আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

কোন রঙে আপনাকে বেশি মানাবে? বুঝবেন যেভাবে

সবাইকে সব রঙে মানায় না! স্কিনটোন অনুযায়ী অনেক সময় রং নির্ধারন করে পোশাক পরতে হয়। ভুল রঙের পোশাক পরলে কখনও মানানসই লাগবে না। অন্যদিকে সঠিক রঙের পোশাক পরলে নিজেকে অনেক আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে পারবেন।

ফ্যাশন স্টাইলিস্টরা সাধারণত স্কিন টোন অনুযায়ী পোশাকের রং বাছাই করেন। আপনার স্কিনটোন অনুযায়ী কোন রঙের পোশাক পরবেন তা সহজেই বুঝে নিন কয়েকটি কৌশলে-

কালার অ্যানালিসিস করা

কালার অ্যানালিসিস বা রং বিশ্লেষণ হলো কোনো ব্যক্তির ত্বকের বর্ণ, চোখের রং এবং চুলের রঙের সঙ্গে পোশাক এবং মেকআপ শেডগুলোর রংগুলো মিলিয়ে তা নির্ধারণ করার একটি পদ্ধতি।

jagonews24

লন্ডনের ফ্যাশন রিটেল একাডেমির অধ্যাপক তথা সেলিব্রিটি স্টাইলিস্ট অ্যান্টনি ম্যাকগ্র্যাথ জানিয়েছেন, সর্বদা একটজন স্টাইলিস্ট বা পেশাদার রং বিশ্লেষকের কাছ থেকে কালার অ্যানালিসিস করাটা খুবই জরুরি।

সংক্ষেপে বলতে গেলে, স্কিন টোন ব্যবহার করে আপনি বুঝতে পারবেন, যে আপনি ওয়ার্ম না কুল এবং সমগ্র কালারিং অর্থাৎ আপনার ত্বক কতটা ডার্ক বা লাইট তা নির্ধারণ করতে পারবেন।

jagonews24

সঠিক রং বাছায় করা

কোন রং আপনার প্রিয় সেটার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো কোন রঙে আপনাকে মানাচ্ছে? আপনার শরীরে কোন রঙগুলো ভালো দেখাচ্ছে, তা জানতে হবে আপনাকেই। কারণ ভুল রঙের পোশাক পরলে আপনার চেহারার সৌন্দর্যতা কমে যাবে এবং সমগ্র লুকটাকে নষ্ট করে দিতে পারে।

jagonews24

কীভাবে রঙ বাছবেন?

আপনার আন্ডারটোন নির্ধারণ করুন। আপনার ত্বক যতই কালো বা ফর্সা হোক না কেন, ত্বকের আন্ডারটোনটি হয় কুল/শীতল বা ওয়ার্ম/ উষ্ণ। আর তা না হলে নিরপেক্ষ হবে। তবে আপনি কোন দলে আছেন তা নির্ধারণের কয়েকটি উপায় জেনে নিন-

আপনার কব্জি কাছের শিরাগুলি দেখুন। আপনার ত্বক যদি পর্যাপ্ত মাত্রায় হালকা হয়ে থাকে ও ত্বকের নীচে শিরাগুলো যদি নীল বা সবুজ দেখায়; তাহলে বুঝবেন কুল আন্ডারটোন। আর না হলে আপনার ওয়ার্ম আন্ডারটোন।

সোনা না-কি রূপাতে মানাবে?

রূপালি গয়না কুল আন্ডারটোনের সঙ্গে ভাল দেখায়। আর সোনার গয়না সাধারণত ওয়ার্ম আন্ডারটোনে বেশি ভালো লাগে। ঠিক তেমনই কালো বা সাদা রংটি কুল আন্ডারটোনে বেশি মানায়। অন্যদিকে আইভোরি বা ব্রাউনের কোনো শেড বা ব্রাউন রঙের পোশাক ওয়ার্ম আন্ডারটোনকে ইঙ্গিত করে।

jagonews24

আন্ডারটোন অনুসারে কোন রং মানানসই?

কুল আন্ডারটোন

বেগুনি রং: এক্ষেত্রে আপনার সঙ্গে যেকোনো জুয়েল টোন (যেমন- উজ্জ্বল নীল, বেগুনি, সবুজ, হলুদ ইত্যাদি), কুল গ্রে, ক্রিস্প ওয়াইট এবং যেকোনো সি-শেড (সি-ব্লু, সি-গ্রিন) খুব ভালো দেখাবে।

jagonews24

ওয়ার্ম আন্ডারটোন

যেকোনও আর্থ টোন কালার যেমন কমলা, হলুদ, হালকা তামাটে এবং অফ হোয়াইট রং আপনার ওপর দেখতে বেশ সুন্দর লাগে।

আপনার ত্বকের সঙ্গে সূর্যের প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করুন

শীতল আন্ডারটোনযুক্ত লোকেরা উষ্ণ আন্ডারটোনযুক্ত ব্যক্তিদের চেয়ে খুব সহজে সানবার্ন হয়ে যায়, সেখানে ওয়ার্ম আন্ডারটোনযুক্ত ব্যক্তিরা সূর্য়ালোকে কেবল কালো হয়ে যান।

jagonews24

নিউট্রাল আন্ডারটোনে

যদি কুল বা ওয়ার্ম কোন আন্ডারটোন আপনার, তা যদি না বুঝতে পারেন; তাহলে বুঝতে হবে যে আপনি নিউট্রাল আন্ডারটোনে পড়েন, এ ধরণের মানুষের সঙ্গে প্রায় সব রং মানানসই হয়।

বর্ণমালার বিভিন্ন রঙ কিন্তু আপনার সঙ্গে মানানসই হতে পারে। তবে উজ্জ্বল রঙ বাছার ক্ষেত্রে আপনাকে একটু সতর্ক থাকতে হবে। এ ছাড়াও লাল, টিল কালার, গাঢ় বেগুনি এসব রং কমবেশি সবাইকে পরলেই সুন্দর দেখায়।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com