আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

করোনাকালে ভোগান্তিতে গর্ভবতী নারীরা

করোনাকালে আতঙ্কে দিন যাপন করছেন গর্ভবতী নারীরা। করোনার পূর্বের সময়ের মতো স্বাভাবিক জীবন কাটছে না তাদের। গর্ভধারণ থেকে শুরু করে প্রসব পর্যন্ত নানা ধরনের মানসিক ও শারীরিক ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। প্রসব বেদনায় ছটফট করলেও করোনায় আক্রান্ত অবস্থায় গর্ভবতীদের ভর্তি করছে না বেসরকারি অনেক হাসপাতাল। এরমধ্যে ঝুঁকি নিয়ে সিজারের মাধ্যমে অনেকের ডেলিভারি হচ্ছে। এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে ঘুরতে হচ্ছে গর্ভবতীদের।


ঢাকার সাইন্সল্যাবে থাকেন তাহসিন আজাদ নদী। তিনি একটি বেসরকারি ব্যাংকে চাকরি করেন।তিনি জানান, ৭ই এপ্রিল তার ডেলিভারির দিন নির্ধারণ ছিল। ৩রা এপ্রিল তিনি রাজধানীর ধানমন্ডির পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভর্তির জন্য যান। নিয়ম অনুযায়ী তাকে হাসপাতালে ভর্তির আগে করোনার টেস্ট করতে বলা হয়। তিনি স্যাম্পল দেন। শরীরে কোনো ধরনের উপসর্গ না থাকলেও তার করোনা পজেটিভ আসে। তখন ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দেন, তাকে ভর্তি করা যাবে না। অনেক ভোগান্তির পর ৬ই এপ্রিল তিনি ভর্তি হন ঢাকা মেডিকেলে। সেখানে কোভিড ও গাইনি ডেডিকেটেড ইউনিটে তাকে ভর্তি করা হয়। করোনা পজেটিভ আসায় কোনো প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি হতে পারেননি তিনি।
তাহসিন আজাদ নদী জানান, এই সময়টাতে আমার মানসিক ও শারীরিক অনেক বেশি ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। করোনা পজেটিভ অবস্থায়ই আমার বাচ্চা হয়েছে। ভর্তির পরই কোভিড ইউনিটের চিকিৎসকরা সিদ্ধান্ত নেন সিজারের জন্য। কারণ তারা বলেছেন, বাচ্চাকে সেইফ করা জরুরি আগে। তারপর আমাকে চিকিৎসা দেয়া হবে। সে সময়ে ডেলিভারির তারিখ সম্পূর্ণ হওয়ায় ডেলিভারিটা আরো বেশি জরুরি ছিল। তারপর এপ্রিলের ৭ তারিখে সিজারের মাধ্যমে আমার বাচ্চা হয়। হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরি ১২ তারিখে। বাসায় আসার দুদিন পরে টেস্ট করিয়ে করোনা নেগেটিভ আসে।


তিনি আরো জানান, ডেলিভারির আগেও আতঙ্কে ছিলেন। ডাক্তার দেখানো, রেগুলার চেকআপ বা একজন গর্ভবতী মায়ের যেগুলো করতে হয় সেগুলো ঠিকমতো করতে পারেননি স্বাভাবিক সময়ের মতো। ওই সময় তিনি একজন গাইনোকোলজিস্টকে দেখান। তিনি ফোনে গর্ভবতী ওই নারীকে পরামর্শ দিয়েছেন।
তাহসিন আজাদ নদী বলেন, বাচ্চা হওয়ার আগে সবার মধ্যে একটা আনন্দ থাকে। আত্মীয়-স্বজন আসে। কিন্তু শুধু পরিবারের দু’একজন লোক ছাড়া আমার পাশে আর কেউ থাকতে পারেননি। প্রথম বাচ্চা হওয়ার আনন্দটা করোনা আতঙ্কে ওইভাবে ছড়িয়ে যায়নি পরিবারে। তারমধ্যে যতটা পেরেছি নিজে থেকে সতর্ক থাকার চেষ্টা করেছি। গর্ভকালীন অবস্থায় নিজের অনেক কিছু ইচ্ছে থাকার পরেও করতে পারিনি। আমার পরিবারও আমাকে নিয়ে সব সময় আতঙ্কে থাকতো। আমার স্বামীরও অফিস করতে হতো। তখন বাসায় সব ধরনের সতর্কতা থাকলেও একটা ভয় কাজ করতো। এখন বাচ্চা হয়ে যাওয়ার পরেও একটা আতঙ্কের মধ্যে থাকতে হচ্ছে। বাচ্চার কোনো ধরনের সমস্যা দেখা দিলে কোনো শিশু ডাক্তারের কাছে যেতেও এক ধরনের আতঙ্ক কাজ করছে বলে জানান এই নারী।


গর্ভবতী নারী শারমিন সুলতানা জানান, তার গর্ভধারণের পাঁচ মাস চলছে। তিনি অনলাইনের মাধ্যমে চিকিৎসকের পরামর্শ নেন। হাসপাতালে চেকআপ করাতে গেলেও ভয়ে থাকেন। এই অবস্থায় করোনা হলে কতটুকু ভুগতে হবে তাকে। বাচ্চার কিছু হবে কি-না। নানা ধরনের দুশ্চিন্তায় রয়েছেন তিনি।
আরিফা বেগম জানান, গর্ভকালীন অবস্থায় প্রথমদিকে হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। কিন্তু এখন খারাপ লাগলে অনলাইনের মাধ্যমে চিকিৎসকের পরামর্শ নেন। করোনার ভয়ে বাসার বাইরে যান না। ঠিকমতো চেকআপ করাতে পারছেন না।
এ ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (পিজি) গাইনি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. রেজাউল করিম কাজল মানবজমিনকে বলেন, ‘গর্ভধারণ একজন নারীর জীবনে দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা এমনকি মৃত্যুঝুঁকি থেকে যায়। বাংলাদেশে সরকারি হিসাবে প্রতিদিন প্রায় ১৬ জন মা গর্ভকালীন জটিলতায় মারা যান। এটা স্বাভাবিক সময়ের একটি চিত্র। যেকোনো মা গর্ভাবস্থায় সব সময় চিন্তায় থাকেন। তার সন্তান ঠিকমতো পৃথিবীতে আসবে কিনা, তার কোনো সমস্যা হবে কিনা। সেই সঙ্গে এখন যুক্ত হয়েছে করোনা পরিস্থিতি। তিনি নির্ধারিত সময়ে যে চিকিৎসকের কাছে চেকআপে যাবেন তখন যাতায়াত, যানবাহন পাবেন কি-না, তার চিকিৎসক ঠিকমতো চেম্বারে বসবেন কি-না, তিনি করোনায় আক্রান্ত হবেন কি-না এগুলো নিয়ে তার মধ্যে সব সময় একটা দুশ্চিন্তা থাকে।’


তিনি আরো বলেন, ‘গর্ভকালীন সময়ে যে জটিলতাগুলো তৈরি হয় একজন মায়ের দেহে যেমন, উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হতে পারে, তার সন্তান ঠিকমতো বেড়ে না-ও উঠতে পারে, রক্তশূন্যতা হতে পারে এগুলো বোঝার জন্য চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হয়। কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হয়।
ডা. রেজাউল করিম কাজল বলেন, এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্তের পর যে মায়েরা সন্তান জন্ম দিয়েছেন সেই নবজাতকদের কোনো সমস্যা দেখা যাইনি। কিন্তু মায়েদের সমস্যা হয়েছে। করোনা আক্রান্তের কারণে অনেক মায়ের গর্ভপাত হয়েছে অথবা সময়ের আগে প্রসববেদনা হয়েছে। দেখা গেছে বাচ্চার ওজন ঠিকমতো বাড়েনি। শেষ তিন মাসে যদি করোনা পজেটিভ হয় কোনো গর্ভবতী মায়ের তখন তার জীবনের ঝুাঁকি সবচেয়ে বেশি। কারণ স্বাভাবিক সময়ে যে ফুসফুসটা অক্সিজেন নেয়ার জন্য প্রসারিত হয় জরায়ু শেষ তিন মাসে বেশ বড় হয়ে যাওয়ার কারণে মাত্র তিন ভাগের প্রায় এক ভাগ ফুসফুস প্রসারিত হতে পারে। করোনা ছাড়া স্বাভাবিক সময়ে যে বাতাস তারা গ্রহণ করতে পারে শেষ তিন মাসে তা না পারার কারণে এমনিতেই মায়েদের শ্বাসকষ্ট হয়। তখন করোনা হলে তা জটিল আকার ধারণ করে। এজন্য চিকিৎসকরা দ্রুত সিজারের ব্যবস্থা করে বাচ্চাটিকে আলাদা করার চেষ্টা করেন বলে জানান তিনি।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com