ডিম ভাজির মধ্যে যেমন বেশ কিছু উপাদান থাকে, তেমনি আপনার মধ্যেও আছে। জীবনে যা কিছুই আসুক না কেন, হাসি মুখেই গ্রহণ করেন। দুঃসাহসী হওয়া আপনার অন্যতম বৃহৎ গুণ, যা মাঝেমধ্যে পাগলামির পর্যায়েও চলে যেতে পারে। প্রচুর বন্ধু রয়েছে আপনার। নির্ভরযোগ্য, সুগঠিত, স্ব-শৃঙ্খলাবদ্ধ হওয়া, পরিপাটি ঘর পছন্দ করা এবং বিবাহবিচ্ছেদ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে ডিম ভাজি যাঁরা পছন্দ করেন তাঁদের মধ্যে।

ডিম সেদ্ধ

আপনি যদি ডিম সেদ্ধ পছন্দ করে থাকেন, তাহলে চারিত্রিকভাবে আপনি উদ্যমী। আপনি একজন ক্রীড়াবিদ, যিনি অ্যাথলেটদের মতো খেয়ে থাকেন এবং রক্ষক হওয়ার মনস্থির করেন। আপনার কী করা উচিত, সেটা আপনি নিজেই ঠিক করে ফেলতে পারেন দ্রুত। কারও বলার জন্য অপেক্ষা করেন না। তবে আপনি বাইরে যতটা শক্ত, ভেতরে ঠিক ততটাই নরম। কাউকেই হতাশ করতে চান না। আপনি অসুস্থ হতে চান না। তবে স্বাস্থ্য নিয়ে কিছুটা শিথিল হলে দীর্ঘমেয়াদি ভালো থাকবেন। আপনি অন্য একটি পুরোনো যুগে বাস করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু পারেননি। আপনি উৎকৃষ্ট ও সুন্দর। আপনি কারও জন্য নিজেকে পরিবর্তন করেন না। আপনি শক্তিশালী কিন্তু আপনার মধ্যে কমনীয় বৈশিষ্ট্য আছে।

সানি সাইড আপ

এ খাবারটি যদি আপনার পছন্দের হয়ে থাকে, তাহলে আপনার চরিত্রে এক ধরনের বন্য ভাব রয়েছে। তবে আপনি পুরোনো খেয়ালে বিশ্বাসী। পুরো দুনিয়া ঘুরে দেখতে চান। আর শেষমেশ ভ্রমণে গিয়ে ঘোরাঘুরি কম করে বই খুলে পড়তে বসে যান। বন্ধু, অপরিচিত যে কারও সঙ্গেই মন খুলে কথা বলতে পছন্দ করেন আপনি। আপনার মধ্যে প্রেমিক স্বভাব প্রবল। সাধারণত আপনি নিজের ধারণাগুলো নিজের কাছে রাখেন এবং মৃদু-স্পষ্ট হন। তবে কোনো উপলক্ষে কথা বলা শুরু করলে সুচিন্তিত মতামত দেওয়া আপনার অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

ডিম পোচ

আপনার কি ডিম পোচ খাওয়ার অভ্যাস আছে? যদি থাকে, তাহলে আপনি কঠোর পরিশ্রমী। যখন আপনি কিছু চান, সেটা না হওয়া পর্যন্ত কাজ করে যান। কখনো কখনো ঝামেলায় পড়েন, তবে এটি আপনাকে আরও কঠোর পরিশ্রম করার উৎসাহ দেয়। আপনার বহির্গামী প্রকৃতি আপনাকে এমন নতুন জিনিস চেষ্টা করতে পরিচালিত করে, যা সাধারণত আপনার জন্য সহজ বা মজাদার নয়। তবে খেয়াল রাখবেন, খ্যাতি যেন আপনার কাজে ব্যাঘাত না ঘটায়। একা থাকতে ভালোবাসা আপনার অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

  • ডিম বলবে আপনি কেমন

    ডিম বলবে আপনি কেমন

  • ডিম বলবে আপনি কেমন

    ডিম বলবে আপনি কেমন

  • ডিম বলবে আপনি কেমন

    ডিম বলবে আপনি কেমন

  • ডিম বলবে আপনি কেমন

    ডিম বলবে আপনি কেমন

  • ডিম বলবে আপনি কেমন

    ডিম বলবে আপনি কেমন

  • ডিম বলবে আপনি কেমন

    ডিম বলবে আপনি কেমন

  • ডিম বলবে আপনি কেমন

    ডিম বলবে আপনি কেমন

  • ডিম বলবে আপনি কেমন
  • ডিম বলবে আপনি কেমন
  • ডিম বলবে আপনি কেমন
  • ডিম বলবে আপনি কেমন
  • ডিম বলবে আপনি কেমন
  • ডিম বলবে আপনি কেমন
  • ডিম বলবে আপনি কেমন
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com