আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

করোনায় আক্রান্ত হলে চুল পড়ে কেন?

করোনাভাইরাস বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ারও সাত মাস পেরিয়ে গেছে। চিকিৎসক এবং বিজ্ঞানীরা এর সমাধান খুঁজতে ব্যস্ত, একটি নির্ভরযোগ্য ভ্যাকসিন তৈরির নিরন্তর প্রচেষ্টা করে যাচ্ছেন। এই ভাইরাস তার স্বভাব পরিবর্তন করছে এবং নানাজনের ক্ষেত্রে নানাভাবে আক্রমণ করছে।

করোনাভাইরাস উপন্যাসের প্রাদুর্ভাবের পরে, সংক্রামিত ব্যক্তিদের মধ্যে চিহ্নিত লক্ষণগুলো ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রাথমিকভাবে এটি হালকা জ্বর, কাশি এবং গলাব্যথার মতো লক্ষণ প্রকাশ করেছিল। কিন্তু চুল পড়ার মতো সূক্ষ্ম লক্ষণও সময়ের সাথে সাথে প্রকাশ পেয়েছে। করোনায় আক্রান্ত হলে তা থেকে সেরে ওঠার উপায় জানার পাশাপাশি কী করলে এই সময়ে চুল পড়া ঠেকানো যাবে তা-ও জেনে রাখা জরুরি। বিস্তারিত প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া-

করোনাভাইরাস এবং চুল পড়া
করোনাভাইরাসের প্রতিটি জটিলতা বোঝার জন্য বিজ্ঞানীরা এবং চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা গবেষণা করে যাচ্ছেন। মারাত্মক রোগ-জীবাণু মানব শরীরে কত অকল্পনীয় উপায়ে আক্রমণ করতে পারে তা নিয়ে তারা গবেষণা করছেন।
বেশিরভাগ প্রতিবেদনে করোনাভাইরাসের সাম্প্রতিক যে লক্ষণগুলো এসেছে তার মধ্যে একটি হলো ক্ষতিগ্রস্ত চুল। বিশেষ করে করোনা আক্রান্ত একটি গ্রুপের মধ্যে এই ভাইরাসের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব দেখা গেছে।

ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিন অ্যান্ড সার্ভাইভার কর্পস ফেসবুক গ্রুপের জরিপ থেকে ডাঃ নাটালি ল্যামবার্টের পরিচালিত জরিপ অনুযায়ী দেখা গেছে যে, চূড়ান্ত সংক্রামক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে শীর্ষ ২৫টি লক্ষণের একটি হলো চুল পড়া।

সমীক্ষাটি প্রায় ১৫০০ জনের ওপর পরিচালিত হয়েছিল, যাদের মধ্যে করোনাভাইরাসের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ছিল। তাদের ক্ষেত্রে বমি বমি ভাব এবং কাশি ও গলা ব্যথার চেয়ে চুল পড়ার অভিজ্ঞতা বেশি।

কোভিড -১৯ রোগীদের চুল পড়ার কারণ কী?
কেন করোনা আক্রান্ত হলে চুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়, সে সম্পর্কে সবারই জানার কৌতুহল। যদিও, সবগুলো লক্ষণের কারণ এখনও বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়নি, তবে অনেক বিশেষজ্ঞ বলছেন যে, এটি এই রোগের কারণে উদ্বেগের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। ‘টেলোজেন এফ্লুভিয়াম’ নামে খ্যাত, এই ধরণের অস্থায়ী চুলের ক্ষতি তখন ঘটে যখন আপনার শরীরে ট্রমা, শক বা অসুস্থতার কারণে প্রচুর স্ট্রেস হয়।

এছাড়া, সংক্রমণের সময়কালে স্বাস্থ্যকর ডায়েটের অভাবে পুষ্টির ঘাটতির কারণেও চুল পড়তে পারে। তবে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ ছাড়া কিছুই নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়।

কীভাবে সামলাবেন?
যদিও বৈজ্ঞানিকভাবে কিছুই নির্ধারণ করা হয়নি, তবে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন যে, চুল পড়া একটি অস্থায়ী পর্ব এবংকরোনা রোগীদের মানসিক চাপের মাত্রা কমানোর দিকে মনোনিবেশ করা উচিত। তাছাড়া স্বাস্থ্যকর ডায়েট সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক। ভিটামিন ডি এবং আয়রন সমৃদ্ধ পুষ্টিকর খাবার শরীরের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী এবং স্বাস্থ্যকর হতে পারে। এগুলো ভাইরাসের বিরুদ্ধে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আপনি একবার এই যুদ্ধে জিতলে, অন্যান্য সমস্যাগুলো শেষ পর্যন্ত কমে যাবে।

  • করোনায় আক্রান্ত হলে চুল পড়ে কেন?

    করোনায় আক্রান্ত হলে চুল পড়ে কেন?

  • করোনায় আক্রান্ত হলে চুল পড়ে কেন?

    করোনায় আক্রান্ত হলে চুল পড়ে কেন?

  • করোনায় আক্রান্ত হলে চুল পড়ে কেন?

    করোনায় আক্রান্ত হলে চুল পড়ে কেন?

  • করোনায় আক্রান্ত হলে চুল পড়ে কেন?

    করোনায় আক্রান্ত হলে চুল পড়ে কেন?

  • করোনায় আক্রান্ত হলে চুল পড়ে কেন?
  • করোনায় আক্রান্ত হলে চুল পড়ে কেন?
  • করোনায় আক্রান্ত হলে চুল পড়ে কেন?
  • করোনায় আক্রান্ত হলে চুল পড়ে কেন?
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com