আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন

ইট-কাঠের এই শহরে মন ভালো রাখার অনুষঙ্গের স্বল্পতা সব সময়ই বিদ্যমান। সেই সঙ্গে ধুলাবালি, যানবাহনের কালো ধোঁয়ার মাঝে শুদ্ধ বায়ুর বড়ই অভাব। আর ঠেসে থাকা দালানের ভিড়ে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস পাওয়া তো অকল্পনীয়। এদিকে করোনাকালে দীর্ঘদিন ধরে অনেকেই ঘর থেকে বের হচ্ছেন না, অবসরে কি করবেন তাই ভেবে পাচ্ছেন না। খুব সহজেই বারান্দা আর ঘরে কিছু গাছ লাগিয়ে এসব কিছুর কিছুটা সমাধান পাওয়া সম্ভব। তবে গাছের সঠিক পরিচর্যা ও সজ্জা শৈলীর উপরই নির্ভর করবে আপনার বারান্দা আর ঘর কতটা নান্দনিকতা পাবে।

রাজধানীতে যেহেতু জায়গার স্বল্পতা আর যারা ভাড়া বাসায় থাকেন তাদের বেশিরভাগ মানুষই ছাদের সুবিধা পান না। গাছ লাগাতে তাদের জন্য বারান্দা আর ঘরই ভরসা। স্বল্প যত্নে দীর্ঘদিন বাঁচিয়ে রাখা যায় ইনডোর প্লান্ট। তবে শুধু গাছ লাগালেই চলবে না। জানতে হবে কোন গাছ আপনার ঘরে রাখলে কি সুবিধা পেতে পারেন। কিভাবে নিতে হবে ইনডোর প্লান্টের যত্ন। এবার তাহলে জেনে নেয়া যাক শখের গাছের উপকারিতা আর যত্ন সম্পর্কে-

স্নেক প্ল্যান্ট : বাতাস পরিশুদ্ধ করতে এই গাছের তুলনা হয় না। স্নেক প্লান্ট রাতে অক্সিজেন ছাড়ে আর কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে। তাই ঘরের মধ্যে এই গাছ থাকলে উপকার পাওয়া যাবে রাতেও। দেখতেও বেশ সুন্দর, তাই বাসস্থানের শোভা বাড়াতেও এর কোনো জুড় নেই।

অ্যালোভেরা : সর্বগুণের অধিকারী অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী। অল্প কথায় এর গুণের বর্ণনা করা খুব শক্ত। তবে অনেকেই জানেন না এর গুণ সম্পর্কে। বাতাস সুস্থ রাখতে আমেরিকার নাসার অন্দরেও রাখা রয়েছে এই গাছ। এই গাছ থেকেও রাতে অক্সিজেন পাওয়া যায়। এছাড়া ত্বক ও চুল চর্চায় এর ব্যবহার যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। এর খুব বেশি পরিচর্যারও দরকার হয় না। সিরামিক্সের টবে রেখে পড়ার টেবিলে রাখলে দেখতে আপনার টেবিলের সৌন্দর্য যেমন বাড়বে ঠিক তেমনই মনও ভালো হবে।

অর্কিড : এর সৌন্দর্যের তুলনা নেই। বেডরুমে বিছানার পাশে অর্কিড রাখলে ঘরের সৌন্দর্যই পালটে যায়। সাধারণত গাছ যে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে অক্সিজেন তৈরি করে, তাতে সূর্যালোক প্রয়োজন হয়। তাই রাতে তা সেই প্রক্রিয়া বন্ধ থাকে। অর্কিডও রাতে অক্সিজেনই ত্যাগ করে। ফলে ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে অর্কিড। রাতেও আপনার ঘর থাকে অক্সিজেনে পরিপূর্ণ। বিভিন্ন রঙের ফুল হওয়ায় সবার কাছে অর্কিডের গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি। রোজ অল্প করে পানি স্প্রে আর মাঝে মাঝে সার গুলানো পানি স্প্রে করলেই এর থেকে সুন্দর সুন্দর ফুল পেতে পারেন অনায়াসেই।

ব্যাম্বো প্লান্ট : বাতাসের দূষিত কণা টোলুইন, ক্ষতিকারক টক্সিন বেঞ্জিন ও ফর্ম্যালডিহাইডকে শোষণ করে ঘরে অক্সিজেন লেভেল প্রচুরভাবে বাড়ায় ব্যাম্বো বা এই বাঁশ গাছ। নাসার গবেষকদের মতে এই গাছ মাত্র ৬ ঘণ্টার মধ্যে ঘরের বাতাসের প্রায় ৬০ শতাংশ টক্সিন এবং ৫৮ শতাংশ পর্যন্ত দুর্গন্ধ শুষে নিতে পারে। ড্রইং রুম বা শোবার ঘর সাজাতে এর তুলনা হয় না। মজার ব্যাপার হলো এই গাছ পানিতেও রাখতে পারেন। কোনো স্বচ্ছ পাত্রে রাখলে এর শিকর পর্যন্ত দেখা যায়।

স্পাইডার প্ল্যান্ট : গাছটির বিশেষত্ব হলো খুব কম আলোতেও এরা সালোকসংশ্লেষণ করতে পারে। ফলে অক্সিজেনের জোগান অব্যাহত রাখে। একটা গাছ প্রায় ২০০ বর্গ মিটার এলাকার বাতাস পরিশুদ্ধ করে তুলতে পারে। সেই সঙ্গে এই গাছ পড়ার টেবিল বা সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলে কয়েকগুণ।

মানিপ্লান্ট : সবচেয়ে কম যত্নে বেড়ে ওঠা একটি জনপ্রিয় গাছ মানিপ্লান্ট। যারা বাইরে সারাদিন কাজ করেন তাদের পক্ষে গাছকে সময় দেয়া সম্ভব নয়, অথচ ঘর সাজাতে চান গাছ দিয়ে। তাদের জন্য এই গাছ অতুলনীয়। অযত্নেই বেড়ে ওঠে এই গাছ। অতি সহজেই সজীবতা ছড়ায় চারপাশে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরণের গাছ আছে, যা অনায়াসেই ইনডোরে রাখতে পারেন।

টব বাছাই : বারান্দার জন্য মাটি, প্লাস্টিক ও সিরামিক্সের টব ব্যবহার করা যায়। ঘরের গাছের ক্ষেত্রেও তাই। তবে ঘরে মাটি আর সিরামিক্সের টব বেশি সুন্দর দেখায়। গাছের ধরন অনুযায়ী টব নির্বাচন করতে হবে। একেক গাছের জন্য মাটির পরিমাণ একেকরকম হয়। ফলে সেই বিষয়টি মাথায় রেখে টব কিনতে হবে।

পানি-আলো : ইনডোরপ্লান্টে যেহেতু খুব বেশি রোদ পায় না তাই এতে খুব বেশি পানিরও দরকার হয় না। বৃষ্টি হলে গাছে পানি দেওয়া যাবে না। মনে রাখা ভালো, টবের মাটি যেন খুব শুষ্ক কিংবা একেবারে ভেজা না থাকে। একেবারে ভেজা থাকলে শিকর পচে যেতে পারে। তবে গাছের জন্য প্রাকৃতিক আলো, বাতাস খুবই উপকারী। খোলামেলা জায়গায় থাকলে গাছ ভালোভাবে বেড়ে ওঠে। তাই ঘরের এমন স্থানে গাছ রাখতে হবে যেন ঠিক মতো আলো-বাতাস পায়।

সার : বারান্দার গাছেও মাঝে মাঝে অল্প পরিমাণে সার দিতে হয়। জৈব সার মাসে অন্তত ১ বার দিতে পারেন। ব্যবহৃত টি-ব্যাগ থেকে চা পাতা, ডিমের খোসা গুড়া করে গাছের গোঁড়ায় ব্যবহার করতে পারেন। তা জৈব সারের কাজ করে। কেনার চেয়ে বাসায় বানানো সার গাছের জন্য বেশি উপকারী।

  • ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন

    ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন

  • ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন

    ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন

  • ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন

    ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন

  • ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন

    ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন

  • ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন

    ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন

  • ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন

    ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন

  • ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন
  • ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন
  • ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন
  • ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন
  • ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন
  • ঘর আর বারান্দার এক চিলতে সবুজে মিলবে অক্সিজেন
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com