আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

ছুটির দিনের পরিকল্পনায় ভালো রাখুন সম্পর্ক

সপ্তাহের পাঁচ দিন তো মুখ গুঁজে কাজের মধ্যে কাটে। কারও কারও অবশ্য ছয় দিনই থাকে কর্মময়। তাই সপ্তাহ শেষে ছুটির দিন কাটে আলসেমিতে। বৃহস্পতিবারেই তাই পরিকল্পনা করে নিতে পারেন পরদিন কীভাবে কাটাবেন। স্ত্রী বা সন্তানদের নিয়ে ছুটির পুরোটা সময় আনন্দে মেতে থাকতে পারেন। এতে পরের সপ্তাহের কর্মচঞ্চলতাও ফিরে আসবে দ্রুত।

করোনাভাইরাসের কারণে নানা রকম পরিকল্পনা বাতিল হচ্ছে নিয়মিত। পরিস্থিতি বদলের আশায় থেকে পার হয়ে যাচ্ছে গোটা বছর। তাই নিরামিষ দিনগুলো বদলে ফেলতে পারেন ছুটির দিনে। ঘরে হোক বা বাইরে একটা দিন কাটুক প্রিয়জনদের নিয়ে চেনা ছকের গণ্ডি পেরিয়ে। করোনা পরিস্থিতিতে যদি বাইরে যেতে না চান, তাহলে ঘরে তৈরি করুন আনন্দময় পরিবেশ।বিজ্ঞাপন

উপভোগ্য সকাল

প্রকৃতিতে অগ্রহায়ণ মাস। তাই শীতের আমেজ পাবেন সকালবেলা। ভোরে উঠে শরীরচর্চা করতে পারেন। স্ত্রী বা সন্তানদের নিয়েই চলতে পারে ছুটির দিনের ইয়োগা করে সেশন। শিশুদের সঙ্গে নানা রকম ‘ফান অ্যাকটিভিটি’র মাধ্যমে ইয়োগা করা যায়। তারাও এতে মজা পাবে।

শিশুদের সঙ্গে নানা রকম ‘ফান অ্যাকটিভিটি’র মাধ্যমে ইয়োগা করা যায়
শিশুদের সঙ্গে নানা রকম ‘ফান অ্যাকটিভিটি’র মাধ্যমে ইয়োগা করা যায়

আবার অন্যভাবেও চমকে দিতে পারেন পরিবারের বাকি সদস্যদের। একটু আগে একা ঘুম থেকে উঠে চুলায় চায়ের পাতিল চড়িয়ে দিন। এরপর ‘মর্নিং বেড টি’ নিয়ে হাজির হতে পারেন বিছানায় স্ত্রী, স্বামী বা সন্তানদের জন্য। চোখ কচলে চা-কফিতে চুমুক দিতে দিতে একচোট সারপ্রাইজড হবেন সবাই।

পাল্টে ফেলুন নাশতার অভ্যাস

নিজেরা মিলেই তৈরি করুন সকালের নাশতা
নিজেরা মিলেই তৈরি করুন সকালের নাশতা

রোজ হয়তো রুটি-পরোটা, ভাজি, ডিম বা মাখন থাকে সকালের খাবারে। ছুটির দিন না হয় একটু অন্য কিছু হোক। জ্যাম-জেলি দিয়ে ব্রেড, চালের গুঁড়ার চাপড়ি, প্যান কেক বা স্প্যানিশ ওমলেট যা-ই হোক একটা ভিন্নতা থাকতে পারে। রোজ যিনি সকালের নাশতা বানান, আজ তাঁকে ছুটি দিন। নিজেরা মিলেই তৈরি করুন সকালের নাশতা। কেউ হয়তো রুটিতে জেলি মাখালেন, কেউ ভাজলেন ওমলেট, বাড়ির খুদে সদস্যকে দিয়ে প্লেট সাজানো বা পানি ভরার কাজ সারতে পারেন। এরপর ফ্রেশ হয়ে সবাই বসুন নাশতার টেবিলে। আজ কোনো তাড়া নেই, তাই আরামে নাশতা করুন সময় নিয়ে।

সেরে নিন জমানো কাজ

অনেক সময় বাসার ছোটখাটো অনেক কাজ থাকে ছুটির দিনের জন্য জমানো। এই যেমন পেপার বিল, ইন্টারনেট বা ডিসের বিলের লোকটা হয়তো কয়েকবার এসে পায়নি আপনাকে। তাদের জমে থাকা বিলগুলো ফোন করে নিয়ে যেত বলুন বা নিজে দিয়ে আসুন। বাথরুমের কল সারানো থেকে পানির ফিল্টার পরিষ্কার করার মতো কাজ জমে থাকলে করে ফেলুন।

সন্তানদের সঙ্গে খেলুন

ছুটির দিনে সন্তানদের সঙ্গে হতে পারে ইনডোর গেম
ছুটির দিনে সন্তানদের সঙ্গে হতে পারে ইনডোর গেম

ঘরের মধ্যে সন্তানদের সঙ্গে খেলতে পারেন তাদের পছন্দমতো খেলা। লুডু, ক্যারম, দাবা বা ছোট্ট পরিসরে ব্যাট-বল নিয়ে ক্রিকেট ক্রিকেট খেলাও চলতে পারে স্ত্রীর মধুর বকুনি অগ্রাহ্য করে। বাসায় গাছপালা থাকলে সেগুলোর ডাল ছাঁটা, পানি দেওয়া বা সবজি তোলার কাজ করতে পারেন সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে। ছাদ থাকলে সেখানেও গোবর-মাটি দিয়ে গাছের জন্য সার তৈরি করতে পারেন সন্তানদের নিয়ে।বিজ্ঞাপন

দুপুরের ভরপেট

সাধারণত শুক্রবার দুপুরে অনেক বাড়িতে রান্না হয় পোলাও-মাংস। চেনা ছকের বাইরে গিয়ে বাসায় আরও নানা রকম পছন্দের খাবার রান্না করতে পারেন সবাই মিলে। চাকরির কারণে যাঁরা শহরে থাকেন, তাঁরা নিজের অঞ্চলের বিশেষ পছন্দের খাবারটিও সেদিন বাসায় রান্না করতে পারেন। গ্রাম ছেড়ে দূরে থাকলেও আঞ্চলিকতার স্বাদ মুখ থেকে পৌঁছে যাবে মগজে।

দুপুরের খাবার হতে পারে জম্পেশ
দুপুরের খাবার হতে পারে জম্পেশ

বিকেলে বেরিয়ে আসুন

আপনি হয়তো কাজের সূত্রে রোজ বাইরে যান, কিন্তু আপনার পরিবারের কেউ কেউ হয়তো অনেক দিন হয়েছে নিচেই নামেন না। বিকেলে পরিকল্পনা করে বাইরে যেতে পারেন সবাইকে নিয়ে। কাছেপিঠে খোলামেলা কোথাও ঘুরে এলেন। তবে অবশ্যই সবাই মাস্ক পরে বাইরে যাবেন। যাঁরা রোজ বাইরে বের হন না, তাঁরা মনের ভুলে মাস্ক বাসায় ফেলে আসতে পারেন। তাই বের হওয়ার আগে অবশ্যই সেটা মনে করিয়ে দিন। কারণ, বাইরে এখন ভ্রাম্যমাণ আদালত বসছে। যেখানে-সেখানে আপনাকে জরিমানা করতে পারে, দিতে পারে জেলও।

ড্রয়িং রুমে সিনে রাত

সবাই মিলে টেশিভিশন দেখাই যায় ছুটির দিনে
সবাই মিলে টেশিভিশন দেখাই যায় ছুটির দিনে

হালকা স্ন্যাকস নিয়ে সন্ধ্যার পর বসতে পারেন সিনেমা বা টিভি সিরিজ দেখতে। অন্য দিন হয়তো যে যার ঘরে শুয়ে মুঠোফোনে ভিডিও দেখেন। আজ সবাই একসঙ্গে বসুন টিভি রুমে। টিভিতে হোক বা ওটিটি প্ল্যাটফর্মে নতুন কোনো সিরিজ, নাটক বা সিনেমা দেখতে বসুন। তবে সবার মতামত নিয়ে তারপর সিনেমা চালান। নিজের পছন্দের কিছু জোর করে অন্যকে দেখানো ঠিক হবে না। এতে আনন্দের বদলে সময়টা বিরক্তিকর হয়ে উঠতে পারে।

পরদিনও যাদের অফিস ছুটি, তাঁরা একটু দেরি করেও ঘুমাতে পারেন। তবে শুক্রবার যদি হয় একমাত্র ছুটির দিন, তাহলে আপনাকে সমবেদনা জানাচ্ছি। দ্রুত ঘুমাতে যান, সকালে অ্যালার্ম বাজবে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com